LightBlog
মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ – প্রলয়ল্লাস (কবিতা) কাজী নজরুল ইসলাম
Type Here to Get Search Results !

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ – প্রলয়ল্লাস (কবিতা) কাজী নজরুল ইসলাম

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ – প্রলয়ল্লাস (কবিতা) কাজী নজরুল ইসলাম 

Madhyamik Bengali Suggestion 2024 wbbse Part 7


প্রলয়োল্লাস
কাজী নজরুল ইসলাম


    (১) বহু বিকল্প উত্তর ভিত্তিক প্রশ্নোত্তরঃ

    ১.১ 'প্রলয়োল্লাস'কবিতাটি কোন্ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?

    (ক) ছায়া নট

    (খ) অগ্নিবীণা

    (গ) সিন্ধু হিন্দোল

    (ঘ) বিষে বাঁশি

    উত্তর: (খ) অগ্নিবীণা

    ১.২ "ওই নূতনের কেতন ওড়ে..." -'নূতনের কেতন' কেমন ভাবে ওড়ে -

    (ক) ঝড়-তুফানে বজ্রের মতো

    (খ) আশ্বিনের ঝড়ের মতো

    (গ) বজ্রশিখার মশাল জ্বেলে

    (ঘ) কালবৈশাখী ঝড়ের মত

    উত্তর: (ঘ) কালবৈশাখী ঝড়ের মত

    ১.৩ "আসছে এবার..." - কার আসার কথা বলা হয়েছে?

    (ক) প্রলয়ংকর শিবের

    (খ) বর্গিদের

    (গ) পাঠান-মোগলদের

    (ঘ) অত্যাচারী শাসক ইংরেজদের

    উত্তর: (ক) প্রলয়ংকর শিবের

    ১.৪ ভয়ংকর কিসের মশাল জ্বেলে আসে?

    (ক) ক্রোধের

    (খ) বিদ্যুতের

    (গ) বজ্রশিখার

    (ঘ) কেরোসিনের

    উত্তর : (গ) বজ্রশিখার

    ১.৫ "রক্ত তাহার কৃপান ঝোলে" - 'কৃপান' শব্দটির অর্থ হলো –

    (ক) ভাল হয়

    (খ) বর্ষা

    (গ) বন্দুকের গুলি

    (ঘ) তরোয়াল

    উত্তর: (ঘ) তরোয়াল

    ১.৬ "দিগন্তরের কাঁদন লুটায় পিঙ্গল তার ত্রস্ত জটায়!" - 'পিঙ্গল' শব্দটির অর্থ হলো –

    (ক) আগুনের মতন রং

    (খ) সাদা

    (গ) গাঢ় নীল

    (ঘ) হলুদ

    উত্তর: (ক) আগুনের মতন রং

    ১.৮ "মভৈঃ মাভৈঃ" - 'মাভৈঃ' শব্দের অর্থ হলো -

    (ক) ভয়ঙ্কর

    (খ) ভয় করো না

    (গ) আর কোন ভয় নেই

    (ঘ) ধ্বংস আসছে

    উত্তর: (খ) ভয় করোনা

    ১.৯ "এবার মহানিশার শেষে" - এখানে 'মহানিশা' বলতে বোঝানো হয়েছে –

    (ক) দীর্ঘ পরাধীনতা

    (খ) দীর্ঘ রাত্রি যাপন

    (গ) দীর্ঘ দুঃখ-কষ্ট

    (ঘ) দীর্ঘ অপেক্ষা

    উত্তর: (ক) দীর্ঘ পরাধীনতা

    ১.১০ "দিগম্বরের জটায় হাসে" - 'দিগম্বর' কে?

    (ক) বিষ্ণু

    (খ) ব্রহ্মা

    (গ) মহেশ্বর

    (ঘ) পবনদেব

    উত্তর: (গ) মহেশ্বর

    ১.১১ "ভেঙে আবার গড়তে জানে" - কে?

    (ক) চির সুন্দর

    (খ) মহাকাল

    (গ) ভয়ংকর

    (ঘ) প্রলয়ংকর

    উত্তর: (ক) চির সুন্দর

    ১.১২ "বধূরা প্রদীপ তুলে ধর।" - বধূদের প্রদীপ তুলে ধরতে বলা হয়েছে কেন?

    (ক) নতুনকে স্বাগত জানাতে

    (খ) অশুভ শক্তিকে দূর করতে

    (গ) ধ্বং ও সৃষ্টির দেবতা কে বরণ করে নিতে

    (ঘ) প্রদীপের আলো অন্ধকার দূর করতে

    উত্তর: (গ) ধ্বংস ও সৃষ্টির দেবতা কে বরণ করে নিতে

    ১.১৩ "ওই আসে সুন্দর!" - সুন্দর কিভাবে আসছে?

    (ক) কাল-ভয়ংকরের বেশে

    (খ) ধূমকেতুর বেশে

    (গ) প্রলয়-নেশার নৃত্য করতে করতে

    (ঘ) কালবৈশাখীর বেশে

    উত্তর: (ক) কাল-ভয়ংকরের বেশে


    (২) ব্যাখ্যাভিত্তিক অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ

    ২.১ 'নতুনের কেতন' বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন?

    উত্তর: কাজী নজরুল ইসলাম 'প্রলয়োল্লাস'নামক কবিতায়'নতুনের কেতন' বলতে নবসৃষ্টির আগমনকে বুঝিয়েছেন।

    ২.২ কালবৈশাখীর ঝড় কি রূপে আসে?

    উত্তর: 'বিদ্রোহী কবি'কাজী নজরুল ইসলামের 'প্রলয়োল্লাস'কবিতা অনুসারে কালবৈশাখীর ঝড় মহাকালের চন্ডরূপে এবং ধোঁয়াময় ধূপের রূপেও আসে।

    ২.৩ "ওরে ও হাসছে ভয়ঙ্কর" - ভয়ংকর হাসছে কেন?

    উত্তর: 'প্রলয়োল্লাস'কবিতা থেকে উদ্ধত এই অংশে 'ভয়ংকর'শব্দটি নোট রাজ শিবের ধ্বংসসাধনে মত্ত রূদ্র রুপকে বিশোষত করেছে। পুনোরো, জরাজাণ যা-কিছু, তাকে ধ্বংস করে নতুন সৃষ্টি মত্ততায় ভয়ঙ্কর হাসছে।

    ২.৪ অট্টরোলের হট্টগোলে স্তব্ধ চরাচর" - এই কথার অর্থ কি?

    উত্তর: শোষণ-বঞ্চনাময়, জরাজীর্ণ সমাজকে ধ্বংস করতে মহাকালের অট্টরোলে ভয়ংকর সৃষ্টি করেছে। সেই অট্টরোলের হট্টগোল যে আতঙ্কময় পরিবেশ রচনা করেছে, তাতে চরাচর ভীত ও স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে।

    ২.৫ "আসবে ঊষা অরুণ হেসে" - ঊষা কখন কিভাবে আসবে?

    উত্তর: কাজী নজরুল ইসলামের 'প্রলয়োল্লাস' কবিতায় ঊষা আসবে মহানিশা শেষে করুন বেশে সূর্যোদয়ের হাসি নিয়ে।

    ২.৬ "দিগম্বরের জটায় হাসে শিশু চাঁদের কর" - সপ্রসঙ্গ তাৎপর্য উল্লেখ করো।

    উত্তর: 'দিগম্বরের জটা' বলতে মহাদেবের যথার কথা বলা হয়েছে। নবযুগের আগমনি বার্তা পেয়ে, সেই জটায় আশ্রিম শিশু চাঁদ তার স্নিগ্ধ হাসিতে অর্থাৎ, স্নিগ্ধ আলোই সকলের ঘর ভরিয়ে তোলে।

    ২.৭ "ধ্বংস দেখে ভয় কেন তোর?" - কবির মতে ধ্বংস দেখে ভয় পাওয়া উচিত নয় কেন?

    উত্তর : কবি মনে করেন যে ধ্বংসের মধ্যেই নতুন সৃষ্টির রহস্য লুকিয়ে থাকে তাই তিনি ধ্বংসকে ভয় পেতে বারন করেছেন।

    ২.৮ "প্রলয় বয়েও আসছে হেসে" - প্রলয়ের মাঝেও তার কেন হাসি মুখ?

    উত্তর : তিনি জানেন ধ্বংসের মধ্যেই নিহিত রয়েছে নতুন সৃষ্টির বীজ তাই মহাকালকে দেখেও তিনি হাসছেন।

    ২.৯ "তোরা সব জয়ধ্বনি কর" - কবি কাদেরকে জয়ধ্বনি করতে বলছেন?

    উত্তর : পরাধীন ভারতবর্ষের স্বাধীনতাকামী মানুষদের কবি মহাপ্রলয়ের জয়ধ্বনি করতে বলেছেন।

    ২.১০ "প্রলয়োল্লাস" কবিতাটি কোন্ ধরনের কবিতা?

    উত্তর : এটি বিদ্রোহ ভাবপ্রকাশের কবিতা।


    (৩) ব্যাখ্যাভিত্তিক সংক্ষিপ্ত প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

    প্রশ্নঃ 'মাভৈঃ মাভৈঃ! জগৎ জুড়ে প্রলয় এবার ঘনিয়ে আসে' - কবি 'মাভৈঃ' বলে কী জানাতে চেয়েছেন? প্রলয় এসে কোন্ কাজ করবে বলে কবির মনে হয়েছে?

    উত্তরঃ 'মাভৈঃ' শব্দে কবির উত্তর বিদ্রোহী সত্তার অধিকারী কবি নজরুল তাঁর 'প্রলয়োল্লাস' কবিতায় 'মাভৈঃ মাভৈঃ' শব্দযুগলের ব্যবহার করেছেন, যার অর্থ ভয় কোরো না, অর্থাৎ নির্ভয়ে এগিয়ে চলো। পরাধীনতার অন্ধকার থেকে মুক্ত হওয়ার জন্য প্রহর গণনারত ভারতবাসীকে কবি পুরাতনকে ধ্বংস করে নূতনের বিজয় পতাকা ওড়ানোর জন্য হৃদয়ে সাহস সঞ্চার করার কথা জানতে চাওয়া বলেছেন। মহাপ্রলয়ের ফলে পৃথিবীতে বারে বারে অশুভ শক্তি ধ্বংস হয়ে সৃষ্টির বীজ বপিত হয়েছে। প্রলয়ের ফলে দীর্ঘ পরাধীনতার শেষে স্বাধীনতার সূর্যালোকে ভারতবর্ষ উদ্ভাসিত প্রলয় যা কাজ করবে হয়ে উঠবে-এটাই কবির আশা।

    প্রশ্নঃ 'বজ্রশিখার মশাল জ্বেলে আসছে ভয়ংকর!' - 'ভয়ংকর' বলতে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন? তার আসার তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।

    উত্তরঃ নজরুল তাঁর 'প্রলয়োল্লাস' কবিতাতে 'ভয়ংকর' বলতে নবযুগের বার্তাবহ প্রলয়রূপী বিপ্লব বা বিদ্রোহকে বুঝিয়েছেন। 'রুদ্ররূপী' শিবকে তিনি এর প্রতীক রূপে কল্পনা করেছেন।

          অত্যাচারী ব্রিটিশের শাসনে ভারতবাসী স্থবির হয়ে গিয়েছিল। আর ভারতবর্ষ হয়ে গিয়েছিল অচলায়তন। কালের নিয়মে অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটবেই। সেই অচলায়তন ভাঙবে মানুষের সম্মিলিত বিপ্লবের দ্বারা। আশাবাদী কবি আসন্ন বিপ্লবের এই আছড়ে পড়া ঢেউকে ভয়ংকর প্রলয়ের সঙ্গে তুলনা করেছেন।

    প্রশ্নঃ 'ধ্বংস দেখে ভয় কেন তোর?' – ধ্বংসকে ভয় না পাওয়ার কারণটি বুঝিয়ে দাও।

    উত্তরঃ উদ্ধৃতিটি নজরুলের 'প্রলয়োল্লাস' কবিতার অংশ বিশেষ। কালের রথে চড়ে মহাপ্রলয়ের মধ্যে দিয়ে মহাকালের বা ভয়ংকরের আগমন দেখে কবি অগ্রদূতকে ভয় না পেতে বলেছেন। প্রলয় ধ্বংসকারী, কিন্তু এটাও সত্য যে, প্রলয়ই সৃষ্টির হাতছানি। ধ্বংসের ভয় না পাওয়ার কারণ প্রলয় আমাদের মধ্যে বেদনাবোধ জাগালেও নতুন কিছু সৃষ্টি করে। প্রলয়ই পারে নবচেতনার আলোকে প্রাণহীন অসুন্দরের মধ্যে নতুন প্রাণের সঞ্চার করতে। কবি তাই তার অগ্রদূতকে অভয় দিয়ে বলেছেন প্রলয় চিরসুন্দর। সে ভেঙে আবার গড়তেও পারে। তাই প্ররকে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

    প্রশ্নঃ 'কাল ভয়ংকরের বেশে এবার ওই আসে!' – এমন উক্তি কার সম্পর্কে করা হয়েছে? এমন উক্তির কারণ কী?

    উত্তরঃ 'প্রলয়োল্লাস' কবিতায় কবি নজরুল চিরসুন্দর বা চিরনবীন সম্পর্কে আলোচ্য উক্তিটি করেছেন।

         কবি নজরুল চিরবিদ্রোহী। তাই পরাধীন ভারতের মুক্তিকামী মানুষের অন্তরের বৈপ্লবিক শক্তিকে তিনি উদ্বুদ্ধ করতে চেয়েছেন। তাঁর বিশ্বাস জীর্ণ লোকাচার প্রচলিত জড়তা নিশ্চল প্রাণহীনতা উত্তির কারণ এবং দাসত্বের অবসান ঘটলেই গড়ে উঠবে নতুন জীবন। সুতরাং বিনাশের ভয়াবহতার মধ্যেই লুকিয়ে আছে সত্য ও সুন্দরের বীজ। কবি ধ্বংসের মধ্যেই খুঁজে পেয়েছেন সৃষ্টির ব্যানা এবং যন্ত্রণা। সেজন্যেই তিনি সেই ভয়ংকর সুন্দরেরই বন্দনা গান গেয়েছেন।

    প্রশ্নঃ 'দিগম্বরের জটায় হাসে শিশু চাদের কর' - 'দিগম্বরের জটা' ও 'শিশু চাদের কর' – এই দুই চিত্রকল্পের মেলবন্ধনের স্বরূপ বুঝিয়ে দাও।

    উত্তরঃ নজরুল তাঁর কল্পনাশক্তির শিখরে পৌঁছেছেন 'প্রলয়োল্লাস' কবিতার প্রশ্নোস্তৃত অংশে। দিগম্বর অর্থাৎ দেবাদিদেব শিবের অন্য এক রূপ হল রুদ্র চণ্ডের সংহারক মূর্তি। অথচ তাঁরই জটায় শোভা বৃদ্ধি করে চাঁদের ছোট্ট একটি ফালি। ঠিক যেন প্রলয়ের ভয়ংকরতার পাশাপাশি প্রতীক্ষায় আছে এক নতুন দিনের স্নিগ্ধ শাস্তির হাতছানি। রাতের শেষে যেমন দিন আসে, অঝোর বর্ষণের শেষে দেখা দেয় সোনাঝরা রোদ, তেমনই প্রলয় শেষে আবির্ভূত হবে মানবমুক্তির স্নিগ্ধ সৌন্দর্য, এই হল কবির বিশ্বাস।

    প্রশ্নঃ 'তোরা সব জয়ধ্বনি কর।' - 'তোরা' কারা? তাদের জয়ধ্বনি করতে বলা হচ্ছে কেন?

    উত্তরঃ নজরুল 'প্রলয়োল্লাস' কবিতায় কবি 'তোরা' বলতে, পরাধীন দেশের স্বাধীনতার প্রত্যাশী আপামর জনসাধারণকে বুঝিয়েছেন।

         ভারতবর্ষের পরাধীনতা কবি নজরুলের কাছে ভীষণ পীড়াদায়ক ছিল। তিনি সর্বদাই এই অবস্থার অবসান চাইতেন। তিনি বুঝেছিলেন কালবৈশাখীর মতো ভয়ংকর শক্তি কিংবা প্রলয় নেশায় মত্ত মহাদেবের মতোই কেউ এসে এই অবস্থার অবসান ঘটাবে। তাই কবি ভারতীয়দের এই ধ্বংস ও সৃষ্টির দেবতার আগমনের উদ্দেশ্যে জয়ধ্বনি করার আহ্বান জানিয়েছেন।

    প্রশ্নঃ 'আসছে নবীন-জীবনহারা অ–সুন্দরে করতে ছেদন!' - উদ্ধৃতিটির তাৎপর্য লেখো।

    উত্তরঃ প্রশ্নোদ্ভূত অংশটি কবি কাজী নজরুল ইসলামের 'প্রলয়োল্লাস' কবিতা থেকে নেওয়া। পরাধীন ভারতের জীর্ণতা, দাসত্ব, জড়তা, বৈষম্য ও শোষণের অবসান ঘটাতে কবি বৈপ্লবিক সত্তার আগমন ধ্বনি শুনতে পেয়েছেন। প্রলয়রূপী এই যুগান্তরের শক্তির পদসঞ্চার দেখে তিনি হয়েছেন আত্মহারা। কবি নিশ্চিত জীবনহারা–অশুভের বিনাশকারী নবীনের মধ্যেই আছে, নতুন সৃষ্টির সম্ভাবনা। সেই পারে নিষ্প্রাণ–গতিহীন সমস্ত কুশ্রীতার জন্মালকে ধুয়ে–মুছে সাফ করে দিতে। উপরের উদ্ধৃতিটিতে কবি এ কথাই বলতে চেয়েছেন।

    প্রশ্নঃ 'ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চিরসুন্দর।' - 'সে' কে? ভেঙে আবার গড়ার বিষয়টি বুঝিয়ে দাও।

    উত্তরঃ নজরুলের 'প্রলয়োল্লাস' কবিতার উদ্ধৃত অংশটিতে 'সে' বলতে কবি 'অসীম শক্তির' অধিকারী মহাদেব বা প্রলয়রূপী 'সে'–এর পরিচয় প্রাকৃতিক শক্তিকে বুঝিয়েছেন। ভেঙে আবার গড়া ধ্বংসের মধ্যেই সৃষ্টির বীজ নিহিত। এই চিরন্তন সত্যই জগতে প্রতিষ্ঠিত। কবি তার 'প্রলয়োল্লাস' কবিতায় ধ্বংসের জয়গান করেছেন। আপাতদৃষ্টিতে তাতে বিরোধ থাকলেও এটাই সত্য। পরাধীন ভারতে পরাধীনতার শৃঙ্খল মোচনের জন্য কবি মহাদেবকে আহ্বান জানিয়েছেন। সেই চিরসুন্দর অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটিয়ে শুভ শক্তির সূচনা করবেন।

    প্রশ্নঃ 'অট্টরোলের হট্টগোলে স্তব্ধ চরাচর' - 'চরাচর' শব্দের অর্থ কী? চরাচর স্তব্ধ কেন লেখো।

    উত্তরঃ উপরের উদ্ধৃতিটি কবি কাজী নজরুল ইসলামের 'প্রলয়োল্লাস' কবিতার অন্তর্গত। ‘'চরাচর শব্দের অর্থ হল সমগ্র পৃথিবী বা জগৎ।

        কবি প্রলয় বা ধ্বংসকে ফুটিয়ে তুলতে কখনও শিব, আবার কখনও সর্বনাশী জ্বালামুখী স্বরূপ চণ্ডীমূর্তির রুদ্রতাণ্ডবের চরাচর স্তব্ধ কেন উপমা টেনে এনেছেন। বিনাশের অট্টহাসির গভীর ব্যঞ্জনা যেন সমগ্র জগতে সৃষ্টি করেছে এক রুদ্ধশ্বাস পরিবেশ। প্রলয়ের ভয়াবহ বিস্ফোরণের অজানা আশঙ্কায় এ পৃথিবী নিষ্কম্প–নিস্তব্ধ। প্রশ্নোদ্ধৃত অংশে কবির এ ভাবনাই প্রকাশ পেয়েছে।

    (৪) রচনাধর্মী প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

    প্রশ্নঃ 'অন্য কারার বন্ধ কূপে' বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন? সেইসঙ্গে 'দেবতা বাঁধা যজ্ঞ–যূপে/পাষাণ স্তূপে।' - বলার কারণ বিশ্লেষণ করো।

    উত্তরঃ বাংলা সাহিত্যে ধূমকেতুর মতো আবির্ভাব নজরুলের। তাঁর লেখনীতে ফুটে উঠেছে দেশপ্রেম ও বিপ্লবীসত্তা। দেশমাতাকে পরাধীনতার শৃঙ্খল থেকে মুক্ত করাই ছিল তাঁর ব্রত। লেখনীকেই তিনি তাঁর লড়াইয়ের অস্ত্ররূপে বেছে নিয়েছিলেন। শত চেষ্টাতেও শাসক তাঁর কন্ঠ রোধ করতে পারেনি। বার বার তিনি তাঁর দেশপ্রেমের জন্য কারাগারে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন। 'প্রলয়োল্লাস' কবিতায় উদ্ধৃত পক্তি 'অন্ধকারার বন্ধ কুপে' শব্দবন্ধ ব্যবহার করে একদিকে কবি বিদেশি শাসকের হাতে শৃঙ্খলিত দেশমাতার প্রতীকরূপে কল্পনা করেছেন, আবার অন্যদিকে দেশমাতার এই শৃঙ্খলমোচন করার জন্য স্বাধীনতাকামী দেশপ্রেমিকদের কারাগারের অন্ধকূপে নিমজ্জিত হয়ে মৃত্যুবরণ করার ঘটনাকে চিহ্নিত করেছেন। এক্ষেত্রে প্রতিবাদী কণ্ঠকে প্রতিহত করার ক্ষেত্রে শাসনের যে–ঘৃণ্য ষড়যন্ত্র সে কথা বোঝাতেই শব্দবন্ধটি ব্যবহৃত হয়েছে। কবির বক্তব্য - "দেবতা বাঁধা যজ্ঞ–যূপে/পাষাণ স্তূপে স্বাধীনতার পূজারি"।

            বিপ্লবী কবি নজরুলের কাছে পরাধীন দেশের বিপ্লবীরাই হল প্রকৃত দেবতা। কবি একথা তাঁর বহু কবিতায় উল্লেখ করেছেন। যজ্ঞের যূপকাষ্ঠে বলি প্রদান করে। দেবতাকে সন্তুষ্ট করা হয় কিন্তু এখানে স্বয়ং সেই দেবতাই যূপকাষ্ঠে বলিপ্রদত্ত হওয়ার জন্য বাধা পড়েছেন। এক্ষেত্রে দেবতারূপ বিপ্লবীদের পরাধীন যুগে কারাগারের অন্ধকারে নিমজ্জিত করে ফাঁসি দেওয়ার প্রতিই ইঙ্গিত করা হয়েছে। তবে কবির বিশ্বাস মহাকালের সারথি তা হতে দেবে না।

    প্রশ্নঃ 'কাল ভয়ঙ্কর বেশে এবার ওই সুন্দর।' - ‘কাল ভয়ংকর কে? তার ভয়ংকর রূপের বর্ণনা দাও ও তাকে সুন্দর বলা হয়েছে কেন তা ব্যাখ্যা করো।

    উত্তরঃ 'কাল–ভয়ংকর'–এর বর্ণনা উত্তর উদ্ধৃতিটি নজরুলের 'প্রলয়োল্লাস' কবিতার অংশ বিশেষ। বিদ্রোহী কবি বিপ্লবের পথেই যে ভারতবাসীর মুক্তি সে কথা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করতেন এবং তাঁর লেখনীতে তা বেশ স্পষ্ট। কিন্তু প্রায় জীবনহারা অচল–অসাড় একটা জাতিকে উজ্জীবিত করতে চাই একটা মহাপ্রলয়। সেই প্রলয় ঘটাতে পারে একমাত্র রুদ্ররূপী কাল ভয়ংকর। যদিও এক্ষেত্রে কবি দেশের যুবশক্তিকে কাল ভয়ংকররূপে আখ্যা দিয়েছেন। 

        কবি রুদ্ররূপী কাল ভয়ংকর অর্থাৎ যুবশক্তির বিভিন্ন রূপ বর্ণনা করেছেন। কালবৈশাখীর ঝড়ের মতো প্রলয় নেশার নৃত্য পাগল মহাকালের চত্তরূপে সামাজিক অসংগতিকে দুর করতে তার আগমন ঘটে। কখনও তার ঝামর কেশের দোলায় গগন দুলে যায় এবং তাঁর অট্টহাস্যে চরাচর স্তব্ধ হয়ে যায়। দু–চোখে দ্বাদশ রবির বহ্নিজ্বালা নিয়ে বিশ্বমায়ের ভয়ংকর রূপের বর্ণনা আসনকে সে আগলে রাখে। মাভৈঃ মন্ত্রে দীক্ষিত এবং তা সুন্দর কেন হয়ে এই কাল–ভয়ংকর মুমূর্ষুদের প্রাণ ফিরিয়ে দেয়। মহাকালের রথের সারথি হয়ে সে দেবতারূপ বিপ্লবীদের বন্দিদশা থেকে উদ্ধারের জন্য এগিয়ে আসে। কবি এই কাল–ভয়ংকরকে ভয় পেতে বারণ করেছেন। কেন না এই ধ্বংসের শেষেই সৃষ্টির নতুন দিগন্ত আমাদের সামনে খুলে যাবে। তাই কবি এই ভয়ংকরকে সুন্দর বলেছেন।


    প্রশ্নঃ 'দিগন্তরের কাঁদন লুটায় পিঙ্গল তার ত্রস্ত জটায়!' - পঙ্ক্তিটির তাৎপর্য ব্যাখ্যা করো।

    উত্তরঃ নজরুল চিরকালই বৈপরীত্যের সমন্বয়সাধন করেছেন। একদিকে তাঁর কঠিন বিদ্রোহীসত্তা আর অন্যদিকে শিশুসুলভ সরল কবিমন, পাঠ্য কবিতায় যা লক্ষণীয়। একদিকে তিনি অন্যায় অবিচারের বিনাশে উদ্যত, অন্যদিকে মাতৃভূমির অপমান, অসম্মানে তাঁর চোখে অব্যক্ত অশ্রু। পরাধীন দেশের পীড়িত মানুষের দুর্দশাই এই কান্নার উৎস, যেমনভাবে সতীর মৃত্যুযন্ত্রণায় বিরহকাতর মহাদেবের এক চোখে বেদনার অশ্রু এবং অন্য চোখে বিনাশের বহ্নিজ্বালা ফুটে উঠেছিল। কবির কল্পনায় রুদ্ররূপী সেই মূর্তিই ফুটে উঠেছে। 

        প্রকৃতিতে বিরোধ চিরসত্য, তাই তো দিনের শেষে রাত্রি আসে। নজরুল 'প্রলয়োল্লাস' কবিতায় চিরকালীন এই বৈপরীত্য খুঁজেছেন। একদিকে ধ্বংসকারী মহাকাল তার ভয়াল নয়নকটাক্ষে দ্বাদশ রবির অগ্নি প্রজ্বলিত করেন, অন্যদিকে বিশ্বমানবের আর্তনাদ তাঁর কপোল তলে অশ্রুবিন্দুর ধারা হয়ে প্রবাহিত হয়। শিবের এই সর্বত্যাগী রিক্তরূপ যেন ঝড়ের পূর্বের স্থিতাবস্থার প্রতীক। রুদ্রের ক্রোধ ও কোমলতা এই উভয় মূর্তির পরিপুরক সম্পর্ককে ফুটিয়ে তোলাই কবির উদ্দেশ্য। তাই তো অসম্মানিত ও মৃতা সতীকে বিপুল বাহুতে ধারণ করে মহাদেব রুদ্রতাণ্ডব করেন। তার হৃদয়ের জ্বালায় ধ্বংসকামী নতুনের কেতন ওড়ান। আমাদের বিপ্লবীরাসহ ভারতমাতার আপামর সন্তানেরা পরাধীনতা ও অপমানের যন্ত্রণার প্রতিবিধানের উদ্দেশ্যে নতুন প্রাণের বার্তাবহের কথা স্মরণ করেন, কবির ভাবনায় সে কথাই ফুটে উঠেছে।

    প্রশ্নঃ 'প্রলয়োল্লাস' কবিতায় কবি প্রলয়কে কোন্ বিশেষণে ভূষিত করেছেন। কবিতার বিষয়বস্তু অনুসারে এই বিশেষণগুলির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।

    উত্তরঃ বিদ্রোহীসত্তার অধিকারী কবি নজরুলের বিশ্বাস চারপাশের সমাজে যে বৈষম্য, জড়ত্ব ও পরাধীনতার যন্ত্রণা বর্তমান বিপ্লবই পারে তা প্রলয়ের নানা বিশেষণ থেকে মানুষকে মুক্তি দিতে। ধ্বংসকারী সে প্রলয়ের আগমন সংকেতে কবি আত্মহারা। আনন্দিত কবি তাই সেই পরিবর্তনকামী শক্তিকে 'কালবোশেখির ঝড়', 'প্রলয়–নেশার নৃত্য পাগল', 'ভয়ংকর', 'মহাকাল সারথি', 'নবীন', ‘কাল–ভয়ংকর' প্রভৃতি বিশেষণে ভূষিত করেন। 

        নজরুল তার বহু কবিতায় অশুভ শক্তির ধ্বংসের প্রয়োজনে প্রলয়কে আহ্বান জানিয়েছেন। এই প্রলয়ের উপর কখনো কখনো চেতনা আরোপ করে কবি তাকে চারিত্রিক মর্যাদা দিয়েছেন, যেমন- 'অগ্রদূত', 'সারথি', 'কালাপাহাড়', 'ঘোড়সওয়ারী' ইত্যাদি। আমাদের পাঠ্য 'প্রলয়োল্লাস' কবিতাতেও তিনি প্রলয়কে নানান বিশেষণে বিশেষিত করেছেন, 'কালবোশেখির ঝড়' বলে তুলনা করে কবিতায় বিভীষিকাময় রূপের শেষে নতুনের পদধ্বনি শুনেছেন। কবি 'প্রলয়–নেশার নৃত্য পাগল' বলতে ধ্বংসের নেশায় তাণ্ডবকারী বিপ্লবের আগমনকে বুঝিয়েছে, যে অশুভ শক্তির বিনাশ ঘটিয়ে শুভ শক্তির সূচনা করতে পারে। প্রলয়ের রূপকে কবি 'ভয়ংকর ' বা 'কাল–ভয়ংকর রূপেও আহ্বান জানিয়েছেন। প্রলয় প্রাকৃতিক নিয়মেই ঘটে থাকে। তাই তার রথের সারথি মহাকাল বা সময়। তাই ভাঙা–গড়ার এই কারিগরকে মহাকাল সারথি বলে কবি উল্লেখ করেছেন। সর্বোপরি প্রলয়কে 'নবীন' আখ্যা দেওয়ার অর্থ হল পৃথিবীতে পুরোনোকে ধ্বংস করে প্রলয়ই জন্ম দেয় নবীনের।

    Madhyamik Bengali Suggestion 2024

         Madhyamik Bengali suggestion 2024 pdf. Madhyamik Bengali suggestion 2024 pdf download. Madhyamik Bengali question 2024. Madhyamik Bengali. Madhyamik Bengali meaning. Madhyamik Bengali syllabus 2024. Madhyamik Bengali syllabus 2024. Madhyamik Bengali syllabus. Madhyamik Bengali question 2024.


    প্রলয়োল্লাস কাজী নজরুল ইসলাম মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন প্রশ্ন ও উত্তর

         প্রলয়োল্লাস কবিতার নামকরণের সার্থকতা. প্রলয়োল্লাস কবিতার প্রশ্ন উত্তর mcq. প্রলয়োল্লাস কবিতার বড় প্রশ্ন উত্তর. প্রলয়োল্লাস শব্দের অর্থ কি. প্রলয়োল্লাস কবিতার ব্যাখ্যা. কাল ভয়ংকরের বেশে কে আসে. প্রলয়োল্লাস কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত. প্রলয় উল্লাস কাজী নজরুল ইসলাম.


    Madhyamik Suggestion 2024 pdf Free download

         মাধ্যমিক সাজেশন 2024 pdf. উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2024. মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024 PDF. বাংলা ব্যাকরণ সাজেশন. উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024. মাধ্যমিক বাংলা কারক. মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান সাজেশন 2024. পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক  বাংলা পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্ন উত্তর ও শেষ মুহূর্তের সাজেশন ডাউনলোড. মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য সমস্ত রকম গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। মাধ্যমিক সাজেশন 2024 pdf. মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2024 pdf. মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2024 mcq. মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন 2024. মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্ন উত্তর 2024. 2024 এর মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্ন বাংলা.


    প্রলয়োল্লাস কবিতার প্রশ্ন উত্তর pdf

         প্রলয়োল্লাস কবিতার প্রশ্ন উত্তর mcq. প্রলয়োল্লাস কবিতার বড় প্রশ্ন উত্তর. প্রলয়োল্লাস কবিতা pdf. প্রলয়োল্লাস শব্দের অর্থ কি. প্রলয়োল্লাস কবিতার সারাংশ. প্রলয়োল্লাস কবিতাটি কোন কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত. ধ্বংস দেখে ভয় কেন তোর. সপ্ত মহাসিন্ধু কি কি.


    মাধ্যমিক সাজেশন 2024 pdf

         Madhyamik suggestion 2024 pdf. Madhyamik suggestion 2024 pdf download. Madhyamik suggestion 2024 pdf free download. ক্লাস 10 বাংলা প্রশ্ন উত্তর 2024. ক্লাস টেনের বাংলা সাজেশন. মাধ্যমিক সাজেশন 2024 pdf. মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2024 pdf. মাধ্যমিক পরীক্ষার সাজেশন 20224 বাংলা. উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2024. মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন 2024. মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024 PDF. বাংলা ব্যাকরণ সাজেশন.


    প্রলয়োল্লাস কবিতার প্রশ্ন উত্তর 2024

         প্রলয়োল্লাস কবিতার প্রশ্ন উত্তর mcq. প্রলয়োল্লাস কবিতার বড় প্রশ্ন উত্তর. প্রলয়োল্লাস কবিতার উৎস. প্রলয়োল্লাস কবিতার সারাংশ. প্রলয়োল্লাস কবিতা pdf. ভেঙে আবার গড়তে জানে সে চির সুন্দর সে কে. সপ্ত মহাসিন্ধু কি কি. প্রলয়োল্লাস সমাস.


    WBBSE Madhyamik bengali suggestion 2024

         WBBSE Madhyamik Bengali suggestion 2024 pdf download. Madhyamik Question Paper  Bengali. WBBSE Madhyamik Bengali suggestion 2024 pdf download in Bengali. WBBSE Madhyamik Bengali suggestion 2024 download pdf. West Bengal Madhyamik  Bengali Suggestion 2024 Download. WBBSE Madhyamik Bengali short question suggestion 2024. Madhyamik Bengali Suggestion 2024 download. WB Madhyamik 2024 Bengali suggestion and important questions. Madhyamik Suggestion 2024 pdf.


    প্রলয়োল্লাস বড় প্রশ্ন উত্তর

         প্রলয়োল্লাস কবিতার প্রশ্ন উত্তর mcq. প্রলয়োল্লাস কবিতার নামকরণের সার্থকতা. প্রলয়োল্লাস শব্দের অর্থ কি. প্রলয়োল্লাস কবিতার ব্যাখ্যা. তোরা সব জয়ধ্বনি কর প্রশ্ন উত্তর দাও. “অট্টরোলের হট্টগোলে স্তব্ধ”. সপ্ত মহাসিন্ধু কি কি. প্রলয় নতুন সৃজন বেদন.

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    0 মন্তব্যসমূহ
    * Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

    Top Post Ad

    Below Post Ad

    LightBlog

    AdsG

    close