LightBlog
Class 10 Bengali Model Activity Compilation / Class 10 Model Activity Task Part 8 Bengali Marks 50
Type Here to Get Search Results !

Class 10 Bengali Model Activity Compilation / Class 10 Model Activity Task Part 8 Bengali Marks 50

বাংলা (প্রথম ভাষা)

দশম শ্রেণি

পূর্ণমান - ৫০


১. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো :


১.১ তপনের লেখা যে গল্পটি 'সন্ধ্যাতারা' পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল -

ক) রাজা ও রানি

খ) অ্যাকসিডেন্ট

গ) প্রথম দিন

ঘ) স্কুলে ভরতি হওয়ার দিনের অভিজ্ঞতা

উতরঃ গ) প্রথম দিন


১.২ পাঠ্য 'অসুখী একজন' কবিতাটির অনুবাদক -

ক) শঙ্খ ঘোষ

খ) নবারুণ ভট্টাচার্য

গ) উৎপলকুমার বসু

ঘ) মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়

উত্তরঃ খ) নবারুণ ভট্টাচার্য


১.৩ 'আফ্রিকা' কবিতাটি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের যে কাব্যগ্রন্থে রয়েছে -

ক) মানসী

খ) চিত্রা

গ) পত্রপুট

ঘ) নৈবেদ্য 

উত্তরঃ গ) পত্রপুট


১.৪ 'বাবু কুইল ড্রাইভারস' কথাটি বলতেন -

ক) ওয়াটারম্যান

খ) লর্ড কার্জন

গ) উইলিয়াম জোন্স

ঘ) উইলিয়াম হেস্টিংস

উত্তরঃ খ) লর্ড কার্জন


১.৫ যে কাব্য গ্রন্থটি শঙ্ক ঘোষের লেখা নয় -

ক) দিন ও রাত্রি

খ) দিনগুলি রাতগুলি

গ) পাঁজরে দাঁড়ের শব্দ

ঘ) ধূম লেগেছে হৃৎ কমলে

উত্তরঃ ক) দিন ও রাত্রি


২. কম-বেশি ২০টি শব্দের উত্তর লেখো :


২.১ 'সমানি সম শীর্ষাণি ঘনানি বিরলানি চ' - কথাটির অর্থ কী?

উত্তরঃ প্রশ্ন উদ্ধৃত বাক্যটির অর্থ হল - সব অক্ষর সমান, প্রতিটি ছত্র সুশৃঙ্খল পরিচ্ছন্ন।


২.২ 'আফ্রিকা' কবিতায় দিনের অন্তিমকাল কীভাবে ঘোষিত হয়েছিল?

উত্তরঃ অশুভ ধ্বনিতে ঘোষিত হয় দিনের অন্তিমকালে।


২.৩ 'আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকি' কবিতায় কবি 'পায়ে পায়ে হিমানীর বাঁধ' বলতে কী নির্দেশ করেছেন?

উত্তরঃ হিমানী শব্দের অর্থ হলো বরফের বাঁধ। এখানে কবি প্রতি পদক্ষেপে বিপদের কথা বলেছেন বা প্রতি পদক্ষেপে হিমানী বাঁধের বাধার কথা বলেছেন।


২.৪ 'মাভৈ: মাভৈ:' এমন উচ্চারণের কারণ কী?

উত্তরঃ বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম 'প্রয়োল্লাস' কবিতায় "প্রলয়োল্লাস" কবিতায় মাভৈঃ মাভৈঃ বলে অভয়বাণী দিয়েছেন। তিনি বলেছেন প্রলয় আসছে দেখে ভয় পেলে চলবে না। কারণ, প্রলয়ের এই ধ্বংসাত্মক রূপের আড়ালেই আছে নবসৃষ্টির বীজ। এই জগৎজোড়া প্রলয় এলেই জরায় মৃতবৎ মানুষদের লুকানো প্রাণের বিনাশ হবে এবং মহানিশার শেষে নতুন সূর্য উঠবে, যা ভারতের ভাগ্যাকাশে মুক্তির প্রতীক রূপে দেখা দেবে।


২.৫ '... দুজন বন্ধু নোক আসার কথা ছিল,' - বন্ধুদের কোথা থেকে আসার কথা ছিল?

উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের পথের দাবী গল্পে উল্লেখিত অংশে উদ্ধৃত লাইনটি আমরা দেখতে পাই। এনাঞ্জাং থেকে আসার কথা ছিল। 


৩. প্রসঙ্গ নির্দেশসহ কম-বেশি ৬০টি শব্দের মধ্যে উত্তর লেখো :


৩.১ 'তোরা সব জয়ধ্বনি কর।' - কার জয়ধ্বনি করতে এই আহ্বান? কেন তার 'জয়ধ্বনি' করতে হবে?

উত্তরঃ প্রশ্নোদ্ধৃত উক্তিটি কাজী নজরুল ইসলামের লেখা "অগ্নিবীনা" কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত 'প্রলয়োল্লাস' কবিতা থেকে গৃহীত।

     আলোচ্য উক্তিটিতে কবি সাধারণ দেশবাসীকে জয়ধ্বনি করতে বলেছেন। তিনি কল্পনা করেছেন, কালবৈশাখীরূপী তরুণের দল সমাজ থেকে অন্যায়, অবচার ও বৈষম্য দূর করতে অচিরেই আবির্ভূত হবে। সমস্ত পাপাচার সমাজ থেকে মুছে যাবে, ধুয়ে যাবে যাবতীয় অসুন্দর। তাই 'নূতনের কেতন' ওড়ানো 'কালবোশেখির ঝড়' আসন্ন দেখে তাকে যথাযথভাবে বরণ করে নেওয়ার জন্য সকলকে জয়ধ্বনি করতে বলেছেন।


৩.২ 'খুবই গরিব মানুষ হরিদা।' - হরিদার পরিচয় দাও। তাঁর দারিদ্র্যের ছবি 'বহুরূপী' গল্পে কীভাবে প্রতিভাসিত হয়েছে?

উত্তরঃ বিশিষ্ট গল্পকার সুবােধ ঘােষ রচিত "বহুরূপী" গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র হলেন হরিদা। তিনি পেশাগতভাবে বহুরূপী বৃত্তি অবলম্বন করতেন।


হরিদা একজন অতি সামান্য দরিদ্র বহুরূপী। গােটা গল্প জুড়েই আমরা তার দরিদ্রতার একাধিক নিদর্শন দেখতে পাই। যথা–

ক) শহরের সবচেয়ে সরু গলির ভিতরের একটি ছােট্ট ঘরই তার সম্বল।

খ) বাড়িতে আগত বন্ধুদের চা খাওয়ানাের মতাে সামর্থ্য তার নেই।

গ) বহুরূপী সেজে তিনি যেটুকু বকশিশ পান তা দিয়ে তার সব সময় অন্নের সংস্থান হয়না। অনেক সময় তাই তার ভাতের হাড়িতে ভাতের বদলে শুধু জল ফোটে।


৪. কমবেশি ১২৫ শব্দে নীচের প্রশ্নটির উত্তর দাও ।


'মনে হয়, ওর নিশ্বাসে বিষ,ওর দৃষ্টিতে আগুন, ওর অঙ্গ-সঞ্চালনে ভূমিকম্প।' - উদ্ধৃতিটির আলোকে ঘসেটি বেগমের চরিত্রবৈশিষ্ট্য আলোচনা করো।

উত্তরঃ বিশিষ্ট নাট্যকার শচীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত রচিত ঐতিহাসিক সিরাজদ্দৌলা নাট্যাংশের ঘসেটি বেগম একজন হৃদয়হীনা প্রতিহিংসাপরায়ণ নারী চরিত্র। পাঠ্য নাট্যাংশে তার সংলাপ সংখ্যা মাত্র ১৯টি। কিন্তু এই সামান্য কয়টি সংলাপেই তিনি তার কুটিল স্বরূপটি আমাদের সামনে উন্মােচন করেছেন–

(1) সিরাজ বিরােধী চক্রান্তের মধ্যমণি ছিলেন ঘসেটি বেগম। তিনি সিরাজের দুঃখ-যন্ত্রণায় বেদনার্থ নন বরং উল্লসিত। বাংলার স্বাধীনতা রক্ষার যাবতীয় প্রয়াসের বিরুদ্ধে তিনি গর্বিত বিদ্রোহিনী।

(2) পালিত পুত্রকে সিংহাসনে বসিয়ে ক্ষমতা দখল করার যে স্বপ্ন ঘসেটি দেখেছিল, শওকতজঙকে হত্যা করে সিরাজের সিংহাসন আরােহণে তা চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। নবাব ঘসেটিকে নিজ দরবারে নজর বন্দি করে রাখেন। ঘসেটির হৃদয়ে দাউ দাউ করে জ্বলতে থাকে প্রতিহিংসার দাবানল। তিনি নিজেই বলেছেন, “আমার রাজ্য নেই, রাজনীতিও নেই। আছে শুধু প্রতিহিংসা।”

(3) কুটচক্রী এই নারীর প্রধান অস্ত্র হলাে তার ভর্ৎসনা এবং অভিশাপ। তার হৃদয়ে মায়া-মমতার বিন্দুমাত্র প্রকাশ নেই। ক্ষমতার লোভ আর প্রতিহিংসা তাকে করে তুলেছিল হৃদয়হীনা।


৫. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো (কম-বেশি ১৫০ শব্দ) :


৫.১ 'দস্যুরা কীভাবে আফ্রিকার ইতিহাসে চিরচিহ্ন এঁকে দিয়ে গিয়েছিল, তা 'আফ্রিকা' কবিতা অনুসরণে আলোচনা করো।

উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথের আফ্রিকা কবিতায় উদৃত পংক্তিতে অপমানিত আফ্রিকাকে এ কথা বলা হয়েছে।

     রবীন্দ্রনাথ তাঁর ‘আফ্রিকা’ কবিতায় ‘অপমানিত ইতিহাস’ বলতে সাম্রাজ্যবাদী শাসকদের দ্বারা শােষিত আফ্রিকার বঞ্চনা ও লাঞ্ছনার ইতিহাসকে বুঝিয়েছেন। সৃষ্টির সূচনা থেকেই আফ্রিকা অরণ্যাবৃত। সে তথাকথিত উন্নত সভ্যতার আলাে থেকে বহুদূরে নির্বাসিত ছিল। সভ্য ইউরােপীয় সভ্যতার চোখেও আফ্রিকা উপেক্ষিত ছিল দীর্ঘদিন। তথাকথিত সভ্য’ পাশ্চাত্য সভ্যতা আফ্রিকার নিজস্ব জীবনধারা, ঐতিহ্য, সংস্কৃতি ইত্যাদিকে স্বীকার করত না। কিন্তু উনবিংশ শতকে ইউরােপীয়রা আফ্রিকায় ইত্যাদিকে স্বীকার করত না। কিন্তু উনবিংশ শতকে ইউরােপীয়রা আফ্রিকায় উপনিবেশ স্থাপনের সূচনার ফলে ক্রমে এই শতকের শেষে প্রায় পুরাে আফ্রিকাই ইউরােপের বিভিন্ন দেশের উপনিবেশে পরিণত হয়। আফ্রিকার সম্পদের সন্ধান পেতে এই শ্বেতাঙ্গ ঔপনিবেশিক তথা সাম্রাজ্যবাদীর দল শুরু করে মানবিক লাঞ্ছনা। আফ্রিকার কৃয়াঙ্গ সরল মানুষগুলিকে লােহার হাতকড়ি পরিয়ে মানুষ-ধরা’ এই বর্বরেরা তাদের পরিণত করে ক্রীতদাসে। তাদের বর্বরতা ও লােভ আফ্রিকার সূর্যহারা অরণ্যের চেয়েও কালাে। এইসব অত্যাচারিত মানুষদের রক্ত ও অশুতে কর্দমাক্ত হয় আফ্রিকার বনপথের ধুলাে। সাম্রাজ্যবাদী দস্যুদের কাটা-মারা জুতাের তলার কাদার পিণ্ড এভাবেই আফ্রিকার অপমানিত ইতিহাসে চিরচিহ্ন দিয়ে গিয়েছে।


৫.২ 'বাবুজি, এসব কথা বলার দুঃখ আছে।' - বক্তা কে? কোন্‌ কথার পরিপ্রেক্ষিতে সে একথা বলেছে?

উত্তরঃ শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় রচিত 'পথের দাবী' পাঠ্যাংশে উদ্ধৃত মন্তব্যটির বক্তা অপূর্বর সহকর্মী রামদাস তলওয়ারকর।

     'পোলিটিকাল সাসপেক্ট' সব্যসাচী মল্লিককে গ্রেফতার করতে গিয়ে ছদ্মবেশী গিরীশ মহাপাত্রকে নিয়ে মহা হুঁশিয়ার পুলিশের দলকে নির্বোধ ও আহাম্মক হতে দেখার কথা যখন অপূর্ব বর্ণনা করছিল তখন রামদাস জানতে চায় "তারা কি আপনাদের বাংলাদেশের পুলিশ?" উত্তরে অপূর্ব সায় দিয়ে বলে, তার লজ্জা হয় এই ভেবে যে, পুলিশের বড়োকর্তা তার আত্মীয় এবং পিতৃবন্ধু। তার বাবাই একদিন এঁর চাকরি করে দিয়েছিলেন।

     মন্তব্যের প্রতিক্রিয়ার রামদাস মুখ ফসকে বলে ফেলে একদিন এর জন্যই হয়তো অপূর্বকে প্রায়শ্চিত্ত করতে হবে। এই কথা বলে সে নিজের অপ্রতিভ হয়ে চুপ করে যায়। অপূর্ব তার অর্থ বুঝতে পেরে বলে, পুলিশ কর্তা তার শুভাকাঙ্ক্ষী বা আত্মীয় হলেও তিনি দেশের চাইতে আপন নন, বরং যাঁকে গেফতার করার জন্য তারা উদ্‌গ্রীব, সেই স্বাধীনতা সংগ্রামীকে সে অনেক বেশি আপনজন বলে মনে করে। এ কথার প্রসঙ্গে রামদাস আলোচ্য উক্তিটি করেছিল।

    ইংরেজ সরকার রাজবিদ্রোহীদের প্রতি কঠোর মনোভাব পোষণ করত। সেই কারণেই বিপ্লবী সব্যসাচী মল্লিককে ধরার জন্য সুদূর বাংলা মুলুক থেকে বর্মায় তারা পুলিশের বিশেষ দল পাঠিয়েছিল। এ ছাড়া ট্রেনযাত্রার সময় রাতভর পুলিশের নজরদারি ইত্যাদির মধ্যদিয়ে বোঝা যায়, ইংরেজ সরকার রাজ বিদ্রোহীদের দমন করতে কতটা তৎপর ছিল। বিপ্লবীদের গ্রেফতারের পর নানা ধরনের অত্যাচার ও দমননীতি প্রয়োগ করা হয় - এ কথা সেদিন সমস্ত ভারতীয়ের মতো রামদাসও জানত। তাই অপূর্বর মুখে দেশভক্তির সোচ্চার ঘোষণায় সে তাকে বন্ধু হিসেবে সতর্ক করে দিতে চেয়েছিল।


৬. নীচের প্রশ্নটির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো (কম-বেশি ১৫০ শব্দ) :


'ক্ষিদ্দা, এবার আমরা কী খাবে?' - উদ্ধৃতিটির আলোকে কোনির যন্ত্রণাবিদ্ধ জীবনযাত্রার পরিচয় দাও।

উত্তরঃ গঙ্গার ঘাট থেকে মাদ্রাসায় জাতীয় সাঁতার প্রতিযোগিতায় ভিকট্রি স্ট্যান্ড পর্যন্ত কোনির যে যাত্রা ক্ষিদ্দাই কোনির প্রথম ও প্রধান নির্দেশক ও অনুপ্রেরণা। অনুশীলনেরস্ট ব্যবস্থা ক্ষিতীশ সিঙ্ঘ কোনিকে সাঁতারে চ্যাম্পিয়ন করারনোর জন্য। কঠোর অনুশীলনের ব্যবস্থা করেছিলেন। এই অনুশীলনে সাঁতারের বিভিন্ন কৌশল ক্ষিতীশ কোনিকে শিখিয়েছিলেন। প্রতিদিন সকাল সাড়ে ছটা থেকে সাড়ে আটটা পর্যন্ত কোনির প্র্যাকটিস চলত। ছকে বাঁধা জীবন; ক্ষিতীশ কোনির জীবনযাত্রাকে একটা ছকে বেঁধে দিয়েছিলেন। কোনি কখন কী কী খাবে সেই ব্যাপারেও ক্ষিতীশ নিয়ম জারি করেছিলেন। ক্ষিতীশ কোনিকে প্রতদিন দুটো ডিম, দুটো কলা এবং দুটো টোস্ট খাওয়ার কথা ক্ষিতীশ বলেন। এগুলি কোনিকে খেতে দেওয়ার বদলে আরও এক ঘন্টা কোনির জলে থাকতে হবে বলে ক্ষিতীশ জানান। অমানুষিক পরিশ্রম লোভ দেখিয়ে অমানুষিক পরিশ্রম করিয়ে নেওয়া অন্যায় জেনেও যন্ত্রনা আর সময় দুটোকেই হারানোর জন্য ক্ষিতেশ এমনটা করেছিলেন। কোনি টিফিনের বদলে টাকা চাইলে ক্ষিতীশ আর কোনির মধ্যে বোঝাপড়া হয়। ক্ষিতীশ কোনিকে নানা উদাহরণ দিয়ে তাকে উজ্জীবিত করেন। সফলতা অর্জন ক্ষিতীশই দেয়ালে ৭০ লিখে টাঙিয়ে কোনির লক্ষ্যমাত্র ঠিক করে দেন। তার তত্ত্বাবধানে দিনের পর দিন কোনির এই কঠোর অনুশীলনই তাকে সাফল্যের শীর্ষে নিয়ে যায়।


৭. নির্দেশ অনুযায়ী উত্তর দাও :


৭.১ অনুসর্গ হলো একপ্রকার -

(ক) বিশেষ্য পদ

(খ) বিশেষণ পদ

(গ) সর্বনাম পদ

(ঘ) অব্যয় পদ

উত্তরঃ (ঘ) অব্যয় পদ


৭.২ 'বিভক্তি কখনোই লুপ্ত হয় না -

(ক) কর্মকারকে

(খ) করণ কারকে

(গ) সম্বন্ধ পদে

(ঘ) কর্তৃকারকে

উত্তরঃ (ক) কর্মকারকে


৭.৩ নির্দেশকের একটি উদাহরণ হলো -

(ক) হইতে

(খ) কর্তৃক

(গ) জন্য

(ঘ) গুলি

উত্তরঃ (ঘ) গুলি


৮. ব্যাসবাক্যসহ সমাস নির্ণয় করো :


ভোজ্যবস্তু = ভোজ্যের বস্তু - সম্বন্ধ তৎপুরুষ সমাস


পোশাক-পরিচ্ছদ = পাশোক ও পরিচ্ছদ - দ্বন্দ্ব সমাস


সন্ধ্যাহ্নিক = সন্ধ্যায় পালনীয় আহ্নিক - মধ্যপদলোপী কর্মধারয় সমাস


৯. কমবেশি ১৫০ শব্দে প্রতিবেদন রচনা করো :


লর্ডসে রুদ্ধশ্বাস জয় ভারতীয় ক্রিকেট-দলের।

উত্তরঃ 

লর্ডসে রুদ্ধশ্বাস জয় ভারতীয় ক্রিকেট দলের


নিজস্ব সংবাদদাতা,১৭ই অক্টোবর, লর্ডসঃ লর্ডস টেস্টে ঐতিহাসিক জয় ভারতীয় দলের। রুদ্ধশ্বাস ম্যাচের পঞ্চম দিন ব্যাটেবলে দাপট দেখাল ভারতীয় ক্রিকেটাররা। প্রথমে চাপের মুহূর্তে ৮৯ রানের পার্টনারশিপ গড়ে ভারতকে ২৯৮ রানে পৌঁছে দেয় মহম্মদ শামি ও জসপ্রীত বুমরা। অর্ধশত রান করেন মহম্মদ শামি৷ ইংল্যান্ডের ২৭ রানের লিড বাদ দিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসে ২৭২ রানের টার্গেট দেয় টিম ইন্ডিয়া। রান ভাড়া করতে নেমে প্রথম থেকেই লাগাতার ব্যবধানে উইকেট ঝরিয়ে চাপে বাড়তে থাকে ইংল্যান্ডের ব্যাটিং লাইনআপ। জো রুট ও জয় বাটলার কিছুটা লড়াই করলেও শেষরক্ষা হয়নি। ১২০ রানে শেষ হয় ইংল্যান্ডের ইনিংস। ১৬১ রানে জয় পেল টিম ইন্ডিয়া।


১০. বঙ্গানুবাদ করো :


Home is the first School where the Child learns his first lesson. He sees, hears and begings to learn at home. It is home that his Character. In a good home honest and healthy men are made.

উত্তরঃ  বাড়ি হ'ল প্রথম স্কুল যেখানে শিশু তার প্রথম পাঠ শেখে। তিনি দেখেন, শুনেন এবং শুরু করেন বাড়িতে শিখুন। এটি বাড়িতে যা তার চরিত্রটি তৈরি করে। একটি ভাল বাড়িতে সৎ এবং স্বাস্থ্যবান পুরুষরা তৈরি হয়।


Download PDF : Click here...

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

2 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.

Top Post Ad

Below Post Ad

LightBlog

AdsG

close