মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন ২০২৪ - তৃতীয় অধ্যায় – বারিমন্ডল
Type Here to Get Search Results !

মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন ২০২৪ - তৃতীয় অধ্যায় – বারিমন্ডল

বারিমন্ডল

তৃতীয় অধ্যায়

মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন ২০২৪ - তৃতীয় অধ্যায় – বারিমন্ডল

বিভাগ 'ক' 

১) বিকল্পগুলি থেকে সঠিক উত্তরটি নির্বাচন করে লেখঃ- 

১.১) সমুদ্র স্রোত সৃষ্টির প্রধান কারণ - 

(ক) উষ্ণতার পার্থক্য 

(খ) লবণতার পার্থক্য 

(গ) নিয়ত বায়ুপ্রবাহ 

(ঘ) বরফের গলন

উত্তরঃ (গ) নিয়ত বায়ুপ্রবাহ

১.২) পৃথিবীর বৃহত্তম ও গভীরতম মহাসাগর হল -

(ক) প্রশান্ত মহাসাগর 

(খ) আটলান্টিক মহাসাগর 

(গ) ভারত মহাসাগর 

(ঘ) বঙ্গোপসাগর

উত্তরঃ (ক) প্রশান্ত মহাসাগর

(১.৩) গ্র্যান্ড ব্যাংক একটি -

(ক) উষ্ণ স্রোত 

(খ) শীতল স্রোত 

(গ) মগ্নচড়া 

(ঘ) দ্বীপ

উত্তরঃ (গ) মগ্নচড়া

১.৪) পৃথিবীর মধ্যে সর্বাধিক জাহাজ যাতায়াত করে -

(ক) ভারত মহাসাগরে 

(খ) প্রশান্ত মহাসাগরে 

(গ) আটলান্টিক মহাসাগরে 

(ঘ) উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে

উত্তরঃ (ঘ) উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরে

১.৫) california স্রোত প্রবাহিত হয় -

(ক) আটলান্টিক মহাসাগরে 

(খ) ভারত মহাসাগরে 

(গ) প্রশান্ত মহাসাগরে 

(ঘ) বঙ্গোপসাগরে

উত্তরঃ (গ) প্রশান্ত মহাসাগরে

১.৬) দুটি মুখ্য জোয়ারের মধ্যে সময়ের ব্যবধান থাকে - 

(ক) 6 ঘন্টা 13 মিনিট 

(খ) 12 ঘন্টা 26 মিনিট 

(গ) 24 ঘন্টা 52 মিনিট 

(ঘ) 24 ঘন্টা 57 মিনিট

উত্তরঃ (গ) 24 ঘন্টা 52 মিনিট

১.৭) পেরিজি অবস্থানে পৃথিবী এবং চাঁদের দূরত্ব থাকে -

(ক) 3 লক্ষ 84 হাজার মাইল 

(খ) 3 লক্ষ 56 হাজার কিমি 

(গ) 4 লাখ 57 হাজার কিমি 

(ঘ) 3 লক্ষ 56 হাজার মাইল

উত্তরঃ (খ) 3 লক্ষ 56 হাজার কিমি

১.৮) চাঁদ অপেক্ষা সুর্যের ভর -

(ক) 255 গুণ বেশি 

(খ) 270 গুণ কম 

(গ) 552 গুণ কম 

(ঘ) 155 গুণ বেশি

উত্তরঃ (ক) 255 গুণ বেশি

১.৯) জোয়ার ও ভাটার প্রত্যেকের স্থায়িত্বকাল প্রায় -

(ক) 2 ঘন্টা 

(খ) 6 ঘন্টা 

(গ) 4 ঘণ্টা 

(ঘ) 8 ঘন্টা

উত্তরঃ (খ) 6 ঘন্টা

১.১০) চাঁদ, সূর্য এবং পৃথিবীর একই সরলরেখায় অবস্থান কে বলে - 

(ক) অ‍্যাপোজি 

(খ) পেরিজি 

(গ) সিজিগি 

(ঘ) অনুসুর

উত্তরঃ (গ) সিজিগি


বিভাগ 'খ' 

২) ২.১) নিম্নলিখিত বাক্যগুলি শুদ্ধ হলে পাশে 'শু' এবং অসুস্থ হলে পাশে 'অ' লেখঃ- 

২.১.১) শীতল বা উষ্ণ স্রোত এর মিলন স্থলে কুয়াশা ও ঝড় ঝঙ্কার সৃষ্টি হয়।

উত্তরঃ শু 

২.১.২) গ্র্যান্ড ব্যাংক বাণিজ্যিক মাছ চাষের জন্য বিখ্যাত।

উত্তরঃ শু 

২.১.৩) লা নিনার প্রভাবে প্রশান্ত মহাসাগরের পূর্ব উপকূলে খারার সৃষ্টি হয়।

উত্তরঃ শু 

২.১.৪) সাগর মহাসাগর এর মধ্যবর্তী অংশ জোয়ারের জল তিন চার ফুটের বেশী উচু হয় না। 

উত্তরঃ শু 

২.১.৫) চাঁদ এবং সূর্যের অবস্থানের উপর জোয়ার ভাটার তীব্রতা নির্ভর করে।

উত্তরঃ শু 

২.১.৬) সূর্যের আকর্ষণে যে জোয়ার হয়ে থাকে সৌর জোয়ার বলে।

উত্তরঃ শু

২.২) উপযুক্ত শব্দ বসিয়ে শূন্যস্থান পূরণ করোঃ- 

২.২.১) উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোত এবং শীতল ল্যাব্রাডর স্রোত এর মিলন স্থলে _______সৃষ্টি হয়। 

উত্তরঃ হিমপ্রাচীর

২.২.২) উষ্ণ ________ স্রোত এর প্রভাবে শীতকালে japan উপকূল উষ্ণ থাকে। 

উত্তরঃ কুরোশিয়ো

২.২.৩) দক্ষিণ আমেরিকার পূর্ব উপকূল দিয়ে উত্তর দিকে  প্রবাহিত শীতল স্রোত এর নাম ________স্রোত। 

উত্তরঃ ফকল্যান্ড

২.২.৪) 'কাডাল' শব্দের অর্থ________। 

উত্তরঃ সমুদ্র

২.২.৫) জোয়ারের জল অত্যাধিক উঁচু হয়ে নদীতে  প্রবেশ করলে তাকে _______ বলে।

উত্তরঃ বান

২.২.৬) যে তরঙ্গ সমুদ্র উপকূল কে ক্ষতি করে তাকে_______ তরঙ্গ বলে। 

উত্তরঃ বিনাশকারী

২.৩) একটি বা দুটি শব্দ উত্তর দাওঃ- 

২.৩.১) সমুদ্র স্রোতের প্রধান নিয়ন্ত্রক কে? 

উত্তরঃ নিয়ত বায়ুপ্রবাহ

২.৩.২) আটলান্টিক মহাসাগরের একটি সমুদ্র স্রোতের নাম লেখ। 

উত্তরঃ benguela স্রোত

২.৩.৩) ভারত মহাসাগরের উত্তর ভাগের স্রোতগুলি কোন্‌ কোন্‌ বায়ু দ্বারা প্রভাবিত হয়? 

উত্তরঃ দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ু ও উত্তর-পূর্ব মৌসুমী বায়ু দ্বারা

২.৩.৪) পৃথিবীতে জলভাগের পরিমান বেশি বলে পৃথিবী কে কি নামে ডাকা হয়? 

উত্তরঃ নীল গ্রহ

২.৩.৫) চাঁদ একদিনে তার কক্ষপথে কত ডিগ্রি অতিক্রম করে?  

উত্তরঃ প্রায় 13 degree

২.৩.৬) সাধারণত কোন্‌ ঋতুতে বান ডাকে? 

উত্তরঃ বর্ষা ঋতুতে

২.৪.১) বাম দিকের সাথে ডানদিকের গুলি মিলিয়ে লেখঃ- 

      বাম দিক                          ডান দিক

২.৪.১) ইরমিঙ্গার স্রোত           (ক) পেরু উপকূল

২.৪.২) canary স্রোত             (খ) greenland উপকূল

২.৪.৩) হামবোল্ট স্রোত          (গ) portugal উপকূল

২.৪.৪) কামচাটকা স্রোত         (ঘ) কামচাটকা উপকূল

উত্তরঃ ২.৪.১) ইরমিঙ্গার স্রোত - (খ) greenland উপকূল ২.৪.২) canary স্রোত - (গ) portugal উপকূল ২.৪.৩) হামবোল্ট স্রোত -  (ক) পেরু উপকূল ২.৪.৪) কামচাটকা স্রোত - (ঘ) কামচাটকা উপকূল  

২.৪.২) বাম দিকের সাথে ডানদিকের গুলি মিলিয়ে লেখঃ- 

        বাম দিক               ডান দিক

২.৪.১) সংযোগ           (ক) অমাবস্যা

২.৪.২) পেরিজি           (খ) চাঁদের অপসুর

২.৪.৩) অ‍্যাপোজি        (গ) চাঁদ সূর্য পৃথিবী একই সরলরেখায় অবস্থান 

২.৪.৪) সিজিগি           (ঘ) চাঁদের অনুসূর

উত্তরঃ ২.৪.১) সংযোগ - (ক) অমাবস্যা ২.৪.২) পেরিজি - (ঘ) চাঁদের অনুসূর ২.৪.৩) অ‍্যাপোজি - (খ) চাঁদের অপসুর ২.৪.৪) সিজিগি - (গ) চাঁদ সূর্য পৃথিবী একই সরলরেখায় অবস্থান 


বিভাগ 'গ'  

৩) নিচের প্রশ্নগুলোর সংক্ষিপ্ত উত্তর দাওঃ- 

প্রশ্নঃ সমুদ্রস্রোত কী?

উত্তরঃ বায়ুপ্রবাহ, পৃথিবীর আবর্তন, সমুদ্রজলের উষ্ণতা, ঘনত্ব, লবণতা ইত্যাদির তারতম্যে সমুদ্রের বিশাল অঞ্চলজুড়ে নিয়মিতভাবে ও নির্দিষ্ট পথে সমুদ্রজলের একমুখী প্রবাহ হল সমুদ্রস্রোত।

প্রশ্নঃ ফেরেল সূত্র কী?

উত্তরঃ পৃথিবীর আবর্তনে সৃষ্ট কোরিওলিস বলের প্রভাবে বায়ুর মতো সমুদ্রস্রোতও উত্তর গোলার্ধে ডানদিকে এবং দক্ষিণ গোলার্ধে বামদিকে বেঁকে প্রবাহিত হয়। এটি হল ফেরেল সূত্র। 

প্রশ্নঃ মগ্নচড়া বা ব্যাংক কী?

উত্তরঃ জলের সংস্পর্শে গলে যাওয়ায় নুড়ি, বালি, পলি সমুদ্রতলদেশে অধঃক্ষিপ্ত হয়ে যে গভীর অঞ্চল সৃষ্টি করে তাকে মাচড়া বলে। যেমন – উত্তর–পশ্চিম আটলান্টিকের গ্র্যান্ড ব্যাংক।

প্রশ্নঃ হিমপ্রাচীর কাকে বলে?

উত্তরঃ দুটি ভিন্ন ঘনত্বের ভিন্ন ভৌতগুণবিশিষ্ট শীতল ও উষ্ণ স্রোত বিপরীত দিক থেকে চালিত হলে তাদের মধ্যবর্তী যে বিভাজনতল সৃষ্টি হয়, তাকে বলে হিমপ্রাচীর।

প্রশ্নঃ জোয়ারভাটা কাকে বলে?

উত্তরঃ পৃথিবীর ওপর চাঁদ ও সূর্যের আকর্ষণে প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় অন্তর সমুদ্রজলের ছন্দময় উত্থান হল জোয়ার ও পতন হল ভাটা। 

প্রশ্নঃ ভরা কোটালকে সর্বোচ্চ জোয়ার বলা হয় কেন?

উত্তরঃ ভরা কোটালে সূর্য, চাঁদ ও পৃথিবী একই সরলরেখায় অবস্থান করে। ফলে সূর্য ও চন্দ্রের অধিক আকর্ষণবলের প্রভাবে উভয় দিনে জোয়ারের মাত্রা অন্য যে কোনো দিনের তুলনায় অধিক হয়। তাই ভরা কোটালকে সর্বোচ্চ জোয়ার বলে।

প্রশ্নঃ সিজিগি কাকে বলে?

উত্তরঃ নিজেদের কক্ষপথে পরিক্রমণ করতে করতে যখন চাঁদের কেন্দ্র, পৃথিবীর কেন্দ্র এবং সূর্যের একই সরলরেখায়  অবস্থান করে, তখন তাকে সিজিগি বলে। 

প্রশ্নঃ বানডাকা কাকে বলে?

উত্তরঃ ভরা কোটালের সময় সমুদ্রের জল নদীর মোহানা দিয়ে প্রবল বেগে উলটো খাতে প্রবেশ করে, প্রবল জলোচ্ছ্বাস ঘটায়, একে বানডাকা বলে।

প্রশ্নঃ ষাঁড়াষাঁড়ি বান কাকে বলে?

উত্তরঃ বর্ষাঋতুতে নদীতে জলের প্রবাহ বেশি থাকে। বর্ষাঋতুর সহায়িকা, ভরা কোটালের সময় জলস্ফীতির মাত্রা এত অধিক হয় যে ওই অবস্থাকে দুটি ষাঁড়ের যুদ্ধকালীন অবস্থার সাথে তুলনা করা হয়। একেই ষাঁড়াষাঁড়ি বান বলে।

প্রশ্নঃ প্রত্যেক দিন জোয়ারভাটা সমান প্রবল হয় না কেন?

উত্তরঃ প্রত্যেক দিন জোয়ারভাটা সমান প্রবল না হওয়ার প্রধান কারণ হল চাঁদ ও সূর্যের পারস্পরিক অবস্থানগত পার্থক্য। পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে চাঁদ ও সূর্যের মহাকর্ষ শক্তি ও কেন্দ্রাতিগ বলের তারতম্যে জোয়ারভাটার পরিমাণেরও তারতম্য ঘটে।

বিভাগ 'ঘ' 

৪) সংক্ষিপ্ত ব্যাখ্যামূলক উত্তর দাওঃ- 

প্রশ্নঃ শৈবাল সাগরের উৎপত্তি কেন ঘটেছে?

উত্তরঃ আটলান্টিক মহাসাগরের দক্ষিণ – পশ্চিম, (১) উপসাগরীয় স্রোত, (২) উত্তর নিরক্ষীয় স্রোত এবং (৩) ক্যানারি স্রোত পর্যায়ক্রমে আবর্তিত হয়ে কয়েক হাজার বর্গকিলোমিটার বিস্তৃত একটি বিশাল আয়তাকার অঞ্চলজুড়ে একটি ঘূর্ণস্রোত বা জলাবর্তের সৃষ্টি হয়। এই বিশাল জলাবর্তের মাঝখানে কোনোরকম জলপ্রবাহ থাকে না বলে স্রোতবিহীন এই অঞ্চলে নানারকম শৈবাল, আগাছা ও জলজ উদ্ভিদ জন্মায়। এইভাবেই শৈবাল সাগরের উৎপত্তি হয়।

প্রশ্নঃ মগ্নচড়া সৃষ্টির কারণ কী?

উত্তরঃ শীতল স্রোত যেখানে উষ্ণ স্রোতের সঙ্গে মিলিত হয়, সেখানে শীতল স্রোতের সঙ্গে ভেসে আসা হিমশৈলগুলি উদ্বু স্রোতের সংস্পর্শে গলে যায় এবং হিমশৈল বাহিত নুড়ি, কাঁকর, পলি সমুদ্রে অধঃক্ষিপ্ত হয়। বহুকাল ধরে এই অবক্ষেপণের ফলে অগভীর চড়া সৃষ্টি হয়।

প্রশ্নঃ এল নিনো ও লা নিনার ওপর সমুদ্রস্রোতের প্রভাব লেখো।

উত্তরঃ জলবায়ু পরিবর্তনে সমুদ্রস্রোতের প্রভাব স্পষ্ট বোঝা যায়। প্রশান্ত মহাসাগরে এল নিনো ও লা নিনা আবির্ভাবের মধ্য দিয়ে। এল নিনো বছরে পেরু, ইকুয়েডর উপকূলে উত্তরদিক থেকে গরম জলের স্রোত এসে ঢোকে। ফলে পেরু, ইকুয়েডরে প্রবল বৃষ্টি, পশ্চিমে অস্ট্রেলিয়ায় অনাবৃষ্টি দেখা দেয়। লা নিনা বছরে অস্ট্রেলিয়ায় প্রবল বৃষ্টিতে বন্যা এবং পেরু, ইকুয়েডরে অনাবৃষ্টিতে খরা দেখা দেয়। প্রশান্ত মহাসাগরে গড়ে ২-৭ বছর অন্তর জলবায়ুর এই পরিবর্তনে সমুদ্রস্রোত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়।

প্রশ্নঃ গ্র্যান্ড ব্যাংক অঞ্চলে প্রচুর মাছ ধরা পড়ে কেন?

উত্তরঃ গ্র্যান্ড ব্যাংক অঞ্চল উত্তর দিক থেকে আগত শীতল এবং দক্ষিণ দিক থেকে আগত উষ্ণ উপসাগরীয় স্রোতের মিলন অঞ্চল। উষ্ণ ও শীতল স্রোতের মিলন অঞ্চলে প্রচুর পরিমাণে মাছের প্রয়োজনীয় খাদ্য প্ল্যাংকটন জন্মায়। তা ছাড়া ল্যাব্রাডর স্রোতের সাথে আগত হিমশৈল গলে গিয়ে এবং সমুদ্রজলের ঊর্ধ্বমুখী আবর্তে মাছের প্রয়োজনীয় খাদ্যেরও জোগান বাড়ে। তাই এই অঞ্চলে প্রচুর মাঝের সমাবেশ ঘটে। এই অঞ্চল পৃথিবীর অন্যতম বিখ্যাত বাণিজ্যিক মৎস্য আহরণ ক্ষেত্র।

প্রশ্নঃ মুখ্য ও গৌণ জোয়ার কী?

উত্তরঃ আবর্তনের ফলে পৃথিবীপৃষ্ঠের যে স্থান ঠিক চন্দ্রের সম্মুখে উপস্থিত হয়, সেই স্থানে চন্দ্রের আকর্ষণের ফলে চন্দ্রের সম্মুখে অবস্থিত ভূপৃষ্ঠের জল সবচেয়ে বেশি ফুলে ওঠে ও জোয়ার সৃষ্টি হয়। এইভাবে পৃথিবীর যে স্থানে চন্দ্রের আকর্ষণ সবচেয়ে বেশি হয়, সেখানে তখন মুখ্য জোয়ার বা প্রত্যক্ষ জোয়ার সৃষ্টি হয়। 

      মুখ্য জোয়ারের বিপরীত দিকে বা প্রতিপাদ স্থানে পৃথিবীর মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাব কম বলে, ওই বিপরীত দিকে অবস্থিত জলরাশি প্রধানত প্রবল বিকর্ষণ শক্তির প্রভাবে স্ফীত হয়ে গৌণ বা পরোক্ষ জোয়ার সৃষ্টি করে। এইভাবে পৃথিবীর কোনো একটি স্থানে মুখ্য জোয়ার ও তার বিপরীত স্থানে গৌণ জোয়ার হয়।

প্রশ্নঃ চাঁদের অ্যাপোজি ও পেরিজি অবস্থান কী?

উত্তরঃ 

অ্যাপোজি অবস্থানঃ পৃথিবী থেকে চাঁদের দূরত্ব যখন সর্বাধিক হয়, সেই অবস্থাকে অ্যাপোঞ্জি অবস্থান বলে। দূরত্ব বেশি হওয়ার কারণে চাঁদের আকর্ষণ বল যেহেতু কমে তাই জোয়ার এই সময় বেশ কম হয়, একেই অ্যাপোজি জোয়ার বলা হয়। সাধারণ থেকে অ্যাপোজি জোয়ারে ২০% জোয়ার কম হয়। 

পেরিজি অবস্থানঃ পৃথিবী থেকে চাদের দূরত্ব যখন সবচেয়ে কম হয় সেই অবস্থাকে পেরিজি অবস্থান বলা হয়। পূর কম হওয়ার কারণে চাদের আকর্ষণ বল যেহেতু বাড়ে তাই লোয়াড় এসময় সাধারণ অবস্থার থেকে ২০% প্রবল হয়। একে পেরিজি জোয়ার বলা হয়।


বিভাগ 'ঙ' 

৫) ৫.১) যে কোনো দুটি প্রশ্নের উত্তর দাওঃ- 

প্রশ্নঃ সমুদ্রস্রোত উৎপত্তির কারণ লেখো।

উত্তরঃ সমুদ্রস্রোত সৃষ্টি, প্রবাহ ও গতিপ্রকৃতি নানা কারণে নিয়ন্ত্রিত হয়। সমুদ্রস্রোত সৃষ্টির প্রধান প্রধান কারণগুলি হল -

(১) পৃথিবীর আবর্তনঃ পৃথিবী তার নিজের অক্ষের ওপর পশ্চিম থেকে পূর্বে আবর্তন করার ফলে যে কোরিওলিস বলের উৎপত্তি হয়, তার প্রভাবে সমুদ্রস্রোত সোজাপথে প্রবাহিত হতে পারে না। ফেরেলের সূত্র অনুসরণ করে সমুদ্রস্রোত উত্তর গোলার্ধে ডানদিকে ও দক্ষিণ গোলার্ধে বামদিকে বেঁকে প্রবাহিত হয়।

(২) বায়ুপ্রবাহঃ আধুনিক বৈজ্ঞানিকদের মতে, বায়ুপ্রবাহ সমুদ্রস্রোতের প্রধান কারণ। নিয়ত বায়ুপ্রবাহ এবং সমুদ্রস্রোতের গতি লক্ষ করলে দেখা যায় যে, প্রবল নিয়ত বায়ুপ্রবাহ নির্দিষ্ট পথে প্রবাহিত হওয়ার সময় সমুদ্রস্রোতকেও নিজের প্রবাহপথের দিকে টেনে নিয়ে যায়। যেমন - (অ) যেসব স্থানে আয়ন বায়ু প্রবাহিত হয় সেইসব স্থানে পূর্ব দিক থেকে পশ্চিম দিকে সমুদ্রস্রোত আসে। (আ) যেসব স্থানে পশ্চিমা বায়ু প্রবাহিত হয় সেইসব স্থানে পশ্চিম দিক থেকে পূর্ব দিকে সমুদ্রস্রোত আসে। (ই) মেরু অঞ্চলে বায়ুপ্রবাহ এবং সমুদ্রস্রোত একই দিকে প্রবাহিত হয়।

(৩) সমুদ্রজলের উষ্ণতা, লবণতা ও ঘনত্বঃ সূর্যরশ্মি ভূপৃষ্ঠের সর্বত্র সমানভাবে পড়ে না। নিরক্ষীয় অঞ্চলে লম্ব সূর্যকিরণে সমুদ্রের জল অধিক উষ্ণ ও কম ঘনত্বের জল প্রসারিত ও হালকা হয়ে নিরক্ষীয় অঞ্চল থেকে বহিঃস্রোতরূপে শীতল মেরু অঞ্চলের দিকে এবং মেরু অঞ্চলে তির্যক সূর্যকিরণে সমুদ্রের জল শীতল, ঘন ও ভারী হয়ে অন্তঃস্রোতরূপে নিরক্ষীয় অঞ্চলের দিকে প্রবাহিত হয়। আবার, সমুদ্রে অধিক লবণাক্ত জলের ঘনত্ব বেশি হওয়ায় তা কম লবণাক্ত জলের দিকে অন্তঃস্রোতরূপে এবং কম লবণাক্ত জল হালকা হওয়ায় বহিঃস্রোতরূপে বেশি লবণাক্ত জলের দিকে প্রবাহিত হয়।

(৪) ঋতুভেদঃ ঋতুভেদে মহাসমুদ্রের জলে উষ্ণতা ও লবণতার তারতম্য ঘটে বলে সমুদ্রস্রোতের পরিবর্তন ঘটে। শীত ও গ্রীষ্মে সম্পূর্ণ আলাদা দিক থেকে প্রবাহিত মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে ভারত মহাসাগরে স্রোতের দিক পরিবর্তন ঘটে। 

(৫) উপকূলের আকৃতিঃ সমুদ্রস্রোতের প্রবাহপথে মহাদেশীয় উপকূল ভাগ বা দ্বীপসমূহের অবস্থানের ফলে সমুদ্রস্রোতের দিক পরিবর্তিত হয়। যেমন দক্ষিণে নিরক্ষীয় স্রোত ব্রাজিলিয়ান উপকূলে বাধা পেয়ে দুটি শাখায় বিভক্ত হয়ে যায়। 

প্রশ্নঃ উদাহরণসহ সমুদ্রস্রোতের প্রভাব ব্যাখ্যা করো।

উত্তরঃ নিচে সমুদ্রস্রোতের প্রভাবগুলি আলোচনা করা হল -

(১) জলবায়ুর ওপর প্রভাবঃ 

(ক) উষ্ণতায় প্রভাবঃ শীতল অঞ্চলের ওপর দিয়ে উষু স্রোত বয়ে গেলে সংশ্লিষ্ট অঞ্চলে উষ্ণতা বাড়ে। উত্তর আটলান্টিক ড্রিফটের কারণেই উত্তর–পশ্চিম ইউরোপের উষ্ণতা শীতকালে বেশ বেশি হ হয় বলেই নরওয়ের হ্যামারফেস্ট বন্দর দিয়ে সারাবছর জাহাজ চলাচল করে। অপরদিকে উষু অঞ্চলের ওপর দিয়ে শীতল স্রোত বয়ে গেলে উষ্ণতা কমে। বেঙ্গুয়েলা স্রোতের প্রভাবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও নামিবিয়া উপকূলের উষ্ণতা সারাবছর কম। 

(খ) বৃষ্টিপাত, তুষারপাতঃ উষ্ণ স্রোতের উপর দিয়ে প্রবাহিত বায়ু বেশি জলীয় বাষ্প গ্রহণ করে বলে বৃষ্টির সম্ভাবনা বাড়ে। এই উত্তর আটলান্টিক ড্রিফটের প্রভাবে উত্তর–পশ্চিম ইউরোপে এই কারণে বেশি বৃষ্টি হয়। শীতল স্রোত প্রবাহিত অঞ্চলে উষ্ণতা অনেকটা কমে গেলে তুষারপাত হয়। ল্যাব্রাডর স্রোতের প্রভাবে সহায়িকা, নিউফাউন্ডল্যান্ড অঞ্চলে তুষারপাত ঘটে। অনেকক্ষেত্রে শীতল স্রোত প্রবাহিত অঞ্চলে বৃষ্টি কম হয়।

(গ) কুয়াশা, ঝড়–ঝঞ্ঝাঃ যেখানে উষ্ণ ও শীতল স্রোত মিলিত হয় সেখানে বৈপরীত্য উষ্ণতার প্রভাবে পরিচলনজনিত কুয়াশা, ঝড়, ঝঞ্ঝার উৎপত্তি ঘটে। নিউফাউন্ডল্যান্ড অঞ্চলে শীতল ল্যাব্রাডর ও উষু উপসাগরীয় স্রোতের মিলনে প্রায়শই ঘন কুয়াশা ও ঝড়ের সৃষ্টি হয়। 

(২) জলবায়ুর পরিবর্তনে প্রভাবঃ জলবায়ু পরিবর্তনে সমুদ্রস্রোতের প্রভাব স্পষ্ট বোঝা যায় প্রশান্ত মহাসাগরে এল নিনো ও লা নিনা আবির্ভাবের মধ্য দিয়ে। এল নিনো বছরে পেরু, ইকুয়েডর উপকূলে উত্তরদিক থেকে গরম জলের স্রোত এসে ঢোকে। ফলে পেরু, ইকুয়েডরে প্রবল বৃষ্টি, পশ্চিমে অস্ট্রেলিয়ায় অনাবৃষ্টি দেখা দেয়। লা নিনা বছরে অস্ট্রেলিয়ায় প্রবল বৃষ্টিতে বন্যা এবং পেরু, ইকুয়েডরে অনাবৃষ্টিতে খরা দেখা দেয়। প্রশান্ত মহাসাগরে গড়ে ২–৭ বছর অন্তর জলবায়ুর এই পরিবর্তনে সমুদ্রস্রোত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। 

(৩) মগ্নচড়ার সৃষ্টি ও বাণিজ্যিক গুরুত্বঃ যেখানে উষ্ণ ও শীতল সমুদ্রস্রোত মেশে সেখানে শীতল স্রোতে বয়ে আসা হিমশৈল গলে যায়। হিমশৈলের সঙ্গে থাকা পদার্থ  ক্রমাগত অধঃক্ষিপ্ত হয়ে অগভীর অঞ্চল তৈরি করে। এটি হল মগ্নচড়া বা ব্যাংক। গ্র্যান্ড ব্যাংক, ডগার্স ব্যাংক, রকফল ব্যাংক হল পৃথিবী বিখ্যাত মগ্নচড়া। এই মগ্নচড়াগুলি পৃথিবীর অন্যতম শ্রেষ্ঠ বাণিজ্যিক মৎস্য আহরণ অঞ্চল।

প্রশ্নঃ জোয়ারভাটার ফলাফলগুলি লেখো।

উত্তরঃ জোয়ারভাটার সুফলঃ নিচে জোয়ারভাটার সুফলগুলি হল - 

(১) জোয়ারের সময় নদীর জল বাড়ে বলে জাহাজ চলাচলে সুবিধা হয়। কলকাতা, লন্ডন বন্দরের অধিকাংশ জাহাজ জোয়ারের সময় প্রবেশ করে। 

(২) ভাটার টানে নদীর পলি সাগরে চলে যায় বলে নদীর গভীরতা ও নাব্যতা বজায় থাকে। 

(৩) জোয়ারের সময় সমুদ্রের মাছ নদীতে প্রবেশ করে বলে জেলেদের সুবিধা হয়।

জোয়ারভাটার কুফলঃ নিচে জোয়ারভাটার সুফলগুলি হল - 

(১) জোয়ারে সমুদ্রের লবণাক্ত জল প্রবেশের কারণে নদীর জল সেচ ও পানীয় কাজে ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়ে। 

(২) প্রবল জোয়ারে নদীর পাড় ভেঙে বন্যা হয়। বিস্তীর্ণ অঞ্চল প্লাবিত হয়ে জমি লবণাক্ত হয়ে চাষের অযোগ্য হয়ে পড়ে। উপকূলের পাড় ভাঙে। ঘরবাড়ি নষ্ট হয়। 

(৩) প্রবল জোয়ারে নৌকা ও জাহাজের ক্ষতি হয়।

Madhyamik Geography Suggestion 2024

     মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন 2024. Geography Suggestion 2024 Madhyamik. Class 10 geography suggestion 2024. Madhyamik Suggestion 2024 Bengali. 2024 Madhyamik Suggestion Life Science. Madhyamik Suggestion 2024 PDF. মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান সাজেশন 2024. মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন 2024. মাধ্যমিক সাজেশন 2024 pdf. Madhyamik Geography Notes PDF. সংলাপ সাজেশন. Wbbse class 10 geography chapter 5 question answer in bengali. উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024. Class 10 geography suggestion 2024. ভূগোল সাজেশন 2024.


West Bengal Madhyamik Geography Suggestion 2024 Download

     WBBSE Madhyamik Geography short question suggestion 2024. পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক  ভূগোল পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্ন উত্তর ও শেষ মুহূর্তের সাজেশন ডাউনলোড. Madhyamik Geography Suggestion 2024  download. Madhyamik Question Paper Geography. মাধ্যমিক ভূগোল পরীক্ষার জন্য সমস্ত রকম গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন. WB Madhyamik 2024 Geography suggestion and important questions. Madhyamik Suggestion 2024 pdf.


মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন ২০২৪ তৃতীয় অধ্যায় বারিমন্ডল

     মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024 PDF. Madhyamik bhugol suggestion. মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্ন উত্তর. Madhyamik History Suggestion 2024. মাধ্যমিক সাজেশন 2024. মাধ্যমিক ভূগোল pdf. 2024 madhyamik bangla suggestion. ভূগোল তৃতীয় অধ্যায়. Geography suggestion 2024 madhyamik. মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্ন 2024 pdf. দশম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর pdf. Bengali suggestion 2024. উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024. Madhyamik Geography Suggestion 2024.


মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024 pdf

     উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024. মাধ্যমিক সাজেশন 2024. সংলাপ সাজেশন. মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন 2024. মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন 2024 pdf. মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান সাজেশন 2024 pdf download. ইতিহাস সাজেশন 2024 মাধ্যমিক. মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024 PDF. উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024. মাধ্যমিক সাজেশন 2024. মাধ্যমিক সাজেশন 2024 pdf. মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান সাজেশন 2024. মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান সাজেশন 2024 pdf download. মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্ন উত্তর. মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন 2024.


Madhyamik Suggestion 2024 Geography

     West Bengal Madhyamik 2024 Geography Suggestion Download in Bengali version. WBBSE Madhyamik Geography suggestion 2024 pdf version as per New syllabus. মাধ্যমিক ২০২৪ ভূগোল সাজেশন. Get the complete Madhyamik Geography Suggestion 2024 with approx 90% Common in Examination. WBBSE Class 10th Geography exam notes and Important questions. Madhyamik 2024 Geography Suggestion pdf download. Madhyamik Scientific Suggestion in New Syllabus.


তৃতীয় অধ্যায় বারিমন্ডল

     বারিমন্ডল mcq. দশম শ্রেণীর ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর. দশম শ্ৰেণীৰ ভূগোল তৃতীয় অধ্যায়. বারিমন্ডল pdf. টিকা বারিমন্ডল. নবম শ্রেণীর ভূগোল তৃতীয় অধ্যায়. দশম শ্রেণির ভূগোল চতুর্থ অধ্যায়. নবম শ্রেণীর ভূগোল তৃতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর.


মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্ন উত্তর 2024

     ক্লাস 10 ভূগোল প্রশ্ন উত্তর. মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024 PDF. দশম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর pdf. দশম শ্রেণীর ভূগোল দ্বিতীয় অধ্যায় প্রশ্ন উত্তর. দশম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর 2024. মাধ্যমিক ভূগোল pdf. মাধ্যমিক সাজেশন 2024. মাধ্যমিক ভূগোল বায়ুমণ্ডল.


Madhyamik Geography Notes PDF

     মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্ন উত্তর. মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024 PDF. Geography suggestion 2024 hs. Wbbse class 10 geography chapter 5 question answer in bengali. মাধ্যমিক সাজেশন 2024 pdf. Madhyamik Geography Suggestion 2024 PDF free download. WBBSE Class 10 Geography Chapter 5 question Answer in English. WBBSE Class 10 Geography Chapter 1 question Answer in English.


মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন ২০২৪ তৃতীয় অধ্যায়

      মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024 PDF. মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্ন উত্তর. মাধ্যমিক সাজেশন 2024. মাধ্যমিক ভূগোল pdf. উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024. মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্ন 2024 pdf. দশম শ্রেণীর ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর pdf. বারিমন্ডল প্রশ্ন উত্তর.

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

LightBlog

Below Post Ad

LightBlog

AdsG

close