বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো
গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ
(১) নিচের বহুবিকল্পভিত্তিক প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ
১.১ বৃষ্টির তৃতীয় দিনে পেলাইও-র নবজাত শিশুর কী হয়েছিল? - জ্বর
১.২ পেলাইও-র স্ত্রীর নাম কী? - এলিসেন্দা
১.৩ পড়োশিনির মতে, থুরুথুরে বুড়ো লোকটি আসলে - দেবদূত
১.৪ পাদরি গোনসালা বুড়ো লোকটিকে কোন্ ভাষায় সুপ্রভাত জানিয়েছেন? - লাতিনে
১.৫ বুড়ো লোকটির ঠিক কী ব্যবস্থা করা যায়, তার জন্য পাদরি কাকে চিঠি দেবেন বলে ঠিক করেছিলেন? - বিশপকে
১.৬ ডানাওয়ালা বুড়ো যা ফিরিয়ে দিয়েছিল - পোপের ভোজ
১.৭ পাদরি গোনসাগার কাছে পৃথিবীর কোন্ দেশ থেকে চিঠি আসার কথা ছিল? - রোম
১.৮ ভ্রাম্যমাণ প্রদর্শনীর মেয়েটি মাকড়সা হল কীভাবে? - দেবতার অভিশাপে
১.৯ থুরথুরে বুড়ো লোকটি একসময় কোন্ রোগে আক্রান্ত হয়? - জলবসন্ত
১.১০ করুণা পরবশ হয়ে পেলাইও বৃদ্ধ লোকটিকে কোথায় শুতে দিয়েছিল? - আটচালার নীচে
১.১১ বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পটি কোন্ ছোটোগল্প থেকে অনুবাদ করা হয়েছে? - এ ভেরি ওল্ড ম্যান উইথ ইনরমাস উইংস
১.১২ সকাল সাতটার আগে হন্তদন্ত হয়ে কে ছুটে এসেছিল? - পাদ্রে গোনসাগা
১.১৩ কার কথায় দেবদূতকে ন্যাপথালিন খেতে দেওয়া হয়? - পরমজ্ঞানী পড়োশিনি
(২) নিচের অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ
২.১ গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পে দুপুরবেলার আলো ম্লান হয়ে আসার পেলাইওর কী অসুবিধা হয়েছিল?
উত্তরঃ দুপুরবেলার আলো ম্লান হয়ে আসার পেলাইওর উঠোনের পিছনের কোণে কী ছটফট করছে সেটা দেখতে অসুবিধা হয়েছিল।
২.২ গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পে উষার আলো ফোটামাত্র উঠোনে গিয়ে পেলাইও ও এলিসেন্দা কী দেখতে পায়?
উত্তরঃ উষার আলো ফোটামাত্র উঠোনে গিয়ে পেলাইও ও এলিসেন্দা দেখতে পায় - পুরো পাড়াটাই মুরগির খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে দেবদূত হিদেবে প্রচারিত বৃদ্ধ লোকটিকে দেখছে।
২.৩ "কৌতূহলীরা এল দূর-দূরান্তর থেকে।" - ডানাওয়ালা থুরথুরে বুড়োকে দেখতে আসা কৌতূহলীদের দলে ছিল এমন দুজনের পরিচয় দাও।
উত্তরঃ ডানাওয়ালা বুড়োকে দেখতে আসা কৌতূহলীদের মধ্যে ছিল স্বাস্থ্যের সন্ধানে আশা কিছু দুর্ভাগা ও অশক্ত মানুষেরা, আর জন্ম থেকেই হৃদয়ের অসুখে কাতর একটি মেয়ে।
২.৪ গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পে কৌতুহলী দর্শকদের গোনসাগা কী মনে করিয়ে দিয়ে সতর্ক করে দিয়েছিলেন?
উত্তরঃ কৌতুহলী দর্শকদের গোনাসাগা রোমান ক্যাথলিকদের হুল্লোড় উৎসবে আচমকা ল্যাং মেরে দেওয়ার একটা বিষম বদভ্যাস আছে মনে করিয়ে দিয়ে সতর্ক করে দিয়েছিলেন।
২.৫ গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পে বুড়ো লোকটির উদ্দেশে ঢিল ছোঁড়া হত কেন?
উত্তরঃ বুড়ো লোকটির উদ্দেশে ঢিল ছোঁড়া হত দাঁড়ানো অবস্থায় তাকে কেমন লাগে তা দেখার জন্য।
২.৬ গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পে শহরের কাছে পেলাইও কী বানিয়েছিল?
উত্তরঃ শহরের কাছে পেলাইও খরগোশ পালন করবার ঘিঞ্জি গোলকধাঁধা বানিয়েছিল।
২.৭ গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পে ভ্রাম্যমাণ সার্কাস দল কী নিয়ে এসেছিল?
উত্তরঃ ভ্রাম্যমাণ সার্কাস দল এক উড়ন্ত দড়বাজিকর নিয়ে এসেছিল।
২.৮ গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পে এত টাকা তারা কোথায় পেয়েছিল?
উত্তরঃ এত টাকা তারা দূরদূরান্ত থেকে দেবদূতকে দেখতে আসা দর্শনার্থীদের কাছ থেকে দর্শনি-বাবদ ৫ সেন্ট করে ধার্য করে পেয়েছিল।
২.৯ গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পে দেবদূতকে কী কী খাবার দেওয়া হয়েছিল?
উত্তরঃ দেবদূতকে ন্যাপথালিন, পাপীতাপীদের মানতের পোপের ভোজ ইত্যাদি খাবার দেওয়া হয়েছিল।
২.১০ গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পে তারানতুলা কী?
উত্তরঃ আমেরিকার একপ্রকার বিশালকার বিষাক্ত রোমশ মাকড়সা তারানতুলা হল ভ্রাম্যমাণ প্রদর্শনীর সূত্রে শহরে আসা একটি মাকড়সা-কন্যা।
২.১১ গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পে এলিসেন্দাদের নতুন বাড়িটা কেমন ছিল?
উত্তরঃ এলিসেন্দাদের নতুন বাড়িটা ছিল একটা অলিন্দযুক্ত বাগান সমেত উঁচু তারের জাল দিয়ে ঘেরা।
২.১২ গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজ-এর বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পে দেবদূত কী গুনগুন করত?
উত্তরঃ দেবদূত সিন্ধুরোলের গান গুনগুন করত।
See More : Full Class 11 Bengali Suggestion 2023
(৩) নীচের রচনাধর্মী প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ
প্রশ্ন : ছোটগল্প হিসেবে বিশাল ডালাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো গল্পের সার্থকতা আলোচনা কর।
উত্তর : গাবরিয়েল গার্সিয়া মার্কেজের লেখা বিশাল ডানাওয়ালা এক থুতুড়ে বুড়ো গল্পটি ছোটগল্পের আয়তনের সংক্ষিপ্তসার প্রাথমিক শর্তকে পালন না করলেও সেখানে ছোটগল্পের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী বেশি চরিত্রের সমাবেশ ঘটেনি। পেলাইও, এলিসেন্দা, পাদারি, গোনসাগা, প্রতিবেশিনী, ডানাওয়ালা বৃদ্ধ, মাকড়সা কন্যা ছাড়া সেখানে রয়েছে কিছু জনতা চরিত্র। ডানাওয়ালা বৃদ্ধ বা মাকড়সা কন্যা কারোরই চরিত্রের পূর্ণ বিবরণ এই গল্পে দেখানো হয়নি। একদিক থেকে বিচার করলে গল্পটি নিশ্চয়ই একটি সার্থক ছোট গল্পের ইঙ্গিতবাহী।
কিন্তু অত্যন্ত নিরপেক্ষভাবে লেখক এই গল্প বিবৃত করলেও নীতিবাদের ছোঁয়া কিন্তু এই গল্পে দুর্লভ নয়। যাজকতন্ত্র বা ধর্মতন্ত্রের অহংকারী চরিত্র, পিতা মাতার অবাধ্য হয়ে স্বেচ্ছাচারী জীবন যাপনের করুন পরিণাম, সাধারণ মানুষের হুজুক ও সংস্কারগ্রস্থ মনোভাব, পোলা ও এলিসেনদার ধান্দাবাজি ইত্যাদিকে উন্মুক্ত করতে ডানাওয়ালা বৃদ্ধি আশ্রয় করে জাদু বাস্তবতাকে প্রায় অস্ত্রের মতো ব্যবহার করেছেন লেখক।
ছোটগল্পের সূচনা ও সমাপ্তি অংশ নাটকীয় হওয়া বাঞ্ছনীয়। বৃষ্টির তৃতীয় দিনের বিবরণ সমেত কিছুটা আচমকায় এই গল্পটি শুরু হয়েছে। গল্পের শেষে রয়েছে চমক। অর্ধেক পালক খসা কাদায় জট পাকিয়ে যাওয়া বিশাল ডানাওয়ালা থুরথুরি বৃদ্ধ কিছুটা আকস্মিকভাবেই ডানা মেলে বাড়িগুলোর উপর দিয়ে উড়ে যায়।
এই গল্পে স্থান-কাল ঘটনার ঐক্য হিসেবে পোলাই ও এলিসান্ডার বাড়ির পেছনের মুরগির খাঁচা থেকে শুরু করে শোবার ঘর বা রান্নাঘর ছিল বৃদ্ধির বিচরণ স্থান।
অদ্ভুত দর্শন সেই বৃদ্ধকে নিয়ে এই গল্পে যে চাঞ্চল্য তৈরি হয় তা কাহিনীতে দ্রুত এগিয়ে নিয়ে গেছে পরিণামের দিকে।
চরিত্র সৃষ্টির ক্ষেত্রে ডানাওয়ালা বুড়ো নিঃসন্দেহে প্রধান চরিত্র এবং কাহিনীর অবলম্বন। কিন্তু পোলাও এলিজেন্ডা পাদ্রী গোলসাগা এবং অন্যান্য মানুষের নিয়ে যে গণচরিত্র মারকিজ তৈরি করেছেন তা নানা বর্ণময়তায় উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে। সব মিলিয়ে এই গল্পের প্রধান বৈশিষ্ট্য হল যাদু বাস্তবতার ব্যবহার। আপাত অসম্ভবের মোড়কে লেখক বাস্তবকে যেভাবে বিবৃত করেছেন গল্পের পড়তে পড়তে তাই এই গল্পে প্রাণ। তাই সবশেষে বলা যায় বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরে বুড়ো অতি অবশ্যই একটা সার্থক ছোট গল্পের নাম অবশ্যই পেতে পারে।
প্রশ্ন : "পড়ে থাকা শরীর টার দিকে তাকিয়ে তারা কেমন হতভম্ব হয়ে চুপচাপ দাঁড়িয়ে রইল।" - তাদের হতভম্ব হয়ে চুপচাপ দাঁড়িয়ে থাকার কারণ কি?
উত্তর : মার্কেজের লেখা বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরি বুড়োর গল্পে ডানাওয়ালা বুড়োর আবির্ভাব কাহিনীতে এক অসাধারণ নাটকীয় মোড় নিয়ে আসে। প্রবল বৃষ্টিতে পোলাওয়েদের বাড়ির ভিতর কাকড়া উঠে আসতো। সেই কাকড়া মেরে তাদের সমুদ্রে ফেলতে হয়। সদ্যজাত শিশুটির জ্বরের কারণ হিসেবে পোলাও ও তার স্ত্রী এলিসন দা ভেবেছিল বৃষ্টির তৃতীয় দিনে ওদের মারা প্রচুর কাঁকড়ার পচা বদ গন্ধ থেকেই ছেলেটির শরীর খারাপ করেছে। চারপাশে জমা পচা খোলক মাছের স্তূপ আর আলোর স্বল্পতা তৈরি করেছিল বিষন্নতার এক আবহাওয়া। সমুদ্র আর আকাশ হয়ে উঠেছিল একটাই ছাই ধূসর বস্তু। এই অবস্থায় কাঁকড়া ফেলে আসার সময় পেলাইও আবিষ্কার করে কাদার মধ্যে উপুর হয়ে শুয়ে থাকা এক থুরথুরে বুড়োকে দুটি বিশাল ডানার কারণে যে সেই কাদা থেকে কিছুতেই উঠে পারছিল না। পরনে ন্যাকড়া কুরিনীর পোশাক কয়েকটি মাত্র চুল অবশিষ্ট থাকা টাক পড়া চকচকে মাথা, প্রায়ই দাখিল হোগলা মুখ সেই বৃদ্ধের অদ্ভুত চেহারা দেখে এলিসেন্দাদের প্রথমেই তাকে মনে হয়েছিল বোঝো কাকে প্রপ্রিতামহ। তার ছিল পালক শসা অতিকায় দুটি শিকারি পাখির ডানা। অর্থাৎ চেহারার মধ্যেই সেই ডানাওয়ালা থুরথুরি বুড়ো যেন এক নাটকীয়তা সৃষ্টি করেছিল। তাকে প্রথমবার দেখে পোলায়ও দুঃস্বপ্ন মনে হয়েছিল। এরপর পুরো গল্প জুড়ে প্রায় নিষ্ক্রিয় থেকেও এই ডানাওয়ালা বুড়ি কাহিনীকে নিয়ন্ত্রিত করেছে। তাকে কেন্দ্র করি বিভিন্ন চরিত্রের আগমন ঘটেছে সক্রিয়তা তৈরি হয়েছে। পোলায়ও ও এলিসেন্দার জীবনও ভিন্ন খাতে বইতে শুরু হয়েছে। তার আবির্ভাবের পটভূমিকায় পোলাইও এবং elector হতবঙ্গ অবস্থা যেন বৃষ্টির দিন কাঁকড়ার উপদ্রব আর সদ্য জাতের অসুখে ছাপিয়ে অভাবিত বিস্ময়ের জন্ম দেয়।
প্রশ্ন : মানুষের কৌতূহল কমে যাওয়ার পরে টানা ওয়ালা থুরথুরে উড়োকে যেভাবে গল্পে পাওয়া যায় তার আলোচনা কর।
উত্তর : মার্কেজের লেখা বিশাল ডানাওয়ালা এক থুরথুরি বুড়ো গল্পে সেই অদ্ভুত দর্শন ব্যুরোটিকে কেন্দ্র করে মানুষের যে বিপুল কৌতূহল এবং অলৌকিকতার আখ্যান রচিত হয়েছিল তাতে ভাটা পড়ে একটা ভ্রাম্যমান প্রদর্শনীয় সূত্রে মাকড়সার রূপান্তরিত হওয়া আমার মেয়েটির শরীরে আগমনের ফলে। একসময় তার খাঁচার তার গুলো অবহেলায় অযত্নে ছেড়ে যায়। শুধুমাত্র বহলাইয়ের এলিসেনদার ছোট্ট বাচ্চাটির প্রতি বুড়ো মেয়েটির ব্যতিক্রমী সহনশীলতা লক্ষ্য করা গিয়েছিল। বাচ্চাটি যাবতীয় অপমান ও নিগ্রহ সে পরম ধৈর্য সহকারে সহ্য করত। পুলাই ও এলিসেনদার বাচ্চাটি যখন স্কুলে যাওয়া শুরু করে তখন অবহেলিত ডানাওয়ালা বুড়োর খাচা সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায়। পথ হারা দিন ভোলা কোন মুহূর্তের মতো এই রূপ এই ডানাওয়ালা বৃদ্ধ লোকটি এদিকে ওদিকে ঘুরে বেড়ায়। ইলিশিন দ্বারা তাকে ঝাঁটা মেরে শেওলার ঘর থেকে বের করে দেয়। যদিও পরক্ষণেই তাকে আবার দেখা যায় রান্নাঘরে। ইরিকে সেই দেবদূতের খাওয়ার ক্ষমতা কমে যায় তার দৃষ্টিশক্তি ও খুবই কমে আসে। রোজ রাতে তার জ্বর আসতে থাকে। তার ডানা দুটি অবস্থান খুবই সংগীন হয়ে পড়ে। ডানায় লেগে থাকে গুটিকয়েক পালক তাও সেগুলোর সূক্ষ্ম জলের মত দার গুলো ছিল একমাত্র সম্বল। কিছুটা করুন করুনা পড়ে এলিন্দাকে বুড়ো লোকটিকে একটি আটচালার নিচে শুতে দেয় আর তার দিকে ছুড়ে দেয় একটা কম্বল। বৃদ্ধ লোকটি জ্বরের ঘোরে নরয়েবাসী, জীব জড়ানো ভাষায় প্রলাপ বকে। থুরথুরে বুড়ো লোকটি মারা যেতে পারে এবং তখন মরা দেবদূতকে নিয়ে কি করা হবে ভেবে সকলের শংকিত হয়ে পড়ে। ডিসেম্বরের প্রথম রোদ্দুরে ভরা দিনগুলোতে আশ্চর্যজনকভাবে বুড়োর ডানায় নতুন পালক গজিয়ে উড়তে থাকে এবং একদিন সে উড়তেও সক্ষম হয়।
See More : Full Class 11 Bengali Suggestion 2023
Koutuholi ghere thaka manus der porichy dau?
উত্তরমুছুন