Type Here to Get Search Results !

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ

চতুর্থ অধ্যায়

অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল

WB Class 8 Geography


চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ | চতুর্থ অধ্যায় | অষ্টম শ্রেণীর ভূগোল | WB Class 8 Geography

চাপবলয় ও বায়ুপ্রবাহ

সংজ্ঞা: বায়ুমণ্ডলের প্রধান উপাদান গুলির মধ্যে অভিকর্ষজ শক্তির ফলে অনু সমূহের অবিরাম সংঘর্ষের দ্বারা ভূপৃষ্ঠের উপর প্রযুক্ত বল কে বায়ুর চাপ বলে।
বায়ুর চাপের তারতম্যের কারণ: স্থান ও সময় বিশেষে বায়ুর চাপের পার্থক্য লক্ষ্য করা যায়। ১) বায়ুমণ্ডলের গভীরতা, ২) বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ, ৩) স্থলভাগ ও জল ভাগের বণ্টন,৪) সমুদ্র সমতল থেকে ভূমির উচ্চতা।
বায়ু চাপ বলয়: সমুদ্র সমতল থেকে ভূমির উচ্চতা, বায়ুমণ্ডলের উষ্ণতা, বায়ুতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ অনুসারে ভূপৃষ্ঠের বিভিন্ন স্থানের বায়ুমন্ডলে বায়ুর চাপের পার্থক্য পরিলক্ষিত হয়। ভূপৃষ্ঠের কোথাও উচ্চচাপ আবার কোথাও নিম্নচাপ বিরাজ করে। পৃথিবীর পূর্ব-পশ্চিম অক্ষরেখা বরাবর বায়ু চাপ অঞ্চল পৃথিবীকে বলয়ের মতন বেষ্টন করে আছে, তাই এদের বায়ু চাপ বলয় বলে। পৃথিবীতে উত্তর থেকে দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত বিভিন্ন সমাক্ষরেখা তিনটি নিম্নচাপ বলয় ও চারটি উচ্চ চাপ বলয় রয়েছে।
বিভিন্ন বায়ুর চাপ বলয়ের নাম:১) নিরক্ষীয় নিম্নচাপ বলয়, ২) সুমেরু বৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয়, ৩) কুমেরু বৃত্ত প্রদেশীয় নিম্নচাপ বলয়, ৪) কর্কটিয় উচ্চচাপ বলয়,৫) মকরীয় উচ্চচাপ বলয়,৬) সুমেরু উচ্চচাপ বলয়, ৭) কুমেরু উচ্চচাপ বলায়।
বিভিন্ন প্রকারের বায়ুর চাপ বলয় এর বর্ণনা:
নিরক্ষীয় অঞ্চল: নিরক্ষ রেখার উভয়দিকে ০°-৫°অক্ষরেখা পর্যন্ত বিস্তৃত অঞ্চল হল নিরক্ষীয় অঞ্চল।
নিরক্ষীয় নিম্নচাপ বলয়:
অবস্থা: নিরক্ষ রেখার উভয়দিকে৫°-১০°অক্ষরেখার মধ্যে নিরক্ষীয় নিম্নচাপ বলয় সৃষ্টি হয়।
উৎপত্তির কারণ: কি) সারা বছর সূর্য কিরণ লম্বভাবে সাড়ে ৬৬°থেকে ৯০°পরে বলে, এখানে পরিচলন পদ্ধতিতে বায়ুর উত্তপ্ত হয় এবং হালকা হয়ে উর্ধ্বে উৎক্ষিত হয়।খ) এখানে জলভাগ বেশি বলে প্রচন্ড সূর্য রশ্মির তাতে জল বাষ্পের পরিণত হয় এবং জলীয় বাষ্পপূর্ণ বায়ুর চাপ কম হয়। গ) নিরক্ষীয় অঞ্চলে পৃথিবীর আবর্তন গতি বেশি থাকার জন্য, এই অঞ্চলের উচ্চ স্তরে উষ্ণ ও আর্দ্র বায়ু উত্তর ও দক্ষিণে ছিটকে যাই।
      উপরিউক্ত কারণগুলির জন্যই এই অঞ্চলে শান্ত বলয় বা নিম্নচাপ বলয়ের সৃষ্টি হয়েছে।
কর্কটিয় ও মকরীয় উচ্চচাপ বলয়:
অবস্থা: উভয় গোলার্ধে ক্লান্তীয় অঞ্চলে ২৫°-৩৫°অক্ষাংশের মধ্যে ক্লান্তীয় উচ্চচাপ বলয়ের সৃষ্টি হয়েছে। উভয় গোলার্ধে একে কর্কটিয় উচ্চচাপ বলাই এবং দক্ষিণ গোলার্ধে একে মকরীয় উচ্চচাপ বলয় বলা হয়।
উৎপত্তির কারণ: কি) নিরক্ষীয় নিম্নচাপ অঞ্চলের বায়ুর উষ্ণ, আদ্র হয়ে ওপরের দিকে উঠে শীতল হয়, পৃথিবীর আবর্তন গতির জন্য তা উত্তর ও দক্ষিণে ছিটকে যায়, ফলে বায়ুর উষ্ণতা কমতে থাকে এবং বায়ু ঠান্ডা ও ভারী হয়ে যায়, এবং এর ঘনত্ব বেড়ে গিয়ে ক্লান্তীয় অঞ্চলের দিকে নেমে যায়। খ) সুমেরু ও কুমেরু অঞ্চলের শীতল বায়ু ভূপৃষ্ঠ বরাবর নিরক্ষীয় রেখার দিকে অগ্রসর হওয়ার সময়, পৃথিবীর আবর্তন গতির জন্য ক্লান্তীয় অঞ্চলে নেমে আসে, ফলে বায়ুর চাপ বেশি হয়। গ) দুটি বিপরীত ধর্মী বাতাস দুই ক্লান্তীয় অঞ্চলে মিলিত হবার ফলে এখানে বায়ুর পরিমাণ বেড়ে যায়, ঘনত্ব বাড়ে। 


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

LightBlog

AdsG

close