ইতিহাস
দশম শ্রেণি
পূর্ণমান - ৫০
১. 'ক' স্তম্ভের সাথে 'ক' স্তম্ভ মেলাও :
উত্তরঃ
২. সত্য বা মিথ্যা নির্ণয় করো :
২.১ ১৮৫৭ খ্রিস্টাব্দের বিদ্রোহের অভিঘাতে ভারতে ব্রিটিশ শাসনের সমাপ্তি ঘটেছিল।
উত্তরঃ সত্য
২.২ ভারতসভা গড়ে উঠেছিল দেশের জনগণকে বৃহত্তর রাজনৈতিক কার্মকান্ড একজোট করার জন্য।
উত্তরঃ সত্য
২.৩ ১৮৫৭-র বিদ্রোহকে জাতীয়তাবাদীরা 'ভারতের স্বাধীনতা যুদ্ধ' বলে ব্যাখ্যা করেন।
উত্তরঃ সত্য
২.৪ 'বর্তমান ভারত' গ্রন্থে স্বামী বিবেকানন্দ শূদ্র জাগরণের কথা বলেছেন।
উত্তরঃ সত্য
৩. শূন্যস্থান পূরণ করো :
৩.১ ভারতে ছাপা প্রথম বাংলা বই হল __________।
উত্তরঃ এ গ্রামার অব দ্য বেঙ্গল ল্যাঙ্গুয়েজ
৩.২ ফোর্ট উইলিয়ম কলেজ শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশন প্রতিষ্ঠিত হয় __________ খ্রিস্টাব্দে।
উত্তরঃ ১৮০০
৩.৩ ঔপনিবেশিক ভারতে __________ প্রথম ভাইসরয় নিযুক্ত হন।
উত্তরঃ লর্ড ক্যানিং
৩.৪ 'আনন্দমঠ' উপন্যাসটি __________ আন্দোলনের পটভূমিতে রচিত হয়।
উত্তরঃ সন্ন্যাসী ও ফকির
৪. দুটি বা তিনটি বাক্যে নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
৪.১ ইন্টারনেট ব্যবহারের দুটি সুবিধা লেখ।
উত্তরঃ ইন্টারনেট ব্যবহারের দুটি সুবিধা (i) ইন্টারনেটে অজানা প্রশ্ন লিখেও সরাসরি সেই প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যেতে পারে। (ii) ইন্টারনেটের সহায়তায় অতি সহজে এবং ঘরে বসে দুনিয়ায় যাবতীয় তথ্য সংগ্রহ করা যায়।
৪.২ ডেভিড হেয়ার কেন স্মরণীয়?
উত্তরঃ ডেভিড হেয়ার অনেক কারণে স্মরণীয় হয়ে আছেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য কিছু কারণ হলো :
(i) তিনি কলকাতা মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত ও তার উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন এছাড়া তিনি ক্যালকাটা স্কুল বুক সোসাইটি পটলডাঙ্গা একাডেমি (হেয়ার স্কুল) প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
(ii) তিনি ছিলেন হিন্দু কলেজ প্রতিষ্ঠাতা দের অন্যতম।
৪.৩ 'বারাসাত বিদ্রোহ' কী?
উত্তরঃ বারাসাত বিদ্রোহ বাংলার ওয়াহাবি আন্দোলনের প্রাণপুরুষ তিতুমীর ওরফে মীর নিসার আলী বারাসাত মহাকুমার জমিদার ও ইংরেজ বিরোধী যে বিদ্রোহের সূচনা করেন তা বারাসাত বিদ্রোহ নামে পরিচিত ১৮৩০ - ১৮৩১ সাল পর্যন্ত এই বিদ্রোহ হয় শেষ পর্যন্ত দমননীতির কারণে এই বিদ্রোহ ব্যর্থ হয়েছিল।
৪.৪ 'গোরা' উপন্যাসের মধ্য দিয়ে কোন্ দ্বন্দ্বের প্রতিফলন লক্ষ্য করা যায়?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে তিনটি বৃহৎ দ্বন্দ্ব মূলক উপন্যাস লিখেছিলেন তা হল গোরা, ঘরে বাইরে ও চার অধ্যায়। বিংশ শতকের গোড়ার দিকে অর্থাৎ 1910 খ্রিস্টাব্দে লেখা গোরা উপন্যাসের ব্যক্ত হয়েছে সামাজিক রাজনৈতিক ও রাষ্ট্রীয় আদর্শ নিয়ে বাঙালির মনের বিধা সংশয় ও দ্বন্দ্ব-সংঘাতের রূপটি। বিংশ শতকের প্রথম দিকে উগ্র রাজনৈতিক আন্দোলনের জন্য এক সংকীর্ণ দাম্ভিক মনোভাব তৈরি হয়েছিল বাংলার শিক্ষিত সমাজে। গোরা উপন্যাসে সেই সংকীর্ণ অহংকারকে ধ্বংস করে সর্বভারতীয় ক্ষেত্রে বৃহত্তর মানবধর্ম সার্থকভাবে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
৪.৫ গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর স্মরণীয় কেন?
উত্তরঃ গগনেন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বড় ভাই। তিনি ছবি আঁকা শিখেছিলেন একজন জাপানি ও একজন বাঙালি শিল্পীর কাছে। তবে অবনীন্দ্রনাথের মত পুরনো দেশীয় ঐতিহ্য অনুসরণ না করে ফরাসি স্টাইলে তৎকালীন কিউবিজমের ছাপ তার ছবিতে তুলে ধরেছিলেন। আধুনিক কার্টুন বা ব্যঙ্গ চিত্র অঙ্কন করে তিনি তৎকালীন উপনিবেশিক সমাজের সমালোচনা করেছিলেন। ব্রিটিশ ভারতে ঔপনিবেশিক সমাজে বাবু কালচার ও পাশ্চাত্য শিক্ষায় সমাজের একাংশের সমালোচনা করে গগনেন্দ্রনাথ সেসব ব্যঙ্গচিত্র লিখেছেন তা বাঙ্গালীর দেশীয় সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতি অনুরাগ বৃদ্ধি করেছিল।
৫. সাত বা আটটি বাক্যে উত্তর দাও :
৫.১ মহেন্দ্রলাল সরকার কেন স্মরনীয়?
উত্তরঃ ভারতে সুশৃংখল প্রাতিষ্ঠানিক বিজ্ঞানচর্চার পথিকৃৎ ছিলেন ডক্টর মহেন্দ্রলাল সরকার। একজন ডাক্তার ও বিজ্ঞানী হিসেবে তিনি ভারতের ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে রয়েছেন। তার শ্রেষ্ঠ কীর্তি হল ১৮৭৬ খ্রিস্টাব্দের ২৯ শে জুলাই 'ইন্ডিয়ান অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য কালটিভেশন অফ সায়েন্স' প্রতিষ্ঠা। তিনি ছিলেন এর প্রথম ডিরেক্টর। এখানকার গবেষণাপত্র প্রকাশের জন্য 'ইন্ডিয়ান জার্নাল অফ ফিজিক্স' নামে একটি পত্রিকা প্রকাশ করেন। এখানকার খ্যাতনামা বিজ্ঞানীরা ছিলেন জগদীশচন্দ্র বসু, মেঘনাথ সাহা, নোবেলজয়ী চন্দ্রশেখর ভেঙ্কটরমন, চুনীলাল বসু প্রমুখ।
৫.২ শিক্ষা বিস্তার শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশনের ভূমিকার উল্লেখ কর।
উত্তরঃ ১৮০০ খ্রিস্টাব্দের ১০ জানুয়ারি শ্রীরামপুর ত্রয়ী নামে পরিচিত মার্শম্যান,ওয়ার্ড ও উইলিয়াম ক্যারি শ্রীরামপুর ব্যাপটিস্ট মিশন প্রতিষ্ঠা করেন। এখানে তারা প্রথম কাঠের তৈরি মুদ্রণ যন্ত্র স্থাপন করেন। এর ফলে বাংলায় ছাপাখানার ইতিহাসে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা হয়। ওয়ার্ড ছিলেন ছাপাখানার কাজে বেশ দক্ষ ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন। ক্যারির পরিচালনায় শ্রীরামপুর মিশন প্রেস হয়ে উঠেছিল এশিয়ার সর্ববৃহৎ ছাপাখানা। মিশনারীদের উদ্যোগেই বাংলায় প্রথম সাময়িকপত্র 'দিকদর্শন' এবং একটি সাপ্তাহিক সংবাদপত্র 'সমাচার দর্পণ' প্রকাশিত হয়।
৫.৩ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিক্ষাচিন্তায় কোন্ দিকটি শান্তিনিকেতন প্রতিষ্ঠায় সবচেয়ে বেশি ফুটে উঠেছিল?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শিক্ষা সংক্রান্ত চিন্তা ভাবনা ছিল সুদূরপ্রসারী। শান্তিনিকেতনে আশ্রম বিদ্যালয় স্থাপনের মাধ্যমে তিনি তার চিন্তাভাবনার প্রয়োগ ঘটাতে প্রয়াসী হন।
(ক) অবাধ স্বাধীনতা : তিনি মনে করতেন ব্যক্তিগত ও জাতীয় জীবনের স্বাভাবিক বিকাশের ক্ষেত্রে একটি প্রধান বাধা পরাধীনতা। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের অবাধ স্বাধীনতা, চলাফেরা ও খেলাধুলার অধিকারদান করেন।
(খ) প্রকৃতির সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ : প্রকৃতির সঙ্গে থেকে প্রকৃত শিক্ষা লাভ করা যায় বলে তিনি মনে করতেন।বিদ্যালয়ের কর্মসূচির মধ্যে প্রকৃতির সঙ্গে সংযোগ রেখে মানসিক চর্চার নীতিকে এখানে গুরুত্ব দান করা হয়েছে।
(গ) মুক্ত পরিবেশে শিক্ষা : বিদ্যালয়ের চার দেওয়ালের মধ্যে থেকে পুঁথিগত শিক্ষার বদলে মুক্ত আকাশের নীচে প্রকৃতির কোলে শিক্ষার্থীর পরিপূর্ণ বিকাশ সম্ভব বলে তিনি মনে করতেন।
(ঘ) আনন্দের মাধ্যমে শিক্ষালাভ : তিনি মনে করতেন আনন্দের মাধ্যমে শিক্ষা গ্রহণ করলে শিক্ষার্থীর পূর্ণ যথাযথ শিক্ষালাভ সম্ভব।তাই শিক্ষার্থীদের চিত্তের পূর্ণ বিকাশের জন্য নৃত্য-গীত, বাদ্য, খেলাধুলা শিল্পকলা, কারুকার্য, নাট্যাভিনয়, গল্পবলা বাগানের কাজ ইত্যাদি পাঠ্যক্রমের অন্তর্ভুক্ত করেন।
৫.৪ 'ভারতমাতা' চিত্রটি কীভাবে ভারতের জাতীয়তাবাদী আন্দোলনের প্রতীকে পরিণত হয়েছিল?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাইপো অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর একজন চিত্রশিল্পী ও গদ্যশিল্পী ছিলেন। তিনি তুলি দিয়ে যা এঁকেছেন তার চিত্র আর কলম দিয়ে শব্দের সাহায্যে গেছেন তা হল গদ্য। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর কে বলা হয় নব্য বঙ্গ চিত্রকলার জনক। তার ছাত্র নন্দলাল বসু তার শিল্প ধারাকে অব্যাহত রেখেছিলেন।
১৯০৫ খ্রিস্টাব্দে মহাকাব্যিক চিত্রকলা ভারতমাতা অবনীন্দ্রনাথ অমর সৃষ্টি। জলরং এর চিত্র জগদ্বিখ্যাত শিল্পসৃষ্টির একটি। বঙ্গভঙ্গ-বিরোধী স্বদেশী আন্দোলনের যুগে এই শিল্পীর সৃষ্টি হয়। ভারত মাতার মূল বৈশিষ্ট্য হলো ভারত মাতা আসলে বঙ্গমাতা। সমৃদ্ধি দেবী লক্ষী রূপে ভারতমাতা শিল্পীর তুলিতে আবির্ভূতা। ভারত মাতার স্বরূপ একজন বৈষ্ণবী সন্ন্যাসিনীর মত। তিনি প্রকৃত পক্ষে ভারত জননীর স্বরূপ। ভারতে জাতীয় ব্যক্তিসত্তার মূর্ত বিগ্রহ ভারতমাতা বা মাতৃদেবী। জীবনে এর গুরুত্ব অসীম।
অবনীন্দ্রনাথের তৈরি এই ভারতমাতার চারটি হাত রয়েছে। এর অন্য বৈশিষ্ট্যগুলি হল চিত্রটির মধ্যে স্বদেশী ভাবধারা লক্ষ্য করা যায়। গৈরিক বস্ত্র পরিহিতা একজন নারীরূপে তিনি আবির্ভূতা। তার দুটি বাম হাতের একটিতে রয়েছে একটি বই অন্যটিতে রয়েছে এক গোছা ধানের শীষ। দুটি ডান হাতের একটিতে রয়েছে শীতবস্ত্র ও অন্যটিতে রয়েছে রুদ্রাক্ষের মালা।
অবনীন্দ্রনাথের মহান চিত্র ভারতমাতা আজ ঐতিহাসিক ভাবে গুরুত্বপূর্ণ। কারণ এই চিত্র শুধু জল রং এর একটি ছবি মাত্র নয়। এর ভেতর থেকে প্রকাশ পেয়েছে ভারত জননীর আসল ধারণা। ভারতমাতার মানবী সত্যকে তুলে ধরার আপ্রাণ চেষ্টা হয়েছে এই ছবিতে।
৫.৫ 'বাংলার নবজাগরণ ছিল কলকাতাকেন্দ্রিক'। - বিশেষণ করো।
উত্তরঃ উনিশ শতকের গোড়ায় বাংলার শিক্ষা, সংস্কৃতি, ধর্ম, সমাজ প্রভৃতি ক্ষেত্রে এক নবচেতনার সূচনা হয় যা বাংলায় নবজাগরণ নামে পরিচিত। বাংলার নবজাগরণ মূলত কলকাতাকেন্দ্রিক ছিল, তাই তা সামগ্রিকভাবে সমস্ত বাংলায় ছড়িয়ে পড়তে পারেনি। তবে এই নবজাগরণ এর মাধ্যমে বাংলার ধর্ম ও সমাজে আধুনিকতার সঞ্চয় হয়েছিল।
৬. পনেরো-ষোলোটি বাক্যে উত্তর দাও :
প্রাচ্য-পাশ্চাত্য শিক্ষা বিষয়ক দ্বন্দ্ব সম্পর্কে আলোচনা করো।
উত্তরঃ প্রাচ্য-পাশ্চাত্য বিতর্ক : ১৮১৩ খ্রিস্টাব্দের চার্টার অ্যাক্টে এদেশের শিক্ষাখাতে প্রতি বছর বরাদ্দ করা একলক্ষ টাকা প্রাচ্য না পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রসারে খরচ করা হবে সে সম্পর্কে ১৮২০-র দশকে এক তীব্র বিতর্ক সৃষ্টি হয়, যা প্রাচ্য শিক্ষা-পাশ্চাত্য শিক্ষা-বিষয়ক দ্বন্দ্ব নামে পরিচিত।
বিতর্কের বিষয় : ওই সময়ে যাঁরা প্রাচ্য ভাষার মাধ্যমে শিক্ষাচর্চার কথা বলেন তারা প্রাচ্যবাদী এবং যারা ইংরেজির মাধ্যমে শিক্ষাচর্চার কথা বলেন তারা পাশ্চাত্যবাদী নামে পরিচিত হন। এইচ টি প্রিন্সেপ কোলরক প্রমখ প্রাচ্যবাদীর মত ছিল—দেশীয় ভাষার মাধ্যমে শিক্ষার বিস্তার ঘটানো। অন্যদিকে লর্ড মেকলে, চার্লস গ্রান্ট প্রমুখ পাশ্চাত্যবাদীর উদ্দেশ্য ছিল মূলত ইংরেজি ভাষার মাধ্যমে শিক্ষার বিস্তার ঘটানো।
ভারতীয়দের মধ্যে রাজা রামমোহন রায় ছিলেন পাশ্চাত্যবাদী, পক্ষান্তরে রাজা রাধাকান্ত দেব প্রমুখ ছিলেন প্রাচ্যবাদী। রাজা রামমোহন রায় কলকাতায় সংস্কৃত কলেজ প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেন এবং পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রবর্তনের দাবি করেন।
বিতর্কের অবসান : ভারতে ইংরেজি শিক্ষাবিস্তারের ক্ষেত্রে প্রাচ্যবাদী-পাশ্চাত্যবাদী বিতর্কে শেষ পর্যন্ত পাশ্চাত্যবাদীদের মতই সুপ্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৮৩৫ খ্রিস্টাব্দের ৮ মার্চ গভর্নর জেনারেল লর্ড উইলিয়াম বেন্টিঙ্ক মেকলে মিনিট-এর ভিত্তিতে ইংরেজি ভাষায় শিক্ষার প্রসারকে ‘সরকারি নীতি’ বলে ঘোষণা করেন।
ভারতের বাংলা প্রদেশে প্রাচ্য-পাশ্চাত্য বিতর্ক শুরু হলেও বোম্বাই প্রদেশ-সহ অন্যান্য প্রদেশে অনুরূপ বিতর্ক হয়নি। এই স্থানগুলিতে পাশ্চাত্য শিক্ষারীতিই গৃহীত হয়েছিল। প্রাচ্য-পাশ্চাত্য বিতরকের অবসান এর ফলে ভারতে দ্রুত পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রসার ঘটতে থাকে।
গণিত নেয়
উত্তরমুছুন2.1 Answer ta vul acha thik koren
উত্তরমুছুন