West Bengal Class 9 Geography Suggestion 2023 | নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন ২০২৩ | প্রথম অধ্যায় | গ্রহরূপে পৃথিবী
Type Here to Get Search Results !

West Bengal Class 9 Geography Suggestion 2023 | নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন ২০২৩ | প্রথম অধ্যায় | গ্রহরূপে পৃথিবী

প্রথম অধ্যায়

গ্রহরূপে পৃথিবী

West Bengal Class 9 Geography Suggestion 2023 | নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন ২০২৩ | প্রথম অধ্যায় | গ্রহরূপে পৃথিবী
West Bengal Class 9 Geography Suggestion 2023 | নবম শ্রেণীর ভূগোল সাজেশন ২০২৩ | প্রথম অধ্যায় | গ্রহরূপে পৃথিবী

(১) বহুবিকল্প ভিত্তিক প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ- 

(১.১) পৃথিবীর নিরক্ষিয় ব্যাস ও মেরু ব্যাসের পার্থক্য হল – 

(ক) ৫০ কিমি 

(খ) ৪০ কিমি 

(গ) ৪৩ কিমি 

(ঘ) ৫৩ কিমি

উত্তরঃ- (গ) ৪৩ কিমি

(১.২) পৃথিবীর আকৃতি অভিগত গোলক হওয়ার কারণ – 

(ক) কোরিওলিস বল 

(খ) কেন্দ্রাতিগ বল 

(গ) কেন্দ্রভিগ বল 

(ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তরঃ- (খ) কেন্দ্রাতিগ বল

(১.৩) গ্রহগুলির মধ্যে গড় ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি – 

(ক) ইউরেনাস 

(খ) নেপচুন 

(গ) পৃথিবী 

(ঘ) বুধ

উত্তরঃ- (গ) পৃথিবী

(১.৪) জিপিএস এর মাধ্যমে কোন্‌ বিষয়টি জানা যায় না – 

(ক) অক্ষাংশ 

(খ) দ্রাঘিমা 

(গ) উচ্চতা 

(ঘ) বায়ুমন্ডলের গঠন

উত্তরঃ- (ঘ) বায়ুমন্ডলের গঠন

(১.৫) পৃথিবীর গভীরতম অঞ্চল – 

(ক) মারিয়ানা খাত 

(খ) সুন্দা খাত 

(গ) সেন্ট লুইস খাত 

(ঘ) কুমেরু অঞ্চল

উত্তরঃ- (ক) মারিয়ানা খাত

(১.৬) ‘জিওয়েড’ কথার অর্থ হল – 

(ক) অভিগত গোলক 

(খ) সম্পূর্ণ গোলক 

(গ) চ্যাপ্টা 

(ঘ) পৃথিবীর মতো

উত্তরঃ- (ঘ) পৃথিবীর মতো

(১.৭) ভূপৃষ্ঠ থেকে যত ওপরে ওঠা যায়, দিগন্তরেখার বিস্তৃতি তত – 

(ক) কমে 

(খ) বাড়ে 

(গ) একই থাকে 

(ঘ) কোনোটিই নয়

উত্তরঃ- (খ) বাড়ে

(১.৮) শনির একটি উপগ্রহের নাম হল – 

(ক) চাঁদ 

(খ) টাইটান 

(গ) ফোবস 

(ঘ) হমিয়া

উত্তরঃ- (খ) টাইটান

(১.৯) জিপিএস এর মাধ্যমে পৃথিবীর যে-কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়ের জন্য মহাকাশে আমেরিকা পরিচালিত উপগ্রহ স্থাপন করা হয়েছে – 

(ক) ২২টি 

(খ) ২৪টি 

(গ) ২৬টি 

(ঘ) ৩২টি 

উত্তরঃ- (খ) ২৪টি

(১.১০) বামন গ্রহের যে বৈশিষ্ট্য যা অন্যান্য গ্রহের থেকে পৃথক করেছে তা হল – 

(ক) গোলাকার 

(খ) পযার্প্ত ভরযুক্ত 

(গ) উপগ্রহ নেই 

(ঘ) নিজকক্ষপথ থেকে মহাজাগতিক বস্তুকে সরাতে পারে না

উত্তরঃ- (ঘ) নিজকক্ষপথ থেকে মহাজাগতিক বস্তুকে সরাতে পারে না

(২) অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ-

(২.১) পৃথিবীর মেরু ব্যাস এর মান কত? 

উত্তরঃ- ১২৭১৪ কিমি

(২.২) পৃথিবীর নিরক্ষীয় ব্যাস এর মান কত? 

উত্তরঃ- ১২৭৫৭ কিমি

(২.৩) পৃথিবীর পরিধি মান কত? 

উত্তরঃ- ৪০০৭৭ কিমি

(২.৪) পৃথিবীর আকার বেলেনের মতো এ কথা কে বলেছেন? 

উত্তরঃ- অ্যানাকসিম্যানডার

(২.৫) হেক্যাটিয়াস রচিত বইটির নাম কি? 

উত্তরঃ- গসপেরিওডাস

(২.৬) গেসপেরিওডাস কথার অর্থ কি? 

উত্তরঃ- পৃথিবীর বর্ণনা

(২.৭) কাকে ভূ-আকৃতি বিদ্যার জনক বলা হয়? 

উত্তরঃ- এরাটোসথেনিস

(২.৮) ক্লিওপেট্রার কি? 

উত্তরঃ- শিলাস্তম্ভ

(২.৯) জিওড কি? 

উত্তরঃ- পৃথীবির মতো

(২.১০) মেরু অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান কত? 

উত্তরঃ- ৯.৮৩২ মি/ 〖সে〗^২

(২.১১) নিরক্ষীয় অঞ্চলে অভিকর্ষজ ত্বরণের মান কত? 

উত্তরঃ- ৯.৭৮ মি/〖সে〗^২

(২.১২) অভিগত গোলক এর মেরু অঞ্চল দেখতে কেমন? 

উত্তরঃ- স্ফীত

(২.১৩) অভিগত গোলক এর নিরক্ষীয় অঞ্চল দেখতে কেমন? 

উত্তরঃ- চাপা

(২.১৪) ভূপৃষ্ঠের উচ্চতা ও অবস্থান পরিমাপের জন্য উপগ্রহ-ভিত্তিক পদ্ধতির নাম কি? 

উত্তরঃ- জিপিএস

(২.১৫) মঙ্গল গ্রহের দুটি উপগ্রহের নাম লেখ। 

উত্তরঃ- ফোবস/ডিমস

(২.১৬) বৃহস্পতির দুটি উপগ্রহের নাম লেখ। 

উত্তরঃ- গ্যানিমিড/ইউরোপা

(২.১৭) শনির সবচেয়ে বড় উপগ্রহের নাম লেখ। 

উত্তরঃ- টাইটান

(২.১৮) জিওড শব্দটি কে প্রথম ব্যবহার করেছিলেন? 

উত্তরঃ- জোহান বেনডিক্ট লিসটিং

(২.১৯) পৃথিবীর আনুমানিক বয়স কত? 

উত্তরঃ- ৪৬০ কোটি

(২.২০) নীল গ্রহ কাকে বলে? 

উত্তরঃ- পৃথীবিকে

(২.২১) পৃথিবীর নিকটতম গ্রহের নাম কি? 

উত্তরঃ- শুক্র

(২.২২) উপগ্রহ নেই এমন দুটি গ্রহের নাম লেখ। 

উত্তরঃ- বুধ ও শুক্র

(২.২৩) জিপিএস এর পুরো নাম কি? 

উত্তরঃ- গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম

(৩) নীচের প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাওঃ-

(৩.১) অভিগত গোলক কাকে বলে?

উত্তরঃ- যে গোলকের উত্তর ও দক্ষিণ দিক সামান্য চাপা এবং পূর্ব ও পশ্চিম দিক সামান্য ফোলা, এই রুপ গোলাকার বস্তু কে অভিগত গোলক বলে।

(৩.২) জিওড বলতে কী বোঝো?

উত্তরঃ- গ্রিক শব্দ Geoeides থেকে আসা জিওড শব্দের অর্থ হলো পৃথিবীর মতো। পৃথিবীর আকৃতির সঙ্গে অন্য কোন বস্তুর আকৃতির কোন মিল না থাকায় পৃথিবী তার নিজের আকৃতির সঙ্গেই একমাত্র তুলনীয়। তাই একে জিওড বলে।

(৩.৩) দিগন্ত রেখা বলতে কী বোঝো?

উত্তরঃ- সমুদ্রের ধারে বা কোনো ফাঁকা জায়গায় দাঁড়িয়ে চারিদিকে তাকালে মনে হয় আকাশ ও ভূমি যেন একটি বৃত্ত রেখায় মিশেছে। এ বৃত্ত রেখাকে দিগন্ত রেখা বলে।

(৪) নীচের ব্যাখ্যভিত্তিক প্রশ্নগুলির সংক্ষিপ্ত উত্তর দাওঃ- 

(৪.১) GPS পদ্ধতি তিনটি ব্যবহার লেখ।

উত্তরঃ- একাধিক কৃত্রিম উপগ্রহের সাহায্যে মহাকাশ থেকে ভূপৃষ্ঠের কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয়, সময় নির্ণয় ও উচ্চতা পরিমাপের ব্যবস্থাকে গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেম বা জিপিএস বলে।

   এর প্রধান তিনটি ব্যবহার হলো -

প্রথমত, পৃথিবীর যে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় সঠিকভাবে করতে সক্ষম।

দ্বিতীয়ত, দেশের প্রতিরক্ষার কাজে জিপিএস এর গুরুত্ব অপরিসীম। যেমন শত্রু পক্ষের অবস্থান সঠিকভাবে নির্ণয়, রকেট ও ক্ষেপণাস্ত্র দিক নির্ণয় ব্যবহার করা হয়।

তৃতীয়ত, বিমান ও জাহাজ যাত্রায় বিমানের পাইলট বা জাহাজের নাবিকরা এই যন্ত্র ব্যবহার করে উচ্চতা ও অবস্থান নির্ণয় করতে।

(৪.২) বামন গ্রহ কাকে বলে?

উত্তরঃ- মহাকাশে এমন কিছু গ্রহ আছে, যারা নির্দিষ্ট কক্ষপথে সূর্য বা কোন নক্ষত্রের চারপাশে প্রদক্ষিণ করলেও তাদের কক্ষপথে সন্নিহিত অঞ্চল থেকে অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্রাকার মহাজাগতিক বস্তু কে সরিয়ে দিতে অক্ষম, তাদের বামন গ্রহ বলা হয়। এই বামন গ্রহের একটি আদর্শ উদাহরণ হল সৌর জগতের সর্বশেষ গ্রহ প্লুটো।

(৪.৩) কুপার বেল্ট কি?

উত্তরঃ- আমাদের সৌরজগতের একটি গ্রহ নেপচুন এর কক্ষপথ থেকে প্রায় 300 কোটি কিলোমিটার দূরে এই কুপার বেল্টের অস্তিত্ব আছে। এই কুপার বেল্টের মহাজগতিক বস্তুকণা দিয়েই আমাদের সৌরজগতের উৎপত্তি হয়েছে। 


(৫) নীচের রচনাধর্মী প্রশ্নগুলির উত্তর দাওঃ- 

(৫.১) পৃথিবী মানুষের একমাত্র নিবাস গ্রহ কেন?

উত্তরঃ- সৌরজগতে ছোট-বড় একাধিক গ্রহ থাকলেও একমাত্র পৃথিবীতেই জীবের অস্তিত্ব পাওয়া গেছে। পৃথিবীতে বিভিন্ন অনুকূল পরিবেশগত কারণে মানুষ সহ অন্যান্য প্রাণী ও উদ্ভিদ এর বিকাশ লাভ করেছে।

পৃথিবী মানুষের একমাত্র আবাসস্থল তার প্রধান কারণ গুলি নিচে আলোচনা করা হল -

সূর্য থেকে বিশেষ দূরত্বঃ-

   পৃথিবী সূর্য থেকে এমন এক বিশেষ দূরত্বে অবস্থান করেছে যার ফলে এই গ্রহটি না খুব গরম, না খুব ঠান্ডা। পৃথিবীর উপরিভাগের গড় তাপমাত্রা প্রায় 15 ডিগ্রী সেলসিয়াস।

জলের উপস্থিতিঃ-

   জলের অপর নাম জীবন। পৃথিবীপৃষ্ঠের প্রায়ই 71% দ্বারা আবৃত। জীবন ধারনের প্রয়োজনীয় জলের প্রাচুর্য থাকায় পৃথিবীতে জীবের বিকাশ ঘটেছে।

পর্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেনের উপস্থিতিঃ-

   বেঁচে থাকার জন্য অক্সিজেন অবশ্য প্রয়োজনীয়।পৃথিবীর আবহমণ্ডলে বহুল পরিমাণে অক্সিজেন গ্যাসের উপস্থিতি এখানে প্রাণের জয়যাত্রা কে সম্ভবপর করে তুলেছে।

খাদ্যের জোগানঃ-

   খাদ্য তৈরীর প্রয়োজনীয় উপাদান যেমন সৌরশক্তি জল বিভিন্ন গ্যাসীয় উপাদান খনিজ পদার্থ পৃথিবীতে নির্দিষ্ট মাত্রায় পাওয়া যায়। সবুজ উদ্ভিদ ওই উপাদানগুলির সাহায্যে খাদ্য তৈরি করে। তাই বলা যায় যে এই উপাদান গুলি সমগ্র বিশ্বজগতের খাদ্যের যোগান সুনিশ্চিত করে।

গ্রিন হাউস গ্যাসের প্রভাবঃ- 

   গ্রীন হাউজ গ্যাস যা পৃথিবীকে উত্তাপ করে তাতে প্রাণ ধারণের উপযোগী তাপমাত্রা বজায় রাখে, তা একমাত্র পৃথিবীতেই আছে। এই গ্যাস না থাকলে পৃথিবী অন্যান্য গ্রহের মতো জলহীন, শীতল বা  মরুভূমিতে পরিণত হতো।

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

5 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

LightBlog

Below Post Ad

LightBlog

AdsG

close