LightBlog
মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৫ – বহুরূপী (গল্প) সুবোধ ঘোষ
Type Here to Get Search Results !

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৫ – বহুরূপী (গল্প) সুবোধ ঘোষ

মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৫ – বহুরূপী (গল্প) সুবোধ ঘোষ

Madhyamik Bengali Suggestion 2025 WBBSE PDF Download

বহুরূপী

সুবোধ ঘোষ


    (১) বহু বিকল্প ভিত্তিক প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

    ১.১ "শুনেছেন, হরিদা, কি কান্ড হয়েছে?" - কাণ্ডটি কোথায় হয়েছিল?

    (ক) দয়ালবাবুর লিচু বাগানে

    (খ) কথকের আড্ডার ঘরে

    (গ) জগদীশবাবুর বাড়িতে

    (ঘ) চকের বাসস্ট্যান্ডে

    উত্তর : (গ) জগদীশ বাবুর বাড়িতে

    ১.২ সন্ন্যাসী সারা বছরে শুধু একটি -

    (ক) আপেল খান

    (খ) ছোলা খান

    (গ) সুপারি খান

    (ঘ) হরিতকী খান

    উত্তর : (ঘ) হরিতকী খান

    ১.৩ "আক্ষেপ করেন হরিদা।" - এটা কিসে আক্ষেপ করেন?

    (ক) উপোস করার জন্য

    (খ) বহুরূপী সাজতে না পারার জন্য

    (গ) সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো নিতে না পারার জন্য

    (ঘ) টাকা রোজগার করতে না পারার জন্য

    উত্তর : (গ) সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো নিতে না পারার জন্য

    ১.৪ জগদীশবাবু সন্ন্যাসীর ঝোলাই কত টাকা ফেলে দিয়েছিলেন?

    (ক) আট টাকা দশ আনা

    (খ) এগারো টাকা

    (গ) একশো টাকা

    (ঘ) একশো পঞ্চাশ টাকা

    উত্তর : (গ) একশো টাকা

    ১.৫ হরিদা পেশায় ছিলেন -

    (ক) দারোয়ান

    (খ) বহুরূপী

    (গ) অভিনেতা

    (ঘ) পুলিশ

    উত্তর : (খ) বহুরূপী

    ১.৬ "খুব হয়েছে হরি, এইবার সরে পড়ো। অন্যদিকে যাও।" -

    (ক) কাশীনাথ

    (খ) অনাদি

    (গ) জগদীশবাবু

    (ঘ) ভবতোষ

    উত্তর : (ক) কাশীনাথ

    ১.৭ "সেদিন হরিদার রোজগার বন্ধ হয়নি।" - সেদিন হরিদা কি সেজে রোজগার করেছিল?

    (ক) পাগলের ছদ্মবেশে

    (খ) বাইজির ছদ্মবেশে

    (গ) বিরাগীর ছদ্মবেশে

    (ঘ) পুলিশের ছদ্মবেশে

    উত্তর : (খ) বাইজির ছদ্মবেশে

    ১.৮ বাইজি সেজে হরিদার রোজগার হয়েছিল -

    (ক) আট টাকা

    (খ) আট টাকা চার আনা

    (গ) আট টাকা আট আনা

    (ঘ) আট টাকা দশ আনা

    উত্তর : (ঘ) আট টাকা দশ আনা

    ১.৯ নকল পুলিশ সেজে হরিদা কত টাকা ঘুষ নিয়েছিল -

    (ক) আট আনা

    (খ) দশ আনা

    (গ) বারো আনা

    (ঘ) এক টাকা

    উত্তর : (ক) আট আনা

    ১.১০ কার বাড়িতে খেলা দেখাবার জন্য হরিদা হঠাৎ উৎসাহিত হন?

    (ক) কাশীনাথ বাবুর বাড়িতে

    (খ) জগদীশ বাবুর বাড়িতে

    (গ) ভবতোষ বাবুর বাড়িতে

    (ঘ) অনাদি বাবুর বাড়িতে

    উত্তর : (খ) জগদীশ বাবুর বাড়িতে

    ১.১১ ছদ্মবেশে বিরাগী আসলে ছিলেন -

    (ক) জগদীশবাবু

    (খ) কাশীনাথ বাবু

    (গ) দয়ালবাবু

    (ঘ) হরিদা

    উত্তর : (ঘ) হরিদা

    ১.১২ হরিদা আবার জগদীশবাবুর বাড়িতে যেতে দিয়েছিলেন কেন?

    (ক) বকশিশ নেওয়ার জন্য

    (খ) চাঁদা তোলার জন্য

    (গ) আড্ডা মারার জন্য

    (ঘ) ফেলে আসা টাকার থলি আনার জন্য

    উত্তর : (ক) বকশিশ নেওয়ার জন্য

    (২) অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

    ২.১ "সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস।" - ভয়ানক দুর্লভ জিনিসটি কি?

    উত্তর : হিমালয় থেকে আগত সন্ন্যাসীর পায়ের ধুলো অতি সহজে কেউ পায় না।

    ২.২ "ওই ধরনের কাজ হরিদার জীবনের পছন্দ নয়।" - কোন, ধরনের কাজ হরিদার পছন্দ নয়?

    উত্তর : দোকান বা অফিসে বাঁধাধরা কাজ হরিদার একদমই পছন্দ নয়।

    ২.৩ "একঘেয়ে কাজ করতে ভয়ানক আপত্তি।" - কেন তার এই আপত্তি?

    উত্তর : হরিদার জীবনে একটা নাটকীয় বৈচিত্র আছে।  সে বহুরূপী কাজটাকেই ধরে রাখতে চায়। তাই একঘেয়ে কাজ করতে হরিদার ভয়ানক আপত্তি।

    ২.৪ "কেউ চিনতে পারে না।" - কাকে এবং কেন চিনতে পারে না?

    উত্তর : পেশায় বহুরূপী হরিদা ছদ্মবেশে থাকায় তাকে কেউ চিনতে পারে না।

    ২.৫ "এবারের মত মাফ করে দিন ওদের।" - কে, কাকে একথা বলেছেন?

    উত্তর : ছদ্মবেশী হরিদা লিচু বাগানে চারজন স্কুলছাত্রকে ধরে ছিলো। তাদেরকে বাঁচাতে এই স্কুলের শিক্ষক হরিদা কে এই কথাটি বলেছিল।

    ২.৬ "এবার মারি তো হাতি, লুঠি তো ভান্ডার।" - কে একথা এবং কেন বলেছিল?

    উত্তর : বহুরূপী সেজে হরিদা একবারে অনেক বেশি অর্থ উপার্জন করতে চেয়েছিলেন।

    ২.৭ "চমকে উঠলেন জগদীশবাবু।" - জগদীশবাবু চমকে উঠেছিলেন কেন?

    উত্তর : সন্ধ্যাবেলায় অল্প আলোতে অচেনা ছদ্দবেশী হরিদাকে দেখে জগদীশবাবু চমকে উঠেছিলেন।

    ২.৮ "ছিল একদিন, সেটা পুনর্জন্মের কথা" - কে, কি না থাকার কথা বলেছেন?

    উত্তর : ছদ্দবেশী হরিদা বলেছেন রাগ নামে কোন রিপু তার নেই।

    ২.৯ পরম সুখ বলতে বিরাগী কি বুঝিয়েছেন?

    উত্তর : সব সুখের বন্ধন থেকে মুক্ত হয়ে, অনন্তের সাধনায় আত্মনিয়োগ করাকে পরম সুখ বলেন।

    ২.১০ "তারা হাত দুটো ছটফট করতে শুরু করেছে" - কার হাত এবং কেন ছটফট করছিল?

    উত্তর : বৈরাগীর ছদ্মবেশে হরিদার পা ছোয়ার জন্য জগদীশ বাবুর হাত করছিল।

    ২.১১ "কি অদ্ভুত কথা বললেন হরিদা!" - হরিদা কি অদ্ভুত কথা বলেছিল?

    উত্তর : একজন বিরাগী সন্ন্যাসীর বেশ ধারণ করে টাকা স্পর্শ করে না। না তাতে বহুরূপীর ঢং নষ্ট হয়ে যায়।

    ২.১২ "নইলে আমি শান্তি পাবো না।" - কথা বলার কারণ কি?

    উত্তর : জগদীশবাবু বিড়ালের ছদ্মবেশে হরিদার মুখ থেকে কিছু উপদেশ শুনতে চান আর তা না হলে তিনি শান্তি পাবেন না।

    ২.১৩ "সেদিকে ভুলেও তাকালেন না" - কে, কোন্ দিকে তাকালেন না?

    উত্তর : জগদীশ বাবুর দেওয়া একশো এক টাকার থলির দিকে ছদ্মবেশী হরিদা একবার তাকালেন না।

    (৩) ব্যাখ্যা ভিত্তিক প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

    প্রশ্নঃ 'বাঃ, এ তো বেশ মজার ব্যাপার!' - কোন ঘটনাকে মজার ব্যাপার বলা হয়েছে? ঘটনাটি মজার কেন?

    উত্তরঃ 'বহুরূপী' গল্প অনুসারে জগদীশবাবুর বাড়িতে হিমালয় থেকে যে সন্ন্যাসী এসেছিলেন, তিনি এতই উঁচু দরের যে, কাউকে পদধূলি গ্রহণের ঘটনার পরিচয় অনুমতি পর্যন্ত দিতেন না। শেষপর্যন্ত জগদীশবাবু তাঁর কাঠের খড়মে সোনার বোল লাগিয়ে পায়ের সামনে ধরলে সন্ন্যাসী পা এগিয়ে দিয়েছিলেন। এভাবে একমাত্র জগদীশবাবুই তাঁর পদধূলি পেতে সক্ষম হয়েছিলেন।

         মুখ্য চরিত্র হরিদার মতে, ঘটনাটি মজার। কারণ, সর্বস্বত্যাগী হিমালয়বাসী সন্ন্যাসী ও সোনার আকর্ষণ অগ্রাহ্য করতে পারেননি।

    প্রশ্নঃ 'হরিদার জীবনে সত্যিই একটা নাটকীয় বৈচিত্র্য আছে' - জীবনে নাটকীয় বৈচিত্র্য বলতে কী বোঝ? হরিদার জীবনের নাটকীয় বৈচিত্র্যটি কী?

    উত্তরঃ 'নাটকীয়' শব্দটির অর্থ হল যা নাটকের মতো, অর্থাৎ ঘটনাবহুল বৈচিত্র্যময় দৈনন্দিন জীবনের একঘেয়েমি কাটাতে মানুষের জীবনে। নাটকীয় বৈচিত্র্য নাটকীয়তা থাকা একান্তভাবে প্রয়োজন। তবেই জীবন উপভোগ্য হয়ে ওঠে। এখানে সেই ব্যতিক্রমকেই নাটকীয় বৈচিত্র্য বলা হয়েছে। হরিদার জীবনের নাটকীয় বৈচিত্র্য ছিল তাঁর বৃত্তি অর্থাৎ বহুরূপী সেঙে মানুষকে চমকে দেওয়ার পেশা। এতে তাঁর রোজগার সামান্য হলেও তাঁর জীবনে বৈচিত্রা এনে দেয় এই পেশা।

    প্রশ্নঃ 'একদিন চকের বাস স্ট্যান্ডের কাছে ঠিক দুপুরবেলাতে একটা আতঙ্কের হল্লা বেজে উঠেছিল।' - 'আতঙ্কের হল্লা' বলতে কী বোঝানো হয়েছে? চকের বাস স্ট্যান্ডের কাছে কী ঘটনা ঘটেছিল?

    উত্তরঃ সুবোধ ঘোষের 'বহুরুপী' গল্পে ঠিক দুপুরবেলা চকের বাস স্ট্যান্ডে বহুরূপী হরিদাকে পাগলের বেশে দেখে সকলে চমকে উঠে ভয়ে চ্যাঁচামেচি শুরু করে। দিয়েছিল। একেই 'আতঙ্কের হল্লা' বলা হয়েছে।

          চকের বাস স্ট্যান্ডে দুপুরবেলা এক পাগলের আবির্ভাবে সকলে ভীত হয়ে পড়ে। সেই পাগলের মুখ থেকে লালা ঝরে পড়ছিল, চোখ ছিল কটকটে লাল, কোমরে একটা ছেঁড়া কম্বল জড়ানো, গলায় টিনের কৌটোর মালা। হাতে থান ইট নিয়ে সে বাসের যাত্রীদের দিকে তেড়ে যাচ্ছিল।

    প্রশ্নঃ 'মোট আট টাকা দশ আনা পেয়েছিলেন।' - কে পেয়েছিলেন? কী কারণে তিনি টাকাটা পেয়েছিলেন?

    উত্তরঃ সুবোধ ঘোষের 'বহুরূপী' গল্পের মুখ্য চরিত্র বহুরূপী হরিদা। মোট আট টাকা দশ আনা পেয়েছিলেন। টাকা পাওয়ার কারণ হরিদা মাঝে মাঝেই বিভিন্ন ছদ্মবেশে সকলকে চমকে দিতেন। একদিন সন্ধ্যাবেলা হঠাৎ এক সুন্দরী বাইজির ঘুঙুরের শব্দে মানুষজন সচকিত হয়ে ওঠে। সে এক একটি দোকানের সামনে যায় এবং একটি ফুলসাজি এগিয়ে দেয়। দোকানদার সাজিতে একটি সিকি ফেলে দেয়। এই দৃশ্য দেখে নতুন লোকেরা অবাক ও চেনা লোকেরা মুগ্ধ হয়ে যায়। অনেকেই টাকা দেয়। এভাবেই হরিদা টাকাটা পেয়েছিলেন।

    প্রশ্নঃ 'বড়ো চমৎকার আজকে এই সন্ধ্যার চেহারা' - সন্ধ্যার চেহারার বর্ণনা দাও।

    উত্তরঃ সুবোধ ঘোষের 'বহুরূপী' গল্পে হরিদা কথক ও তাঁর বন্ধুদের এক অত্যাশ্চর্য খেলা দেখার আমন্ত্রণ জানান পাড়ার ধনী ব্যক্তি জগদীশবাবুর বাড়িতে। সেদিনের সন্ধ্যায় প্রকৃতিও যেন হরিদাকে সঙ্গ দিয়েছিল। স্নিগ্ধ ও উজ্জ্বল চাঁদের আলো দীর্ঘকাল পরে শহরের পরিবেশকে সুন্দর করে তুলেছিল। ফুরফুরে বাতাসে জগদীশবাবুর বাড়ির বাগানের গাছের পাতা ঝিরিঝিরি করে যেন কিছু বলতে চাইছিল। এমন মায়াময় পরিবেশেই আবির্ভাব হয়েছিল বিরাগীরূপী হরিদার।

    প্রশ্নঃ 'আপনি কি ভগবানের চেয়েও বড়ো?' - কাকে একথা বলা হয়েছে? তাঁকে একথা বলা হয়েছে কেন?

    উত্তরঃ সুবোধ ঘোষের 'বহুরূপী' গল্পে বিরাগীবেশী হরিদা জগদীশবাবুকে কথাগুলি বলেছিলেন।

          এক সন্ধ্যায় হরিদা বিরাগীর ছদ্মবেশে জগদীশবাবুর বাড়িতে হাজির হন। জগদীশবাবু তখন বারান্দায় চেয়ারের ওপর বসেছিলেন। বিরাগীকে দেখতে প্রশ্নোস্তৃত কথাটি। পেয়ে তিনি উঠে দাঁড়িয়ে তাঁকে স্বাগত জানান বলার কারণ। তখন বিরাগী আলোচ্য উক্তিটি করে জগদীশবাবুকে জানান, জগদীশবাবু নিশ্চয়ই সম্পত্তির অহংকারে নিজেকে ভগবানের চেয়েও বড়ো মনে করেন। তা না হলে তিনি অবশ্যই বিরাগীকে অভ্যর্থনা জানাতে বারান্দা থেকে নেমে আসতেন।

    প্রশ্নঃ 'তাতে যে আমার ঢং নষ্ট হয়ে যায়।' - 'ঢং' বলতে এখানে কী বোঝানো হয়েছে? কীসে ঢং নষ্ট হয়ে যাবে?

    উত্তরঃ উদ্ধৃতাংশে বিরাগী সন্ন্যাসীর ছদ্মবেশে হরিদাকে তাঁর যে আচরণ আত্মস্থ করতে হয়েছিল, তাকেই ঢং বলা হয়েছে। হরিদা জগদীশবাবুর বাড়িতে এমন একজন বিরাগী সন্ন্যাসী সেজে গিয়েছিলেন, যিনি সমস্ত পার্থিব বস্তুর প্রতি উদাসীন। এহেন সন্ন্যাসী যদি সামান্য একশো এক টাকার লোভ সংবরণ করতে না পারেন, তবে বিরাগীর আচরণের সঙ্গে তাঁর বক্তব্যের কোনো সাদৃশ্য থাকবে না। সম্পূর্ণ অভিনয়টিই মাঠে মারা যাবে। একেই ঢং নষ্ট হয়ে যাওয়া বলা হয়েছে। আসলে এক্ষেত্রে বহুরুপী হরিদার আচরণে তাঁর স্বরূপটি প্রকাশ পেয়েছিল।

    প্রশ্নঃ 'হরিদার উনানের হাঁড়িতে অনেক সময় শুধু জল ফোটে, ভাত ফোটে না।' – হরিদার উপার্জনের উপায় কী ছিল? অনেক সময় তাঁর হাঁড়িতে ভাত না ফুটে কেবল জল ফোটে কেন?

    উত্তরঃ সুবোধ ঘোষের 'বহুরুপী' গল্পের প্রধান চরিত্র হরিদা পেশায় ছিলেন বহুরূপী। মাঝে মাঝে বহুরূপী সেজে খেলা দেখিয়ে যা রোজগার হত, তা দিয়েই তিনি জীবিকানির্বাহ করতেন।

          হরিদা খুব গরিব মানুষ হলেও, গতে বাঁধা কাজ করায় তাঁর প্রাণের মধ্যেই যেন একটা বাধা ছিল। মনে করলে তিনি কোনো অফিসে বা দোকানে বিক্রিওয়ালার কাজ পেয়ে যেতেন। কিন্তু এ ধরনের কাজ তাঁর পছন্দ ছিল না। ঘড়ির কাঁটার সময় ধরে নিয়মমাফিক রোজ একটা চাকরি করতে যাওয়া হরিদার পক্ষে অসম্ভব ছিল। তাই তাঁর উনানের হাঁড়িতে অনেক সময়েই শুধু জল ফুটলেও, ভাত ফুটত না।

    (৪) রচনাধর্মী প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :

    প্রশ্নঃ 'চমকে উঠলেন জগদীশবাবু' – জগদীশবাবুর পরিচয় দাও। তাঁর চমকে ওঠার কারণ আলোচনা করো। 

    উত্তরঃ সুবোধ ঘোষের 'বহুরূপী' গল্পে জগদীশবাবু একটি পার্শ্বচরিত্র। জগদীশবাবুর পরিচয় তিনি শিক্ষিত, মার্জিত ও ভদ্র, সৌম্য – শাস্ত চেহারার অধিকারী, ধনী হলেও কৃপণ। তাঁর জীবনের দুর্বলতা হল তাঁর অন্ধভক্তি। সুখশান্তির আশায় সাধুসন্ন্যাসী দেখলেই তাদের তিনি তুষ্ট করার চেষ্টা করতেন। এর জন্য অবশ্য তিনি মাঝেমধ্যেই ঠকেছেন। 

          এক স্নিগ্ধ ও শান্ত জ্যোৎস্নালোকিত উজ্জ্বল সন্ধ্যায় জগদীশবাবু বারান্দার চেয়ারে বসেছিলেন। হঠাৎ বারান্দার সিঁড়ির দিকে তাকিয়ে তিনি অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। তাঁর চোখের পাতা পড়ছিল না। কারণ সিঁড়ির কাছে এমন একজন দাঁড়িয়েছিলেন যিনি জটাজুটধারী, চমকে ওঠার কারণ হাতে কমণ্ডলু, চিমটে, মৃগচর্মের আসনসহ গৈরিক বসন পরিহিত কোনো সন্ন্যাসী নয়, তিনি একজন বিরাগী, যাঁর আদুড় গা, তার ওপরে একটি ধবধবে সাদা উত্তরীয়। পরনে ছোটো বহরের থান। তার মাথার শুকনো চুলগুলো বাতাসে উড়ছে, হাত-পা ধুলো মাখা, কাঁধে একটা ঝোলা, যার মধ্যে একটি মাত্র বই গীতা জগদীশবাবুর তাঁকে দেখে। মনে হয়েছিল তিনি যেন জগতের সীমার ওপার থেকে হেঁটে চলে এসেছেন। তাঁর শীর্ণ শরীর দেখে মনে হচ্ছিল যেন অশরীরী এবং তাঁর চোখ থেকে ঝরে পড়ছিল উদাও শান্ত এক উজ্জ্বল দৃষ্টি। 

    প্রশ্নঃ 'বহুরূপী' গল্পে জগদীশবাবুর চরিত্রটি ব্যাখ্যা করো।

    উত্তরঃ সুবোধ ঘোষ রচিত 'বহুরূপী' গল্পের একটি পার্শ্বচরিত্র হল জগদীশবাবুর চরিত্র। চরিত্রটি সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য রচনা মধ্যে পাওয়া না গেলেও হরিদা চরিত্রের পরিস্ফুটনে জগদীশবাবুর চরিত্রটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা গ্রহণ করে। 

         জগদীশবাবুর কাহিনি থেকে জানা যায় যথেষ্ট অবস্থাপন্ন ধনী ব্যক্তি তিনি। বয়সে বেশ প্রবীণ। সাদা চুল, সাদা দাড়ি, সৌম্য, শান্ত চেহারা। তিনি ধনী মানুষ বটে, তবে বেশ কৃপণও। সাধুসন্ন্যাসীতে তাঁর ভক্তিভাব প্রবল। যদিও এই ভক্তিভাবের অন্তরালে কোথাও না কোথাও তাঁর ঐশ্বর্যের অহংকার কখনো কখনো দেখা মেলে। তাই কাহিনির মধ্যে আমরা দেখতে পাই, হিমালয় থেকে আগত সন্ন্যাসী যিনি কাউকে পায়ের ধুলো দিতে চান না, তাঁর পায়ের ধুলো সংগ্রহ করতে জগদীশবাবু কৌশল অবলম্বন করেন, সোনার বোল লাগানো কাঠের খড়ম নিজ হাতে এগিয়ে দিতে যান। জগদীশবাবু ঈশ্বর বিশ্বাসী, সেইজন্যই সাধুসন্ন্যাসীর সেবা তাঁর কাছে ঈশ্বরসেবার সমতুল্য। অবশ্য নিষ্কাম ঈশ্বরসেবার মনোবৃত্তি তাঁর নেই। নিজ সুখশান্তির সন্ধানেই বস্তুত তিনি ঈশ্বরবিশ্বাসী। সন্ন্যাসী মতো লোক দেখলেই তাকে খুশি করার চেষ্টা করেন, প্রয়োজনে কৌশলও অবলম্বন করেন। তাঁর এই মানসিকতার জন্যই ভণ্ড সন্ন্যাসীর পাল্লায় পড়ে তাঁকে বোকাও বনতে হয়। তাই বিরাগীর ছদ্মবেশে হরিদার কাছেও তিনি নতজানু হয়েছেন আশীর্বাদের অভিলাষে। 'বহুরূপী' গল্পের কাহিনির নিয়ন্ত্রণে জগদীশবাবু চরিত্রের ভূমিকা অস্বীকার করার উপায় নেই। এই সংসারের সব কিছুই যে 'সং' তা হরিদার বিরাগী সাজেই প্রকাশ পায়; আর সেই বিরাগীকে কাহিনির গতি নিয়ন্ত্রক প্রকৃত সত্যে পরিণত করিয়েছেন জগদীশবাবু। মিথ্যে বহুরূপী বেশধারণকারী হরিদার বিরাগী রূপকে নতমস্তকে প্রণাম জানিয়ে কাহিনির ভাবসত্যকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন জগদীশবাবু। তাই জগদীশবাবু চরিত্রটি কাহিনির পার্শ্বচরিত্র হয়েও কাহিনির এক গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে পরিণত হয়েছে।


    প্রশ্নঃ 'আমি বিরাগী, রাগ নামে কোনো রিপু আমার নেই।' - বক্তা কোন প্রসঙ্গে একথা বলেছেন? এই উক্তির প্রেক্ষিতে বক্তার চরিত্র গল্পে যেভাবে বর্ণিত হয়েছে তা আলোচনা করো।

    উত্তরঃ প্রখ্যাত সাহিত্যিক সুবোধ ঘোষের 'বহুরূপী' গল্পে উদ্ধৃত অংশটির বক্তা হলেন ছদ্মবেশী বিরাগী। হরিদা যখন বিরাগীর ছদ্মবেশে জগদীশবাবুর বাড়িতে গিয়েছিলেন, জগদীশবাবু প্রশ্নোধৃত অংশের তখন এগিয়ে এসে তাঁকে অভ্যর্থনা না জানালে বিরাগী রুষ্ট হন। ভয় পেয়ে জগদীশবাবু অপরাধ স্বীকার করে নেন এবং বিরাগীকে অনুরোধ করেন তাঁর ওপর রাগ না করার জন্য। ছদ্মবেশী বিরাগী এই প্রসঙ্গেই উক্তিটি করেছেন। 

          সন্ন্যাসীর চরিত্র প্রকৃতপক্ষে কেমন হওয়া উচিত একথা পাঠকদের বোঝাতেই লেখক যেন চরিত্রটি সৃষ্টি করেছেন। জগদীশবাবুর বাড়িতে হিমালয় থেকে আসা সন্ন্যাসীর পাশাপাশি বিরাগীর বস্তার চরিত্রবিশ্লেষণ চরিত্রটি রাখলে তা সহজেই অনুমান করা যায়। বিরাগী প্রথমে জগদীশবাবুর অহংকারে আঘাত করেছেন, তাঁকে অপরাধ স্বীকার করিয়েছেন। আবার সত্যিকার বিরাগীর মতো তাঁকে ক্ষমাও করেছেন। ভান্তের সেবার ইচ্ছাকে মান্যতা দিয়ে গ্রহণ করেছেন মাত্র এক গ্লাস জল। থাকার ও দানগ্রহণের অনুরোধ সবই নির্দ্বিধায় ত্যাগ করেছেন তিনি। জগদীশবাবু উপদেশ শুনতে চাইলে তিনি স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতেই বলেছেন পরমেশ্বরের দেখা পেলেই সমস্ত ঐশ্বর্য পাওয়া যায়। তাঁকে তীর্থ ভ্রমণের অজুহাতে প্রণামী দিতে চাইলে এড়িয়ে যাওয়ার জন্য তিনি বলেন হৃদয়ের মধ্যেই তো সব তীর্থ। বিরাগী চরিত্রটি পূর্ণতা পায় তারই উক্তিতে, 'আমি যেমন আনায়াসে ধুলো মাড়িয়ে চলে যেতে পারি, তেমনি সোনাও মাড়িয়ে চলে যেতে পারি।' সত্যিই তা করতে জগদীশবাবুর দেওয়া প্রণামীর টাকার থলিটা সিঁড়িতে পড়ে থাকলেও সেদিকে না তাকিয়ে তিনি চলে যান।

    প্রশ্নঃ 'আজ তোমাদের একট জবর খেলা দেখার' – বক্তার এই জবর খেলা দেখানোর উদ্দেশ্য কী ছিল? শেষপর্যন্ত এই খেলার পরিণতিই বা কী হয়েছিল? 

    উত্তরঃ সুবোধ ঘোষের 'বহুরুপী' গল্প থেকে উপরের উদ্ধৃতিটি নেওয়া। পাঠ্য কাহিনি অনুসারে গ্রামের বিখ্যাত ধনী, জনৈক জগদীশবাবুর বাড়িতে হিমালয়ের গুহা থেকে এক উঁচু দরের সন্ন্যাসীর আগমন ঘটে। বহুরূপী হরিদা পাড়ার ছেলেদের কাছ থেকে তাঁর সম্পর্কে বিভিন্ন ঘটনা শুনে টের পান যে, তিনি প্রকৃত সন্ন্যাসী নন। সর্বত্যাগী সন্ন্যাসীর প্রকৃত স্বরূপ কেমন হওয়া উচিত তা বোঝাতেই, এরপর হরিদা বিরাগী সেজে জগদীশবাবুর বাড়ি যাওয়ার পরিকল্পনা করেন। বিরাগীর ছদ্মবেশে হরিদা সকলকে বিস্মিত করেছিলেন। জ্যোৎস্নালোকিত রাতের স্নিগ্ধ পরিবেশে তাঁর আদুড় গায়ের ওপর সাদা উত্তরীয় এবং পরনে ছোটো বহরের থান আর হাওয়ায় উড়তে থাকা চুল ও কাঁধে ঝোলার মধ্যে থাকা গীতা সব মিলিয়ে মনে হয়েছিল যেন তিনি জগতের সীমার ওপার থেকে হেঁটে এসেছেন। হরিদার চোখের উদাত্ত উজ্জ্বল দৃষ্টি, কণ্ঠস্বর ও মুখের ভাষায়; জগদীশবাবুর হৃদয় করুণাময় সজল হয়ে উঠেছিল। তিনি এই সর্বত্যাগী বিরাগীকে তুষ্ট করতে তীর্থ ভ্রমণের অজুহাতে প্রণামী হিসেবে একশো এক টাকা নিবেদন করেন। কিন্তু বহুরূপী হরিদার অন্তরের বৈরাগ্য এবং নিজ শিল্পের প্রতি আন্তরিক সততার কারণে তিনি, সেই টাকার থলি হেলায় ফেলে দিয়ে চলে আসেন। তাতে যে তার ঢং নষ্ট হয়ে যেত। তবে সত্যিকারের বিরাগী সন্ন্যাসী দর্শন করানোর জন্য জগদীশবাবুর কাছ থেকে সামান্য বকশিশ আদায়ের দাবিটুকুকেই হরিদা, পাথেয় বলে স্থির করেছিলেন।

    প্রশ্নঃ জগদীশবাবুর বাড়ি হরিদা বিরাগী সেজে যাওয়ার পর যে ঘটনা ঘটেছিল, তা বর্ণনা করো।উত্তরঃ সুবোধ ঘোষের 'বহুরূপী' গল্প অনুসারে এক স্নিগ্ধ ও শান্ত জ্যোৎস্নালোকিত উজ্জ্বল সন্ধ্যায় জগদীশবাবু বারান্দার চেয়ারে বসেছিলেন। হঠাৎ বারান্দার সিঁড়ির দিকে তাকিয়ে তিনি অবাক হয়ে গিয়েছিলেন। কারণ সিঁড়ির কাছে এমন একজন দাঁড়িয়েছিলেন যিনি জটাজুটধারী, হাতে কমণ্ডলু, চিমটে, মৃগচর্মের আসনসহ গৈরিক বসন পরিহিত কোনো সন্ন্যাসী নয়, তিনি একজন বিরাগী, যার আদুড় গা, তার উপরে একটি ধবধবে সাদা উত্তরীয় পরনে ছোটো বহরের থান। তার শীর্ণ শরীর দেখে মনে হচ্ছিল যেন অশরীরী এবং তাঁর চোখ থেকে ঝরে পড়ছিল উদাত্ত শান্ত এক উজ্জ্বল দৃষ্টি। ভক্তের সেবার ইচ্ছাকে মান্যতা দিয়ে গ্রহণ করেছেন মাত্র এক গ্লাস জল। থাকার ও দান গ্রহণের অনুরোধ সবই নির্দ্বিধায় ত্যাগ করেছেন তিনি। জগদীশবাবু উপদেশ শুনতে চাইলে তিনি স্বভাবসিদ্ধ ভঙ্গিতেই বলেছেন। পরমেশ্বরের দেখা পেলেই সমস্ত ঐশ্বর্য পাওয়া যায়। তাঁকে তীর্থ ভ্রমণের অজুহাতে প্রণামী দিতে চাইলে এড়িয়ে যাওয়ার জন্য তিনি বলেন হৃদয়ের মধ্যেই তো সব তীর্থ। বিরাগী চরিত্রটি পূর্ণতা পায় তাঁরই উক্তিতে, 'আমি যেমন অনায়াসে ধুলো মাড়িয়ে চলে যেতে পারি, তেমনই অনায়াসে সোনাও মাড়িয়ে চলে যেতে পারি।' সত্যিই তা করতে জগদীশবাবুর দেওয়া প্রণামীর টাকার থলিটা সিঁড়িতে পড়ে থাকলেও সেদিকে না তাকিয়ে তিনি চলে যান।

    Madhyamik Bengali Suggestion 2025

         Madhyamik Bengali suggestion 2025 pdf. Madhyamik Bengali suggestion 2025 pdf download. Madhyamik Bengali question 2025. Madhyamik Bengali. Madhyamik Bengali meaning. Madhyamik Bengali syllabus 2025. Madhyamik Bengali syllabus 2025. Madhyamik Bengali syllabus. Madhyamik Bengali question 2025.


    বহুরূপী সুবোধ ঘোষ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন প্রশ্ন ও উত্তর

         বহুরূপী গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তর. বহুরূপী গল্পের বিষয়বস্তু. বহুরূপী গল্প pdf. বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর mcq. জগদীশবাবুর বাড়িতে হরিদা বিরাগী সেজে যাওয়ার পর কী ঘটনা ঘটেছিল তা বর্ণনা করো. বহুরূপী গল্পের নামকরণের সার্থকতা. হরিদার পরিচয় দাও. সে ভয়ানক দুর্লভ জিনিস দুর্লভ জিনিসটা কি.


    Madhyamik Suggestion 2025 pdf Free download

         মাধ্যমিক সাজেশন 2025 pdf. উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2025. মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2025 PDF. বাংলা ব্যাকরণ সাজেশন. উচ্চ মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2024. মাধ্যমিক বাংলা কারক. মাধ্যমিক ভৌতবিজ্ঞান সাজেশন 2025. পশ্চিমবঙ্গ মাধ্যমিক  বাংলা পরীক্ষার সম্ভাব্য প্রশ্ন উত্তর ও শেষ মুহূর্তের সাজেশন ডাউনলোড. মাধ্যমিক বাংলা পরীক্ষার জন্য সমস্ত রকম গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। মাধ্যমিক সাজেশন 2025 pdf. মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2025 pdf. মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2025 mcq. মাধ্যমিক বাংলা প্রশ্ন 2025. মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্ন উত্তর 2025. 2025 এর মাধ্যমিক পরীক্ষার প্রশ্ন বাংলা.


    বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর pdf

         বহুরূপী গল্পের হরিদার চরিত্র. বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর 2025. বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর 2025. বহুরূপী গল্প pdf. বহুরূপী গল্পের নাট্যরূপ. বাইজির ছদ্মবেশে হরিদার রোজগার হয়েছিল. বহুরূপী শিল্প. আপনি কি ভগবানের চেয়েও বড় কাকে একথা বলা হয়েছে তাকে এ কথা বলা হয়েছে কেন.


    মাধ্যমিক সাজেশন 2025 pdf

         Madhyamik suggestion 2025 pdf. Madhyamik suggestion 2025 pdf download. Madhyamik suggestion 2025 pdf free download. ক্লাস 10 বাংলা প্রশ্ন উত্তর 2025. ক্লাস টেনের বাংলা সাজেশন. মাধ্যমিক সাজেশন 2025 pdf. মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2025 pdf. মাধ্যমিক পরীক্ষার সাজেশন 2025 বাংলা. উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2025. মাধ্যমিক ইতিহাস সাজেশন 2025. মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন 2025 PDF. বাংলা ব্যাকরণ সাজেশন.


    বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর 2025

         জগদীশবাবুর বাড়িতে হরিদা বিরাগী সেজে যাওয়ার পর কী ঘটনা ঘটেছিল তা বর্ণনা করো. বহুরূপী গল্পের বড় প্রশ্ন উত্তর. বহুরূপী গল্পের রচনাধর্মী প্রশ্ন উত্তর. বহুরূপী গল্পের লেখক কে. হরিদার পরিচয় দাও. বহুরূপী গল্পের প্রশ্ন উত্তর 2025. বহুরূপী গল্পের উৎস. অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর.


    WBBSE Madhyamik bengali suggestion 2025

         WBBSE Madhyamik Bengali suggestion 2025 pdf download. Madhyamik Question Paper  Bengali. WBBSE Madhyamik Bengali suggestion 2025 pdf download in Bengali. WBBSE Madhyamik Bengali suggestion 2025 download pdf. West Bengal Madhyamik  Bengali Suggestion 2025 Download. WBBSE Madhyamik Bengali short question suggestion 2025. Madhyamik Bengali Suggestion 2025 download. WB Madhyamik 2025 Bengali suggestion and important questions. Madhyamik Suggestion 2025 pdf.

    একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

    5 মন্তব্যসমূহ
    * Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

    Top Post Ad

    Below Post Ad

    LightBlog

    AdsG

    close