LightBlog
রাষ্ট্রের প্রকৃতি এবং এর উপাদান | চতুর্থ অধ্যায় | একাদশ শ্রেণির ইতিহাস সাজেশন ২০২৩ | WB Class 11 History Suggestion 2023
Type Here to Get Search Results !

রাষ্ট্রের প্রকৃতি এবং এর উপাদান | চতুর্থ অধ্যায় | একাদশ শ্রেণির ইতিহাস সাজেশন ২০২৩ | WB Class 11 History Suggestion 2023

রাষ্ট্রের প্রকৃতি এবং এর উপাদান

চতুর্থ অধ্যায়

একাদশ শ্রেণির ইতিহাস সাজেশন ২০২৩

WB Class 11 History Suggestion 2023

রাষ্ট্রের প্রকৃতি এবং এর উপাদান | চতুর্থ অধ্যায় | একাদশ শ্রেণির ইতিহাস সাজেশন ২০২৩
রাষ্ট্রের প্রকৃতি এবং এর উপাদান | চতুর্থ অধ্যায় | একাদশ শ্রেণির ইতিহাস সাজেশন ২০২৩


(১) নীচের বহুবিকল্পভিত্তিক প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ

১.১ কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্রে অধিকরণ রয়েছে - ১৫০টি

১.২ কৌটিল্য বর্ণিত সমাহর্তার সঙ্গে আজকের দিনে যে মন্ত্রীর মিল রয়েছে, তিনি হলেন - অর্থমন্ত্রী

১.৩ কৌটিল্যের ধারণায় রাজার কর্তব্য হল - প্রজাকল্যাণ ও প্রজাস্বার্থ রক্ষা করা

১.৪ কৌটিল্যের মন্ডলতত্ত্বে রয়েছে - বিদেশনীতি বা কূটনীতির ধারণা

১.৫ ফতোয়া-ই-জাহান্দারির লেখক হল - জিয়াউদ্দিন বরনি

১.৬ সিসেরো ছিলেন - একজন প্রখ্যাত রাষ্ট্রচিন্তাবিদ

১.৭ অষ্টম হেনরির রিফরমেশন পার্লামেন্টটি চলেছিল - সাত বছর

১.৮ অ্যাক্ট ফর দ্য সাবমিসান অফ দ্য ক্লারজি পাস হয় - ১৫৩২ খ্রিস্টাব্দে

১.৯ 'লেভিয়াথান' গ্রন্থের রচয়িতা হলেন - টমাস হবস

১.১০ জন লক ছিলেন - ব্রিটিশ রাষ্ট্রচিন্তাবিদ

১.১১ জাঁ জ্যাঁক রুশো ছিলেন - ফরাসি দার্শনিক

১.১২ 'স্পিরিট অব দ্য লজ' নামে বিখ্যাত গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন - মন্তেস্কু

১.১৩ ইক্তা ব্যবস্থার উদ্ভাবক ছিলেন খলিফা - মুকতাদি

১.১৪ মোঘল যুগে মনসবদারিপ্রথা প্রবর্তন করেন - আকবর

১.১৫ অর্থশাস্ত্রের রচয়িতা হলেন - কৌটিল্য

See More : WB Class 11 History Full Suggestion 2023 WBCHSE

(২) নীচের অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ


২.১ অর্থশাস্ত্রের মূল বিষয়বস্তু কী ছিল?

উত্তরঃ কৌটিল্যের অর্থশাস্ত্র গ্রন্থে চন্দ্রগুপ্ত মৌর্যের শাসনব্যবস্থা, রাজস্বব্যবস্থা, বিচারব্যবস্থা, ভারতীয় সমাজজীবন, নারীদের অবস্থা প্রভৃতি বিভিন্ন বিষয়ের আলোচনা রয়েছে।

২.২ আমরা কীভাবে জানতে পারি যে, চাণক্যের ছদ্মনাম ছিল কৌটিল্য?

উত্তরঃ বিশাখা দত্তের 'মুদ্রারাক্ষস' নাটক থেকে আমরা জানতে পারি যে চাণক্যের ছদ্মনাম ছিল কৌটিল্য। বৌদ্ধ ও জৈন শাস্ত্র গ্রন্থগুলিতেও এর সমর্থন মেলে।

২.৩ কৌটিল্য কী কী দুর্গের উল্লেখ করেছেন?

উত্তরঃ চারটি - গিরিদুর্গ, মরুদুর্গ, জলদুর্গ, বনদুর্গ।

২.৪ কৌটিল্যের মতে কূটনীতির চারটি উপাদান কী কী?

উত্তরঃ চারটি - সাম, দান, দন্ড ও ভেদ।

২.৫ বরনির মতে মধ্যযুগের সুলতানদের প্রধান দায়িত্ব কী ছিল?

উত্তরঃ বরনির মতে মধ্যযুগের সুলতানদের প্রধান দায়িত্ব ছিল সমস্ত প্রজার ধর্মপ্রাণ রক্ষা করা ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা।

২.৬ ধর্মাশ্রয়ী রাষ্ট্র বলতে কী বোঝায়?

উত্তরঃ ধর্মাশ্রয়ী বা পুরোহিততান্ত্রিক রাষ্ট্রের ইংরেজি প্রতিশব্দ হল থিওক্র্যাটিক, যা গ্রিক শব্দ থিওস থেকে এসেছে। দেবতান্ত্রিক রাষ্ট্র হল ধর্মাশ্রয়ী বা পুরোহিততান্ত্রিক রাষ্ট্র।

২.৭ সিসেরো কয় প্রকার সরকারের উল্লেখ করেছেন ও কী কী?

উত্তরঃ তিনপ্রকার - রাজতন্ত্র, অভিজাততন্ত্র, গণতন্ত্র।

২.৮ টমাস ক্রমওয়েল কে ছিলেন?

উত্তরঃ ইংল্যান্ডে টিউডর রাজবংশের আমলের উল্লখেযোগ্য একজন মন্ত্রী টমাস ক্রমওয়েল। তিনি ইংল্যান্ডের চার্চের ক্ষমতা ধ্বংস করে রাজার ক্ষমতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেন।

২.৯ হবসের লেভিয়াথান গ্রন্থের রচনায় রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট কী ছিল?

উত্তরঃ ইংল্যান্ডে পিউরিটানজনিত গৃহযুদ্ধে জীবন ও সম্পত্তির ধ্বংসসাধন তার অন্তরে যে প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করেছিল তারই ফলশ্রুতি ছিল লেভিয়াথান গ্রন্থটি।

২.১০ চিনে কেন ম্যান্ডারিন ব্যবস্থার প্রচলন ঘটে?

উত্তরঃ প্রাচীন চিনে উচ্চপদস্থ সরকারী কর্মচারী বা আমলারা অনেক সময় সম্রাটকে এড়িয়ে জনগণকে বেশি গুরুত্ব দিত। তাই এই আমলাতন্ত্রের পরিবর্তে চিনা সম্রাট ম্যান্ডারিন ব্যবস্থার প্রচলন ঘটান।

২.১১ ইক্তা কাকে বলে?

উত্তরঃ ভারতে সুলতানি শাসকদের আমলে কৃষকদের কাছ থেকে উদ্‌বৃত্ত শস্য ও ভূমিরাজস্ব সংগ্রহ করা এবং শাসনগোষ্ঠীর মধ্যে বন্টনের যে রীতি প্রবর্তিত হয়, তাকে ইক্তা ও সেই ইক্তার প্রাপককে বলা হত ইক্তাদার বা মাকতি।

২.১২ মনসবদারদের বৈশিষ্ট্য লেখো।

উত্তরঃ

মনসবদারদের বৈশিষ্ট্যগুলি হল - 

প্রথমত, প্রতিটি মনসবদার নির্দিষ্ট সংখ্যক সেনা রাখত এবং প্রয়োজনে সম্রাটকে সৈন্যের জোগান দিত।

দ্বিতীয়ত, যোগ্যতা অনুযায়ী মনসবদার নিযুক্ত হতেন।

See More : WB Class 11 History Full Suggestion 2023 WBCHSE

(৩) নিচের রচনাধর্মী প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ

প্রশ্নঃ দিল্লির সুলতানি আমলে ইক্তাদারদের পরিচালনাধীন ইক্তা প্রথার বিবর্তন দাও। ইক্তাপ্রথার বিবর্তন উল্লেখ করো।

উত্তরঃ ইক্তা শব্দটির আক্ষরিক অর্থ হল একটি অংশ বা এলাকা। ভারতে ইক্তা ব্যবস্থা চালু হওয়ার আগে থেকেই মধ্য এশিয়াতে ইক্তা প্রথা চালু ছিল। ভারতে ত্রয়োদশ শতকের সূচনা পর্বে অর্থাৎ দিল্লিতে সুলতানি শাসন কায়েম হওয়ার পর ইক্তা প্রথা চালু হয়। দিল্লির সুলতান ইলতুৎমিস ইক্তা প্রথার প্রবর্তন করে।

     ইক্তা ব্যবস্থা প্রবর্তনের মাধ্যমে দিল্লির সুলতানরা কয়েকটি উদ্দেশ্য পূরণ করতে চেয়েছিলেন। এগুলি হল -

(১) সুলতানগণ ইক্তা প্রদানের মধ্যে দিয়ে আসলে আমির-ওমরাহদের সন্তুষ্ট করতে চেয়েছিল।

(২) দিল্লিতে সুলতানি শাসন সুরক্ষিত ও দীর্ঘস্থায়ী করার জন্য এবং সামন্ততন্ত্রের ধ্বংসের প্রয়োজনে ইক্তা ব্যবস্থা চালু করেছিল।

     একাদশ শতকের তুর্কি লেখক নিজাম-উল-তুসির লেখা "সিয়াৎ নামা" গ্রন্থ থেকে ইক্তা ব্যবস্থার যে যে বৈশিষ্ট্যগুলি পায় তা হল -

(১) ইক্তা কৃষকদের কাছ থেকে নিয়মিত রাজস্ব আদায় করার মাধ্যম।

(২) রাজস্ব পরিশোধকারী প্রজাদের জীবন, সম্পত্তি ও পরিবারের ওপর ইক্তাদারদের কোনো অধিকার ছিল না।

ইক্তা প্রথার বিবর্তন

ইলতুৎমিসের আমলেঃ ইক্তা প্রথা প্রবর্তনের পর সুলতান ইলতিৎমিস তাকে এক প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে উদ্যোগী হন এবং সেই সঙ্গে এই প্রথা যাতে বংশানুক্রমিক না হয় সেদিকেও খেয়াল রাখে।

বলবনের আমলেঃ ইক্তাদাররা যাতে সুলতানের প্রাপ্য রাজস্ব ফাঁকি দিতে না পারে তার জন্য বলবন প্রতিটি ইক্তায় 'খোয়াজা' নামে এক ধরনের হিসাব পরীক্ষক নিয়োগ করে।

আলাউদ্দিন খলজির আমলেঃ সুলতান আলাউদ্দিন খলজির আমলে সেনাদের ইক্তাদানের পরিবর্তে নগদ বেতনের প্রথা চালু করেন।

ফিরোজশাহ তুঘলকের আমলেঃ ফিরোজশাহ তুঘলের আমলে ব্যাপকভাবে ইক্তা ব্যবস্থার বিবর্তন হয়েছিল। তিনি ইক্তা ব্যবস্থাকে বংশানুক্রমিক করে দেয়। 


প্রশ্নঃ জিয়াউদ্দিন বরনি বর্নিত সুলতানি যুগে নরপতিত্বের আদর্শ কী ছিল? দিল্লী সুলতানি শাসক কি ধর্মশ্রয়ী ছিল?
উত্তরঃ মধ্যযুগের ভারতে সুলতানি আমলের রাষ্ট্রচিন্তা বা রাজকর্তব্যের পরিচয় পাওয়া যায় ফতোয়া-ই-জাহান্দারি নামক গ্রন্থে। রচয়িতা বরনির মতে ঈশ্বর ও পয়গম্বরের নির্দেশমোত কাজ করাই পৃথিবীর রাজার কর্তব্য।
(১) ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠাঃ প্লেটো ও অ্যারিস্টটলের রাজনৈতিক, সমাজনৈতিক ভাবনায় প্রভাবিত বরনি মনে করতেন রাজার প্রথম এবং প্রধান কর্তব্য হল - ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করা।
(২) ইসলামের সুপ্রতিষ্ঠাঃ মুসলিম রাজার এক প্রধান কর্তব্য হল ইসলামের সুরক্ষাদানের পাশাপাশই তার প্রচার ও প্রসার ঘটানো।
(৩) ইসলামের মৌলিক কর্তব্য সম্পাদনঃ ইসলামে পাঁচটি মৌলিক কর্তব্য আছে। সেগুলি হল - 
(ক) ইমান বা বিশ্বাস
(খ) সালাত বা নামাজ পাঠ করা
(গ) রোজা বা রমজান মাসে উপবাস করা
(ঘ) জাকাত বা দরিদ্রের প্রাপ্য দান করা
(ঙ) হজ বা মক্কায় গমন করা
(৪) স্বেচ্ছাধীন ক্ষমতার প্রয়োগঃ বরনি বলেছেন প্রয়োজনে মুসলিম রাজারা ক্ষমতার প্রয়োগ বা পীড়নমূলক কৌশল অবলম্বন করবেন। বরনির মতে রাজা হলেন একাধারে আইনের স্রষ্ঠা, রক্ষাকর্তা, ব্যাখ্যাকর্তা এবং ধর্মের প্রতিপালক। 
(৫) আইনের সংরক্ষণঃ বরনির মতে, ইসলামিক রাজ্যগুলিতে কোরান অনুয়ায়ী শরিয়ত আইনই আইনের শেষ কথা। ইসলাম ধর্মমতে ব্যক্তিগত, পারিবারিক, সামাজিক বা রাষ্ট্রীয় জীবনের একমাত্র নিয়ন্ত্রক হল - শরিয়তি আইন। 

সুলতানি রাষ্ট্রের প্রকৃতি

     সুলতানি রাষ্ট্রের প্রকৃতি বা চরিত্র নিয়ে আধুনিক ঐতিহাসিকদের মধ্যে মতভেদ রয়েছে। সুলতানি রাষ্ট্রের যে যে প্রকৃতি দেখতে পাওয়া যেতো তা নিচে আলোচোনা করা হল -
(১) দিল্লির সুলতানরা নিজেদের ঈশ্বরের দূত বা ছায়া হিসেবে মনে করত। তারা ছিল একাধারে রাষ্ট্র ও ধর্মনেতা।
(২) খলিফা ছিল মসস্ত মুসলিম দুনিয়ার প্রধান ধর্মগুরু এবং শাসক। এই খলিফার অনুমতি ছাড়া কোনো মুসলিম রাজাই স্বিকৃতী পেতো না।
(৩) সুলতানি আমলে উলেমারা কোরান ও শরিয়তের ব্যাপারে প্রয়োজনে পরামর্শ দিতো।
(৪) সুলতানি রাষ্ট্রে অমুসলমানরা তেমন কোনো অধিকার পেতো না। জিজিয়া কর প্রদানের মাধ্যমে সুলতানি রাষ্ট্রে বসবাস করার সুযোগ পেতো।

প্রশ্নঃ চিনের ম্যান্ডারিন ব্যবস্থার পরিচয় দাও। চিনের ম্যান্ডারিনের কার্যাবলি ও গুরুত্ব উল্লেখ করো।
উত্তরঃ ম্যান্ডারিনরা ছিলেন সাম্রাজ্যবাদী চিনের আমলা। চিনা শাসনতন্ত্রে এদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। সমাজে শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষার ব্যাপের তারা সম্রাটের সহযোগী হন।
চিনা ম্যান্ডারিনের পরিচয়
চিনা ম্যান্ডারনদের বেশ কিছু যোগ্যতার অধিকারী হতে হত, সেগুলি হল -
(১) প্রশাসনিক দক্ষতাঃ চিনের ম্যান্ডারিনদের প্রমাণ করতে হত যে প্রশাসনের কোনো সংকট মোচনের দক্ষতা তাদের রয়েছে।
(২) শিক্ষাদীক্ষাঃ নিয়োগের আগে ম্যান্ডারিন প্রার্থীদের শিক্ষাদীক্ষা বিচার করা হত। প্রার্থীর কাব্যসাহিত্য ও সাধরণজ্ঞানের উপর কতটা ধরনা আছে তা যাচাই করা হত।
(৩) রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাঃ ম্যান্ডারিন প্রার্থীদের ইতিপূর্বে স্থানীয় রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক দক্ষতা আছে কি না তা প্রমাণ করতে হতো।
(৪) ধ্রুপদি চিনের ঐতিহ্যের ধারণাঃ ম্যান্ডারিন পদপ্রার্থীদের ধ্রুপদি চিনের ঐতিহ্য সম্পর্কে একটা স্পষ্ট ধারণা রাখতে হত।
     চিনের সমাজে উচ্চস্তরের ম্যান্ডারিনদের যথেষ্ঠ সম্মানের অধিকারী ছিলেন। বিশেষত চিনের কিং বংশের রাজাদের আমলে রাজপরিবারের ও প্রধানমন্ত্রীদের পরেই তাদের স্থান ছিল। 
ম্যান্ডারিনদের কার্যাবলি ও গুরুত্ব
কার্যাবলিঃ চিনের কেন্দ্রীয় সরকারের মুখ্যসচিবালয়ের অধীনে ম্যান্ডারিনদের একাধিক কাজ করতে হত। যেমন -
(১) প্রশাসন পরিচালনায় সাহায্যঃ চিনের ম্যান্ডারিনরা কোনো উচ্চপদস্থ রাজকর্মচারীর কথায় বা স্বাভাবিক ভাবে ভোর থেকে রাত পর্যন্ত কর্তব্য পালনে ব্যস্থ থাকতে হতো।
(২) রাজকার্যে সাহায্যঃ সর্বোচ্চ স্তরের ম্যান্ডারিনরা যেহেতু চিনা সম্রাটের প্রধানমন্ত্রীর সমগোত্রীয় ছিল, তাই তাঁরা প্রত্যক্ষভাবে রাজাদের বা রাজপরিবারের কোনো সদস্যকে সাহায্য করার সুযোগ পেত।
গুরুত্বঃ চিন সাম্রাজ্যের শান্তি ও আইন শৃঙ্খলা বজায় রাখার জন্য বজায় রাখার জন্য ম্যান্ডারিনদের গুরুত্ব ছিল অপরিসীম। সেগুলি হল -
(১) প্রশাসনিকঃ চিনের প্রশাসনিক সাফল্য ম্যান্ডারিন ব্যবস্থার ওপরে নির্ভর ছিল। বিশেষত চিন সাম্রাজ্যযুগের নানান প্রশাসনিক সাফাল্য সরাসরি ম্যান্ডারিনদের উপর নির্ভর ছিল।
(২) সাম্রাজ্য যুগের স্থায়ীত্ব বৃদ্ধিঃ শাং আমলে ও চৌ আমলে রাজতন্ত্রকে সাম্রাজ্যতন্ত্রে রূপান্তরের ক্ষেত্রে ম্যান্ডারিনদের বিশেষ অবদান ছিল।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

LightBlog

AdsG

close