LightBlog
West Bengal Class 9 Geography Suggestion 2023 | নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন ২০২৩ | তৃতীয় অধ্যায় | ভূপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্তান নির্নয়
Type Here to Get Search Results !

West Bengal Class 9 Geography Suggestion 2023 | নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন ২০২৩ | তৃতীয় অধ্যায় | ভূপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্তান নির্নয়

তৃতীয় অধ্যায়

ভূপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্তান নির্নয়

West Bengal Class 9 Geography Suggestion 2023 | নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন ২০২৩ | তৃতীয় অধ্যায় | ভূপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্তান নির্নয়
West Bengal Class 9 Geography Suggestion 2023 | নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন ২০২৩ | তৃতীয় অধ্যায় | ভূপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্তান নির্নয়

(১) বিকল্পভিত্তিক প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ-

(১.১) সর্ববৃহৎ অক্ষরেখা হলো – 

(ক) নিরক্ষরেখা 

(খ) সুমেরুবৃত্তরেখা 

(গ) মকরক্রান্তিরেখা 

(ঘ) কুমেরুবৃত্তরেখা

উত্তরঃ- (ক) নিরক্ষরেখা

(১.২) নিচের কোন্‌টিকে মহাবৃত্তের উদাহরণ হিসেবে ধরা যাবে – 

(ক) মূলমধ্যরেখা 

(খ) কর্কটক্রান্তিরেখা 

(গ) নিরক্ষরেখা 

(ঘ) কুমেরুবৃত্তরেখা

উত্তরঃ- (ক) মূলমধ্যরেখা

(১.৩) প্রত্যেকটি দ্রাঘিমারেখা হলো – 

(ক) মহাবৃত্ত 

(খ) পূর্ণবৃত্ত 

(গ) অর্ধবৃত্ত 

(ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তরঃ- (গ) অর্ধবৃত্ত

(১.৪) 15 ডিগ্রী দ্রাঘিমা পার্থক্যে সময়ের পার্থক্য হয় – 

(ক) 30 মিনিট 

(খ) 45 মিনিট 

(গ) 60 মিনিট 

(ঘ) 120 মিনিট

উত্তরঃ- (গ) 60 মিনিট

(১.৫) নিম্নলিখিত কোন্‌ দেশটির ঘড়ির সময় এবং ভারতের ঘড়ির সময় একদম এক? – 

(ক) নেপাল 

(খ) পাকিস্তান 

(গ) শ্রীলঙ্কা 

(ঘ) বাংলাদেশ

উত্তরঃ- (গ) শ্রীলংকা

(১.৬) আন্তর্জাতিক তারিখ রেখাটি মোটামুটি কোন্‌ দ্রাঘিমারেখাকে অনুসরণ করেছে – 

(ক) 0° 

(খ) 90° 

(গ) 120° 

(ঘ) 180° 

উত্তরঃ- (ঘ) 180° 

(১.৭) একই অক্ষাংশবিশিষ্ট স্থানগুলোকে যে রেখার মাধ্যমে যোগ করা হয় সেটি হল – 

(খ) দ্রাঘিমারেখা 

(খ) মূলমধ্যরেখা 

(গ) অক্ষরেখা 

(ঘ) বিষুবরেখা

উত্তরঃ- (গ) অক্ষরেখা

(১.8) প্রতি 1 ডিগ্রি দ্রাঘিমার ব্যবধানে সময়ের পার্থক্য হয় – 

(ক) 4 মিনিট 

(খ) 5 মিনিট 

(গ) 6 মিনিট 

(ঘ) 10 মিনিট

উত্তরঃ- (ক) 4 মিনিট

(১.৯) গ্রিনিচের সময় নির্দেশকারী যন্ত্রের নাম – 

(ক) ক্রোনোমিটার 

(খ) অ্যানিমোমিটার 

(গ) সেক্সট্যান্ট 

(ঘ) থার্মোমিটার 

উত্তরঃ- (ক) ক্রোনোমিটার

(২) অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ-

(১) বিষুব রেখা কোন্‌ অক্ষরেখার নাম? 

উত্তরঃ- নিরক্ষরেখা

(২) নিরক্ষীয় অঞ্চলের তাপমাত্রা কেমন? 

উত্তরঃ- গড়ে ২৭ ডিগ্রী সেলসিয়াস

(৩) মূলমধ্যরেখার মান কত? 

উত্তরঃ- শূন্য ডিগ্রী

(৪) সর্বোচ্চ অক্ষাংশের মান কত? 

উত্তরঃ- ৯০ ডিগ্রী

(৫) সর্বনিম্ন অক্ষাংশের মান কত? 

উত্তরঃ- শূন্য ডিগ্রী

(৬) সর্বোচ্চ দ্রাঘিমার মান কত? 

উত্তরঃ- ১৮০ ডিগ্রী

(৭) আন্তর্জাতিক তারিখ রেখার মান কত?

উত্তরঃ- ১৮০ ডিগ্রী দ্রাঘিমা

(৮) মূলমধ্যরেখাকে কোন্‌ শহরের উপর দিয়ে টানা হয়েছে? 

উত্তরঃ- লন্ডনের গ্রীনীচ

(৯) কোন্‌ রেখা পৃথিবীর পূর্ব-পশ্চিম গোলার্ধে ভাগ করেছে? 

উত্তরঃ- মূলমধ্যরেখা

(১০) নিরক্ষরেখার মান কত? 

উত্তরঃ- শূন্য ডিগ্রী

(১১) নিরক্ষরেখার অপর নাম কি? 

উত্তরঃ- বিষুবরেখা

(১২) ভারতের প্রমাণ সময় এর দ্রাঘিমা কত? 

উত্তরঃ- ৮২ ডিগ্রী ৩০ মিনিট পূর্ব

(১৩) কোন স্থান ও তার প্রতিপাদ স্থানের মধ্যে সময়ের পার্থক্য কত? 

উত্তরঃ- ১২ ঘন্টা

(৩) নীচের সংক্ষিপ্ত প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ-

(৩.১) ছায়াবৃত্ত বলতে কী বোঝো?

উত্তরঃ- পৃথিবী আকৃতিতে গোল, তাই পৃথিবীর যে দিকটি সূর্যের সামনে থাকে সেদিকে দিন এবং তার বিপরীত দিকে রাত হয়। এই দিন এবং রাতের মাঝখানের স্থানটিকে ছায়াবৃত্ত বলে।

(৩.২) অক্ষাংশ কাকে বলে?

উত্তরঃ- নিরক্ষরেখার উত্তর বা দক্ষিনে অবস্থিত কোন স্থান থেকে পৃথিবীর কেন্দ্র পর্যন্ত যদি কোন কাল্পনিক সরলরেখা টানা যায় তবে ওই সরলরেখা নিরক্ষীয় তালের সঙ্গে যে কোন উৎপন্ন করে সেই কোনটি হল ঐ স্থানের অক্ষাংশ।

(৩.৩) মহাবৃত্ত কি?

উত্তরঃ- ভূগোলকে আঁকা বা পৃথিবীপৃষ্ঠ উপর কাল্পনিক যে বৃত্তের বৃত্তীয়তলের কেন্দ্রবিন্দু গোলকের কেন্দ্রবিন্দুর সঙ্গে একই বিন্দুতে অবস্থান করে তাকে মহাবৃত্ত বলে। মহাবৃত্তের উদাহরণ হল নিরক্ষরেখা।

(৩.৪) মূল মধ্যরেখা বলতে কী বোঝো?

উত্তরঃ- লন্ডনের গ্রিনিচ শহরের উপর দিয়ে উত্তরে সুমেরু থেকে দক্ষিণে কুমেরু পর্যন্ত বিস্তৃত যে দ্রাঘিমা রেখা কল্পনা করা হয়েছে তাকে মূল মধ্যরেখা বলে।

(৩.৫) দ্রাঘিমারেখা কাকে বলে?

উত্তরঃ- সুমেরু বিন্দু থেকে কুমেরু বিন্দু পর্যন্ত ভূ পৃষ্ঠের উপর উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃত অর্ধবৃত্তাকার কাল্পনিক রেখা গুলিকে দ্রাঘিমারেখা বলা হয়। দ্রাঘিমারেখার একটি আদর্শ উদাহরণ হলো মূল মধ্যরেখা।

(৪) নীচের সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যাভিত্তিক প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ-

(৪.১) অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখার দুটি প্রধান পার্থক্য লেখ।

উত্তরঃ- অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখার প্রধান দুটি পার্থক্য হলো -

   প্রথমত,অক্ষরেখা গুলি পৃথিবীর পূর্ব পশ্চিমে অবস্থিত আর দ্রাঘিমা রেখা গুলি পৃথিবীর উত্তর দক্ষিনে বিস্তৃত।

   দ্বিতীয়ত, অক্ষরেখা গুলি নিরক্ষরেখা এবং নিজেদের মধ্যে সর্বদা সমান্তরালভাবে অবস্থিত থাকে কিন্তু দ্রাঘিমা রেখা গুলি উত্তর ও দক্ষিণ মেরুতে পরস্পরের সঙ্গে যুক্ত থাকে, আর এরা সমন্তরাল নয়।

(৪.২) প্রমাণ সময় বলতে কী বোঝো?

উত্তরঃ- প্রত্যেক দেশের প্রায় মাঝামাঝি অবস্থিত যে দ্রাঘিমারেখার সময় অনুসারে সেই দেশের রেল, ডাক ব্যবস্থা, বেতার এবং প্রশাসনিক কাজ চালানো হয় সেই সময়কেই বলে ওই দেশের প্রমাণ সময়।

(৪.৩) প্রতিপাদ স্থান কাকে বলে?

উত্তরঃ- ভূপৃষ্ঠের উপর অবস্থিত কোন স্থান বা বিন্দু থেকে পৃথিবীর কোন কল্পিত ব্যাস ভূ-কেন্দ্র ভেদ করে বিপরীত দিকে ভূপৃষ্ঠকে যে বিন্দুতে স্পর্শ করে সেই বিন্দু কে প্রথম বিন্দুটির প্রতিপাদ স্থান বলে।

(৪.৪) কোন স্থান ও তার প্রতিপাদ স্থানের মধ্যে সময়ের পার্থক্য 12 ঘন্টা হয় কেন?

উত্তরঃ- পৃথিবীর কোন নির্দিষ্ট স্থান এবং তার প্রতিপাদ স্থান সম্পূর্ণ বিপরীত স্থানে অবস্থিত থাকে। এই জন্য কোন স্থান এবং প্রতিবাদ স্থানের মধ্যে যার পার্থক্য সব সময় 180° হয়। সুতরাং অংকের মাধ্যমে প্রমাণ করা যায় যে - 

1 ডিগ্রি দ্রাঘিমার পার্থক্যে সময়ের পার্থক্য হয় = 4 মিনিট

180° দ্রাঘিমার পার্থক্যের সময়ের পার্থক্য হয় = 180 × 4 = 720 মিনিট বা = 12 ঘন্টা।

(৪.৫) আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলতে কী বোঝো?

উত্তরঃ- যে রেখাটি মোটামুটিভাবে 180 ডিগ্রি দ্রাঘিমা রেখাকে অনুসরন করে পৃথিবীর উত্তর ও দক্ষিণে অবস্থিত এমন এক কাল্পনিক রেখা যেটি তারিখ বিভাজনের কাজ করে। এই রেখাটিকে সাধারণভাবে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা বলা হয়।

(৫) নীচের রচনাধর্মী প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ-

(৫.১) অক্ষরেখার সাহায্যে কিভাবে পৃথিবীকে বিভিন্ন তাপবলয়ে ভাগ করা যায় তা আলোচনা কর।

উত্তরঃ- পৃথিবীর মেরুরেখা কক্ষতলের সঙ্গে 661/2° কোণে অবস্থান করায় পৃথিবীর সর্বত্র সূর্যালোক একই কোণে পড়ে না। কোথাও লম্বভাবে কোথাও তীর্যকভাবে আবার কোথাও অতি তীর্যকভাবে সূর্যকিরণ পড়ে। ফলস্বরূপ পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে উষ্ণতার পার্থক্য ঘটে। এই উষ্ণতার পার্থক্যের ভিত্তিতে পৃথিবীতে কতগুলো নির্দিষ্ট অক্ষরেখা বরাবর প্রধানত তিনটি তাপমন্ডল বলয়ে ভাগ করা যায়। যথা - 

উষ্ণমন্ডলঃ-

   উষ্ণ মন্ডল অক্ষরেখায় 0° থেকে 231/2° উত্তর ও দক্ষিণে বিস্তৃত হয়। এই অঞ্চলগুলিতে সারা বছর ধরেই সূর্যরশ্মি লম্বভাবে পড়ে বলে এই অঞ্চলের উষ্ণতা পৃথিবীর অন্যান্য অঞ্চলের চেয়ে অনেক বেশি।

নাতিশীতোষ্ণ মন্ডলঃ-

   পৃথিবীর উত্তর গোলার্ধের কর্কটক্রান্তি রেখা ও সুমেরু বৃত্তের মধ্যবর্তী অঞ্চল এবং দক্ষিণ গোলার্ধের মকর ক্রান্তি রেখা ও কুমেরু বৃত্তের মধ্যবর্তী অঞ্চলে সূর্য রশ্মি খুব একটি লম্বভাবে বা তীর্যকভাবে পড়ে না। তাই এই অঞ্চলে গ্রীষ্মকাল খুব একটা উষ্ণ বা শীতকাল খুব একটা শীতল হয় না।

হিমমন্ডলঃ- 

   সুমেরু ও কুমেরুর চারিদিকে 661/2° অক্ষাংশ থেকে 90 ডিগ্রি অক্ষাংশ পর্যন্ত স্থানটি হিম মন্ডল এর মধ্যে অবস্থিত। সূর্য রশ্মি সারা বছর সবচেয়ে তীর্যকভাবে পড়ে বলে এই অঞ্চলে ভয়ংকর শীত থাকে। হিম মন্ডল কে সাধারণত দুটি ভাগে ভাগ করা যায়, যথা উত্তর হিমমন্ডল ও দক্ষিণ হিমমন্ডল। উত্তর গোলার্ধের সুমেরু বিন্দু থেকে সুমেরু বৃত্তের মধ্যবর্তী অঞ্চলকে উত্তর হিম মন্ডল বলে। আর দক্ষিণ গোলার্ধের কুমেরু বিন্দু থেকে কুমেরু বৃত্তের মধ্যবর্তী অঞ্চলকে দক্ষিণ হিমমন্ডল বলে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

3 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

LightBlog

AdsG

close