2022 Activity Task (January)
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক
অষ্টম শ্রেণি
ইতিহাস
পূর্ণমান - ২০
Download App For : Model Activity Task 2022
১. শূন্যস্থান পূরণ করো :
(ক) ঔরঙ্গজেবের মৃত্যু হয় __________ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তরঃ ঔরঙ্গজেবের মৃত্যু হয় ১৭০৭ খ্রিস্টাব্দে।
(খ) পলাশির যুদ্ধ হয় __________ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তরঃ পলাশির যুদ্ধ হয় ১৭৫৭ খ্রিস্টাব্দে।
(গ) রাজাবলি বইটি লিখেছিলেন __________।
উত্তরঃ রাজাবলি বইটি লিখেছিলেন মৃত্যুজ্ঞয় বিদ্যালঙ্কার।
২. ঠিক বা ভুল নির্ণয় করো :
(ক) উইলিয়াম ওয়েডারবার্ন - এর জীবনী লিখেছেন অ্যালান অক্টোভিয়ান হিউম।
উত্তরঃ ভুল
(খ) ১৯৩৮ খ্রিস্টাব্দে সুভাষচন্দ্র বসু কংগ্রেস-সভাপতির পদ ত্যাগ করেছিলেন।
উত্তরঃ ভুল
(গ) আধুনিক ইতিহাসের অন্যতম উপাদান ফোটোগ্রাফ।
উত্তরঃ ঠিক
৩. স্তম্ভ মেলাও :
ক - স্তম্ভ |
খ - স্তম্ভ |
বাংলার নবাব দিল্লি মুঘল সম্রাট |
রাজিয়া আকবর সিরাজ উদ-দৌলা |
উত্তরঃ
ক - স্তম্ভ |
খ - স্তম্ভ |
বাংলার নবাব দিল্লি মুঘল সম্রাট |
সিরাজ উদ-দৌলা রাজিয়া আকবর |
৪। অতি সংক্ষেপে উত্তর দাও (একটি - দুটি বাক্য) :
(ক) সাম্রাজ্যবাদ কাকে বলে?
উত্তরঃ উনবিংশ শতকের মাঝামাঝি সময় থেকে ইউরোপের বৃহৎ এবং শিল্পোন্নত দেশগুলি এশিয়া এবং আফ্রিকায় উপনিবেশ স্থাপনের জন্য এবং তীব্র প্রতিযোগিতায় অবতীর্ণ হয়েছিল। এই ঘটনাই সাম্রাজ্যবাদ নামে পরিচিত ছিল।
(খ) সাঁওতাল বিদ্রোহের দুজন নেতার নাম লেখো।
উত্তরঃ সাঁওতাল বিদ্রোহের দুজন নেতার নাম হল - সিধু ও কানহু।
(গ) জেমস মিল ভারতের ইতিহাসকে কোন তিনটি ভাগে ভাগ করেছেন?
উত্তরঃ জেমস মিল ভারতের ইতিহাসকে - হিন্দু যুগ, মুসলিম যুগ ও ব্রিটিশ যুগ এই তিনটি ভাগে ভাগ করেছেন।
৫। নিজের ভাষায় লেখো (তিন-চারটি বাক্য) :
'History of British India' কে, কবে লিখেছিলেন? বইটি লেখার উদ্দেশ্য কী ছিল?
উত্তরঃ ১৮১৭ খ্রিস্টাব্দে 'History of British India' নামে ভারতের ইতিহাস লেখেন জেমস মিল। বইটা লেখার মূল উদ্দেশ্য ছিল ভারতের অতীতকথাকে এক জায়গায় জড়ো করা। যাতে সেটা পড়ে ভারতবর্ষ বিষয়ে সাধারণ ধারণা পেতে পারে ব্রিটিশ প্রশাসনে যুক্ত বিদেশিরা। কারণ, যে দেশ ও দেশের মানুষকে শাসন করতে হবে, সেই দেশের ইতিহাটটাও জানতে হবে। অর্থাৎ, ভারতবাসীর প্রতি ব্রিটিশ প্রশাসনের আচরণের যুক্তি নাকি লুকিয়ে আছে ইতিহাসে।
তাঁর ঐ বইতে মিল ভারতের ইতিহাসকে তিনটে ভাগে ভাগ করলেন। সেগুলো হলো - হিন্দু যুগ, মুসলিম যুগ ও ব্রিটিশ যুগ। প্রথম দুটো কালপর্যায় শাসকের ধর্মের নামে। আর শেষটা শাসকের জাতির নামে। তাই শেষটা খ্রিস্টান যুগ হলো না, হলো ব্রিটিশ যুগ। অর্থাৎ ধর্ম নয়, জাতির পরিচয়েই ব্রিটিশ সভ্যতা পরিচিত হতে চায়। আধুনিক হতে হলে ধর্মের বদলে জাতির পরিচয়ের দরকার। তার সঙ্গে মিল লিখলেন যে, মুসলিম যুগ ভারত-ইতিহাসে 'অন্ধকারময়' যুগ। পাশাপাশি হিন্দু যুগ বিষয়েও মিল অশ্রদ্ধা দেখিয়েছিলেন।
অন্যান্য অ্যাক্টিভিটি পেতে ঃ এইখানে ক্লিক করুন
পিডিএফ পেতে ঃ এইখানে ক্লিক করুন
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
0 মন্তব্যসমূহ