মায়াতরু | আশোকবিজয় রাহা | পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা | WB Class 5 Bengali
Type Here to Get Search Results !

মায়াতরু | আশোকবিজয় রাহা | পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা | WB Class 5 Bengali

মায়াতরু

আশোকবিজয় রাহা

পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা

WB Class 5 Bengali


মায়াতরু | আশোকবিজয় রাহা | পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা | WB Class 5 Bengali

মায়াতরু | আশোকবিজয় রাহা | পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা | WB Class 5 Bengali

মায়াতরু | আশোকবিজয় রাহা | পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা | WB Class 5 Bengali

মায়াতরু | আশোকবিজয় রাহা | পঞ্চম শ্রেণীর বাংলা | WB Class 5 Bengali

হাতে কলমে

১। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখোঃ

১.১ তোমার চেনা এমন দুটি গাছের নাম লেখো অন্ধকারে যাদের দেখলে মনে হয় যেন মানুষের মতো হাত নেড়ে ডাকছে।

উত্তরঃ কলাগাছ, খেজুরগাছ।

১.২ দুই বন্ধু ভালুককে নিয়ে যে গল্পটি আছে তা তোমরা শুনছো। যদি শুনে না থাক, তাহলে শিক্ষকের থেকে জেনে নিয়ে গল্পটি নিজের খাতায় লেখো।

উত্তরঃ দুই বন্ধু আর ভালুকের গল্প আমি শুনেছি আমার শিক্ষক মশায়ের থেকে। 

গল্পটি এরকম - দুই বন্ধু একদিন বনে যায়। সেখানে ভালুক হঠাৎ করে এসে পড়ে। এক বন্ধু ভালুককে আসতে দেখে গাছের উপর উঠে পড়ে আর অন্য বন্ধুকে প্রাণে বাঁচানোর চেষ্টা করে না। অপর বন্ধুটা গাছে উঠতে জানতে না। তাই সে মরার ভান করে মাটিতেই শুয়ে পড়ে। কারণ সে জানত ভালুক মড়া ছোঁয় না। ভালুকটা তাকে শুঁকে মরা ভেবে চলে গেলে সে ওঠে ও প্রাণে বেঁচে যায়। গল্পটি পুরোটা বলে মাস্টারমশাই এটাই জানালেন - বিপদের দিনে যে পাশে দাঁড়ায়, সেই প্রকৃত বন্ধু।

১.৩ নানারকম রঙিন মাছ তুমি কোথায় দেখছে?

উত্তরঃ নানারকমের রঙিন মাছ আমি সীমা। পিসির বাড়িতে অ্যাকোরিয়ামে দেখছি।

১.৪ ভোরের আলো তোমার কেমন লাগে? তখন তোমার কোথায় যেতে ইচ্ছা করে?

উত্তরঃ ভোরের আলো আমার খুব লাগে। তখন আমার সমুদ্রের পাড়ে দাঁড়িয়ে সূর্যোদয় দেখতে ইচ্ছা করে ।

১.৫ আলোয় এবং অন্ধকারে একই গাছের দুরকম চেহারা তোমার। তোমার চোখে কীভাবে ধরা পড়ে?

উত্তরঃ আলোয় কলাগাছকে দেখলে স্বাভাবিক গাছের মতোই মনে হয়। কিন্তু সেই কলাগাছকেই অন্ধকারে দেখলে মনে হয় পুরো মানুষের মতো আকৃতিসম্পন্ন।


৩। কবিতা অবলম্বনে শূন্যস্থান পূরণ করোঃ

৩.১ এক যে ছিল __________।

উত্তরঃ গাছ

৩.২ বৃষ্টি হলেই আসত __________ কম্প দিয়ে ____________।

উত্তরঃ আবার, জ্বর

৩.৩ __________ হয়ে ঝাঁক বেঁধেছে লক্ষ __________ মাছ।

উত্তরঃ মুকুট হীরার

৩.৪ __________ পশলার __________।

উত্তরঃ এক, শেষে

৩.৫ বনের মাথায় ঝিলিক মেরে ___________ উঠতে যখন।

ভালুক হয়ে ঘাড় _________ করত সে _________।

উত্তরঃ চাঁদ, ফুলিয়ে, গরগর


১১.১ কবি অশোকবিজয় রাহার দুটি বইয়ের নাম লেখো।

উত্তরঃ কবি অশোকবিজয় রাহার দুটি বইয়ের নাম হল - ভানুমতীর মাঠ, রুদ্রবসন্ত।

১১.২ তাঁর কবিতা রচনার প্রধান বিষয়টি কী ছিল?

উত্তরঃ তাঁর কবিতা রচনার প্রধান বিষয়টি ছিল নদী-পাহাড়-অরণ্যভূমি।

১১.৩ মায়াতরু কবিতাটি তাঁর কোন্‌ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে?

উত্তরঃ মায়াতরু কবিতাটি তাঁর ভানুমতীর মাঠ কাব্যগ্রন্থ থেকে নেওয়া হয়েছে।


১২ দিনের কোন্‌ সময়ে কোন্‌ ঘটনাটি ঘটছে পাশে পাশে লেখো। খাতায় ছবি আঁকোঃ

১২.১ দুহাত তুলে জুড়ত ভূতের নাচ __________।

উত্তরঃ সন্ধে হলেই

১২.২ ভালুক হয়ে ঘাড় ফুলিয়ে করত যে গরগর ___________।

উত্তরঃ চাঁদ উঠলে

১২.৩ কেবল দেখি পড়ে আছে ঝিকিরমিকির আলোর রূপালি এক ঝলর __________।

উত্তরঃ সকাল হলে


১৩। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখোঃ

১৩.১ মায়াতরু শব্দটির অর্থ কী? কবিতায় গাছকে মায়াতরু বলা হয়েছে কেন?

উত্তরঃ মায়াতরু শব্দটির অর্থ অলৌকিক গাছ। 

কবিতায় গাছকে মায়াতরু বলা হয়েছে কারণ - গাছটির আচরণ ছিল অলৌকিক এবং গাছটিকে ঘিরে যে যে ঘটনা ঘটত, তাও ছিল অলৌকিক।

১৩.২ শব্দের শুরুতে মায়া যোগ করে পাঁচটি নতুন শব্দ তৈরি করো। একটি করে দেওয়া হলঃ মায়াজাল

উত্তরঃ মায়াময়, মায়াবী, মায়াবিনী, মায়াবন, মায়াময়ী

১৩.৩ ভূতের আর গাছের প্রসঙ্গ রয়েছে এমন কোন্‌ গল্প তুমি পড়েছে? পাঁচটি বাক্যে সেই গল্পটি লেখো।

উত্তরঃ ভূতের আর গাছের প্রসঙ্গ রয়েছে এমন একটি গল্প যা আমি পড়েছি তা হল, গুপী গাইন বাঘা বাইন। 

গল্পে দেখি গুপী গাইন ও বাঘা বাইন গান গাইতে গাইতে আর ঢোল বাজাতে বাজাতে গ্রাম ছেড়ে বেরিয়ে পড়ে। পথে একটা বন পড়ে। হঠাৎ তারা দেখে সেই বনে গাছের উপর থেকে কতগুলো ভূত উকি মারছে। তাদের গান ও বাজনা শুনে ভূতগুলো খুব খুশি হয়। তারা তাদের তিনটে বর দেয়। (১) তাদের এক জোড়া জুতো দেয়। সেই জুতো পরে তারা যেখানে খুশি যেতে পারবে। (২) একটি ঝোলা দেয়। সেখানে হাত ঢোকালেই পছন্দমতো খাবার পাবে। (৩) তাদের গান শুরু হলে, শেষ না হওয়া পর্যন্ত কেউ নড়তে পারবে না।

১৩.৪ দিনের বিভিন্ন সময়ে কবি গাছকে কোন্‌ কোন্‌ রূপে দেখেছেন?

উত্তরঃ সন্ধেবেলায় কবি গাছকে ভূত অর্থাৎ অশরীরী আত্মা রূপে, চাঁদ যখন উঠতে, তখন ভালুক রূপে, এক পশলার বৃষ্টির শেষে চাঁদের হাসি যখন দেখা যেত, তখন মাছরূপ এবং ভোরবেলার অস্পষ্টতা দূর হলে এক ঝালররূপে দেখেছেন। 

১৪। যে গাছটিকে দেখে তোমার মনেও অনেক কল্পনা ভিড় জমায়, তার একটি ছবি আঁক, সেই গাছটি সম্পর্কে পাঁচটি বাক্য লেখো।

উত্তরঃ বট গাছকে দেখে আমার মনে অনেক কল্পনা ভিড় জন্মায়।

বটগাছ ছায়াপ্রদানকারী। ক্লান্তপথিক বটবৃক্ষের ছায়ায় আশ্রয় নেয়। বটগাছ আমাদের পিতা-মাতার মতো। পিতা-মাতা যেমন আমাদের আশ্রয় দেয়, বটগাছও তাই। ঝড়বৃষ্টির সময় বটবৃক্ষের নীচে আশ্রয় নিলে বটগাছ আমাদের আগলে রাখে।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

LightBlog

Below Post Ad

LightBlog

AdsG

close