LightBlog
WBBSE Class 6 History Suggestion - ষষ্ঠ শ্রেণী - ইতিহাস - পঞ্চম অধ্যায় - খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের ভারতীয় উপমহাদেশ
Type Here to Get Search Results !

WBBSE Class 6 History Suggestion - ষষ্ঠ শ্রেণী - ইতিহাস - পঞ্চম অধ্যায় - খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের ভারতীয় উপমহাদেশ

 ষষ্ঠ শ্রেণি

ইতিহাস সাজেশন

পঞ্চম অধ্যায়

খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের ভারতীয় উপমহাদেশ

রাষ্ট্রব্যবস্থা এবং ধর্মের বিবর্তন - উত্তর ভারত




৫.১ জনপদ থেকে মহাজনপদ :
     প্রাচীন ভারতবর্ষের গ্রামের থেকে বড় অঞ্চলকে বলা হতো জান, যাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল জনপদ। খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকের শুরুতে এইরূপ কিছু জনপদের উল্লেখ পাওয়া যায়। এই সকল জনপদগুলি ক্রমশ নিজের ক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য মহাজনপদের অর্থাৎ বড় রাজ্যে পরিণত হয়।

ষোড়শ মহাজনপদ :
     খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে ভারতীয় উপমহাদেশে ষোলোটি মহাজনপদের কথা জানা যায়। সেই সময় এদেরকে একসঙ্গে ষোড়শ মহাজনপদ বলা হত। এগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো অবন্তী, কোশল ও মগধ। এদের মধ্যে ঝগড়া-বিবাদ লেগেই ছিল। শেষ পর্যন্ত মগধ শক্তিশালী হয়ে ওঠে। মহাজনপদের বেশিরভাগটাই অবস্থিত ছিল আজকের মধ্যো ও উত্তর ভারত অঞ্চলে। গঙ্গা যমুনাকে ভিত্তি করেই মহাজনপদ গুলির গড়ে উঠেছিল। এই উপত্যকায় ছিল রাজনীতির কেন্দ্রবিন্দু, গাঙ্গেয় পতাকা ছিল উর্বর, ফলে চাষাবাদে যেমন হোক তেমনই গভীর জঙ্গল থেকে কাস্ট সম্পদ, প্রাণীসম্পদ খুব সহজেই পাওয়া যেত। তাছাড়া নদী পথে যাতায়াতের খুব সুবিধা ছিল।

মহাজনপদের শাসন ব্যবস্থা :
     বেশিরভাগ মহাজনপদ গুলিতে বংশানুক্রমিকভাবে রাজার শাসন ব্যবস্থা বজায় থাকতো। আবার সেই বংশের রাজাকে হারিয়ে অন্য বংশ রাজত্ব লাভ করত। কর হিসাবে রাজ্যগুলি থেকে পাওয়া টাকায় রাজ্যের শাসন কার্য নির্ভরশীল। এরূপ রাজতান্ত্রিক মহাজনপদ মগদের ভৌগলিক পরিবেশ, দক্ষ রাজার নেতৃত্ব, উর্বর কৃষিজমি, সুলভ অস্ত্রশস্ত্রের যোগান প্রভৃতি মগধকে শক্তিশালী রাজ্যে পরিণত করে। তবে অরাজতান্ত্রিক গণরাজ্য যেমন মল্ল ও বৃজিতে এক একটি উপজাতি নিজও নিজও শাসন বজায় রেখেছিল। প্রধান রাজনৈতিক মহাজনপদগুলি গণরাজ্য দখলের চেষ্টা করত। গণরাজ্যগুলি রাজতান্ত্রিক রাজ্য গুলির সঙ্গে যুদ্ধের ফলে ক্রমশ দুর্বল হয়ে পড়ে এবং তাদের অস্তিত্ব বজায় রাখা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।

মগদের রাজাদের সাল-তারিখ :
     মগধ মহাজনপদের মোট তিনটি রাজবংশের শাসন করেছিল। সেগুলি হল হর্যঙ্ক, শৈশুনাগ এবং নন্দ রাজবংশ। তবে ঠিক কবে কে মগধের রাজা ছিলেন তা বলা মুশকিল। একটা আনুমানিক সাল-তারিখ অবশ্য তৈরি করা যায়। গৌতম বুদ্ধের মারা যাওয়ার সঙ্গে মিলিয়ে এই সালগুলো গোনা হয়েছে। মনে করা হয় রাজা অজাতশত্রু রাজত্বের আট বছরের মাথায় গৌতম বুদ্ধ মারা যান। সেই সালটা ধরা হয় ৪৮৬ খ্রিস্টপূর্ব। সেহি যাবে মগধের হর্যঙ্ক বংশের রাজত্ব শুরু হয়েছিল ৫৪৫ খ্রিস্টপূর্বাব্দে। আর নন্দ বংশের শাসন শেষ হয়েছিল ৩২৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দে।

বজ্জিদের উন্নতির সাতটি নিয়ম :
     মগধের রাজা অজাতশত্রু একবার বজ্জিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের উদ্যোগ নিয়েছিলেন। সেই সময় গৌতম বুদ্ধের মতামত জানতে তিনি এক কর্মচারীকে বুদ্ধের কাছে পাঠান। বুদ্ধ তখন নিজের শিষ্য আনন্দর সঙ্গে সে বিষয়ে কথাবার্তা বলেন। ওই আলোচনায় বজ্জিদের দেওয়া বুদ্ধের উপদেশ গুলির মধ্যে সাতটি নিয়মের কথা ওঠে। বুদ্ধ বলেন, সেই নিয়ম গুলি মেনে চললে বজ্জিদের উন্নতি অটুট থাকবে। রাজা অজাতশত্রু কোনভাবেই তাদের হারাতে পারবেন না। সেই নিয়ম গুলি হল -
(ক) বজ্জিদের প্রায়ই সভা করে রাজ্য চালাতে হবে।
(খ) তাদের সব কাজই সবাই মিলে একজোট হয়ে করতে হবে।
(গ) নিজেদের বানানো আইন অনুসারে চলতে হবে।
(ঘ) সমাজে বয়স্ক মানুষের কথা শুনে চলতে হবে ও তাদের সম্মান করতে হবে।
(ঙ) সমাজের নারীদের সবসময় সম্মান করে চলতে হবে।
(চ) সমস্ত দেবতার মন্দির গুলির যত্ন নিতে হবে।
(ছ) নিজেদের অঞ্চলের গাছপালা ও পশু-পাখিদের উপর অত্যাচার করা যাবে না।

৫.২ নব্য ধর্ম আন্দোলন :
     খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে নাগাদ ভারতীয় উপমহাদেশে সমাজ, অর্থনীতি ও রাজনীতি বদলাতে শুরু করে। নতুন নতুন নগর গড়ে ওঠে। ব্যবসায়ীদের মধ্যে অনেকেই ধনি ছিল। যজ্ঞে পশু বলি দেওয়া কৃষকদের পক্ষে ছিল ক্ষতিকর। আগে বর্ণ ভাগ ছিল কাজের ভিত্তিতে পরে তা জন্মগত ও ধর্মের বহুলতা আচার সর্বস্বতা একসময় বৈদিক ধর্ম থেকে সাধারণ মানুষকে মুখ ফিরিয়ে নিতে বাধ্য করেছিল। সমুদ্রযাত্রা নিষিদ্ধ, সুদে টাকা খাটানো নিন্দনীয় প্রভৃতি বিষয় শুরু হাওয়ায় ব্যবসায়ীরা বিপদে পড়েছিল, তাই তারা নতুন ধর্মের দিকে ঝুঁকতে আরম্ভ করেছিল। বৈশ্যদের পাশাপাশি ক্ষত্রিয়রাও নতুন ধর্মের দিকে ঝুকে ছিল যা হবে সহজ-সরল। এই চাহিদার জন্য পথে এসেছিল দুটি নতুন ধর্ম - জৈন ধর্ম এবং বৌদ্ধ ধর্ম। ব্রাহ্মণ্য ধর্মের যাগযজ্ঞের বিরোধিতা করে পশুবলি নিষিদ্ধ করে বেদের বিরোধিতা করে ধর্ম সম্পর্কে এক নতুন পথের সন্ধান দেয়। এই সব ধর্মের প্রচার করার জন্য নতুন নতুন অনেক কথা বলেছিলেন যে সাধারণ মানুষকে আকর্ষণ করেছিল। আর এই নতুন ধর্মমত গুলোই নব্য ধর্ম নামে পরিচিত হয়েছিল।

চার্বাক ও আজীবিক :
     জৈন ও বৌদ্ধদের আগেও ব্রাহ্মণদের ও ব্রাহ্মণ্য ধর্মের বিরোধিতা করেছিলেন চার্বাক ও আজীবিক গোষ্ঠী। এরা কেউই বেদকে চূড়ান্তভাবে মানতেন না। চার্বাকরা বর্ণাশ্রম প্রথা বিরোধী ছিলেন। তারা স্বর্গের ধারণা মানতেন না। যজ্ঞ পশু বলির বিরোধী ছিলেন চার্বাকরা । আজীবিক গোষ্ঠী তৈরি করেন মংখলিপুত্ত গোসাল। জানা যায় তিনি ছিলেন মহাবীরের বন্ধু। আজীবিকরা বেদ ও কোন দেবতায় বিশ্বাস করতেন না। তারা মানতেন না যে, মানুষ ভালো কাজ করলেই ভালো ফল পাবে। আজীবিকদের কোন ধর্মগ্রন্থ পাওয়া যায়নি। তারা মৌর্য সম্রাট বিন্দুসার ও অশোকের থেকেও সহায়তা পেয়েছিলেন।

জৈন ধর্ম :
     জৈন ধর্মের যিনি প্রথম পরিচালক তাকে তীর্থঙ্কর বলা হত। মোট 24 জন তীর্থঙ্কর এর মধ্যে শেষ দুজন হলেন পার্শ্বনাথ ও বর্ধমান মহাবীর। কাশির রাজপুত্র ছিলেন পার্শ্বনাথ এবং লিচ্ছবি বংশের ক্ষত্রিয় রাজকুমার ছিলেন বর্ধমান মহাবীর। তিরিশ বছর বয়সে সংসার ছেড়ে তপস্যা করেন। প্রায় ১২ বছর কঠোর তপস্যা করেন। শেষ পর্যন্ত তিনি সর্বাঙ্গীণ ও কেবলিন নামে পরিচিত হন। ৭২ বছর বয়সে পাবা নগরীতে অনশনে ব্রতী হন এবং মৃত্যুবরণ করেন। ক্রমে মগধ, বিদেহ, কোল ও অঙ্গরাজ্যের মধ্যে জৈনধর্ম জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। জৈন ধর্মের মূল উপদেশ গুলিকে বারোটি ভাগে সাজানো হয়েছিল। একেকটি কাকে বলা হয় অঙ্গ। সংখ্যায় বারোটি বলে অঙ্গকে বলা হতো দ্বাদশ অঙ্গ। উত্তর ভারত থেকে যাওয়া জৈনদের নেতা ছিলেন স্থূল ভদ্র। তিনি একটি সাদা কাপড় ব্যবহারের পক্ষে ছিলেন। জৈনদের এই গোষ্ঠী শ্বেতাম্বর নামে পরিচিত। আর অন্য আরেকটি গোষ্ঠী দিগম্বর নামে পরিচিত।

চতুর্যাম ও পঞ্চমহাব্রত :
     জৈন ধর্মের চারটি মূলনীতি অবশ্যই মেনে চলতে হতো। সেগুলি হল -
(ক) কোন প্রাণী হত্যা না করা।
(খ) মিথ্যা কথা না বলা।
(গ) অন্যের জিনিস ছিনিয়ে নেওয়া নেওয়া।
(ঘ) নিজের জন্য কোনো সম্পত্তি না করা।
পার্শ্বনাথ এই চারটি মূলনীতি মেনে চলার নির্দেশ দিয়েছিলেন। এই নীতি চারদিকেই একসঙ্গে চতুর্যামব্রত বলা হয়। মহাবীর এই চারটি নীতির সঙ্গে আরও একটি নীতি যোগ করেন। তাঁর মতে, ব্রহ্মচর্য নীতিও জৈনদের মেনে চলা উচিত। এই পাঁচটি নীতিকে একসঙ্গে পঞ্চমহাব্রত বলা হয়।

দিগম্বর ও শ্বেতাম্বর :
     চন্দ্রগুপ্ত মৌর্য শাসন কালে ভয়ানক দুর্ভিক্ষের কারণে যে সকল জৈন সন্ন্যাসী উত্তর-পূর্ব ভারত থেকে দাক্ষিণাত্য চলে যান এবং ভদ্রবাহু অনুসরণে কোন পোশাক পড়তেন না, তারা দিগম্বর নামে পরিচিত হন। অপরদিকে উত্তর-পূর্ব ভারতের জৈন সন্ন্যাসীরা স্থলবাহুর অনুসরণে সাদা কাপড় পড়তেন তারা শ্বেতাম্বর নামে পরিচিত হন।

বৌদ্ধ ধর্ম : 
     বৌদ্ধ ধর্মের প্রধান প্রচারক ছিলেন গৌতম বুদ্ধ, যার আসল নাম ছিল সিদ্ধার্থ। তিনি মাত্র ২৯ বছর বয়সে গৃহত্যাগ করার পর ছয় বছর তপস্যা দ্বারা বধিলাভ করেন। জগৎ সংসারের মোহ বন্ধন থেকে মুক্তির জন্য তিনি চারটি আর্য সত্য এবং অষ্টাঙ্গিক মার্গ অর্থাৎ আটটি উপায়ে পালনের নির্দেশ দেন। গৌতম বুদ্ধের মৃত্যুর পর বৌদ্ধ ধর্মের নানা বিষয় নিয়ে আলোচনার জন্য বৌদ্ধ ধর্ম সংগীতি গঠিত হয়।

তালিকা ৫.১ : একনজরে প্রথম চারটি বৌদ্ধ সংগীতি 
প্রথম, অজাতশত্রুর রাজত্বকালে রাজগৃহে অনুষ্ঠিত প্রথম বৌদ্ধ সংগীতিতে সুত্ত ও বিনয় পিটক সংকলন করা হয়।
দ্বিতীয়, কালা খুশি রাজত্বকালে বৈশালীতে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় বৌদ্ধ সংগীতিকে বৌদ্ধ ধর্মের দুটি ভাগ থেরবাদী ও মহাসাংঘিক চিহ্নিত হয়।
তৃতীয়, অশোকের শাসন কালে পাটলিপুত্রে অনুষ্ঠিত হওয়া তৃতীয় বৌদ্ধ সংগীতিকে বৌদ্ধ সংঘের নিয়ম কঠোরতর হয়।
চতুর্থ, কনিষ্কের আমলে অনুষ্ঠিত চতুর্থ বৌদ্ধ সংগীতিতে হীমজন ও মহাযান দুটি সম্প্রদায়ের ভাগ স্পষ্ট হয়।


হীমজন ও মহাযান :
     বৌদ্ধ ধর্মের নিয়ম অনুযায়ী জীবন-যাপন ও ধর্মীয় আচরণ বিষয়ে বৌদ্ধ সংঘের মধ্যে বিবাদ দেখা দিলে বৌদ্ধ ধর্ম হীমজান ও মহাজান দুটি ধর্মে বিভক্ত হয়ে পড়ে। যারা সাংসারিক জীবন যাপন করে বৌদ্ধ ধর্ম মেনে চলতেন তাদের মহাজান' বলা হয়। আর যারা সাংসারিক জীবন যাপনকে ত্যাগ করে সন্ন্যাস গ্রহণ করে কঠোরভাবে বৌদ্ধ ধর্মকে অনুসরণ করতেন তাদের হীমজান বলা হয়।

তিপিটক বা ত্রিপিটক :
     বৌদ্ধধর্মে তিনটি ভাগ - সূত্র পিটক, বিনয় পিটক ও অভিধর্ম পিটক। এই তিনটি ভাগ নিয়ে গঠিত হয় ত্রিপিটক। পিটক কথার অর্থ হল ঝুড়ি। তিনটি সংকলনকে ঝুড়ি বলা হয়েছে। গৌতম বুদ্ধের ও তার প্রধান শিষ্যদের উপদেশ গুলি সংকলন হলো এই ত্রিপিটক। বিনয় পিটকে বুদ্ধ ও সন্ন্যাসীদের আচরণ ও তাদের নিয়মকানুন নিয়ে আলোচনা আছে। অভিধর্ম পিটকের গৌতম বুদ্ধের মূল উপদেশ গুলি আলোচনা কথা আছে।

ত্রিরত্ন :
     জৈন ও বৌদ্ধ ধর্ম নগরকেন্দ্রিক হলেও এদের মধ্যে বেশ কিছু পার্থক্য দেখা যায়। জৈন ধর্মের ত্রিরত্ন ছিল সৎ বিশ্বাস, সৎ জ্ঞান ও সৎ আচরণ, অপরদিকে বৌদ্ধ ধর্মের ত্রিরত্ন ছিল বুদ্ধ, ধম্ম ও সংঘ।

জাতকের গল্প :
     বৌদ্ধ ধর্মগ্রন্থ ত্রিপিটকের মধ্যে সাধারণত মানুষের মধ্যে ধর্ম প্রচারের জন্য বেশ কয়েকটি জাতকের গল্প আছে। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো সেরিবান ও সেরিবার গল্প।

অনুশীলনী

প্রশ্ন : জনপদ বলতে কী বোঝো?

প্রশ্ন : মহাজনপদ কাকে বলে?

প্রশ্ন : ষোড়শ মহাজনপদ বলতে কী বোঝো?

প্রশ্ন : মগধ ও বৃজি মহাজনপদ দুটির মধ্যে কি কি পার্থক্য তোমার চোখে পড়ে তা উল্লেখ করো।

প্রশ্ন : কি কি কারণে মগধ শেষ পর্যন্ত বাকি মহাজনপদ গুলির থেকে শক্তিশালী হয়েছিল?

প্রশ্ন : সমাজের কোন কোন অংশের মানুষ নব্য ধর্ম আন্দোলনকে সমর্থন করেছিলেন এবং কেন তা উল্লেখ করো।

প্রশ্ন : সমাজে জৈন ধর্মের প্রভাব আলোচনা করো।

প্রশ্ন : চারটি আর্য সত্য কি কি তা উল্লেখ করো।

প্রশ্ন : অষ্টাঙ্গিক মার্গ বলতে কী বোঝো?

প্রশ্ন : তীর্থঙ্কর কাদের বলা হত?

প্রশ্ন : চতুর্যাম ও পঞ্চমহাব্রত বলতে কী বোঝো?

প্রশ্ন : দ্বাদশ অঙ্গ কি?

প্রশ্ন : জৈন ধর্ম ও বৌদ্ধ ধর্মে কি কি মিল ও অমিল তোমার চোখে পড়ে তা উল্লেখ করো।
Tags

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

1 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

LightBlog

AdsG

close