WB Class 9 Geography Model Activity Task - 1, 2 and 3 WBBSE
ভূগোল
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক - ১
১। নিচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
১.১ 'সৌরজগতের অন্যান্য গ্রহের মধ্যে একমাত্র পৃথিবী জীবকুলের আবাসস্থল' - বক্তব্যটির যথার্থতা বিচার করো।
উত্তর : সৌরজগতের মধ্যে কেবলমাত্র পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব আছে। প্রাণীদের মধ্যে কেবলমাত্র মানুষ সম্প্রদায় এই গ্রহে তাদের আবাসস্থল গড়ে তুলেছে। এগুলির মধ্যে প্রধান কারণ নিচে আলোচনা করা হলো -
(ক) আদর্শ উষ্ণতা : সূর্য থেকে দূরত্বের ক্রমানুসারে সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহ পৃথিবী। পৃথিবীর গড় উষ্ণতা 15 ডিগ্রী সেলসিয়াস যা মানুষের জীবন ধারণের পক্ষে উপযোগী। তাই এই আদর্শ উষ্ণতার জন্য একমাত্র পৃথিবীতে তাই জনসমাবেশ ঘটেছে।
(খ) জলের উপস্থিতি : পৃথিবীর বিস্তীর্ণ অঞ্চল জলপূর্ণ। জলভাগ থেকে জলীয় বাষ্প বায়ুতে মিশে পুনরায় তা অধঃক্ষেপণ রূপে পৃথিবী পৃষ্ঠে ফিরে আসে। অর্থাৎ জল বাগি জলচক্র সম্পাদনে অংশগ্রহণ করে। এই জল চক্রের জন্য পৃথিবীতে উৎপাদন গোষ্ঠী সৃষ্টি হয়েছে।
(গ) শিলামন্ডল : পৃথিবীর ঘনত্ব ৫.৫২ গ্রাম / ঘন সেমি হওয়ার জন্য পৃথিবীর পৃষ্ঠদেশে ভূত্বক সৃষ্টি হয়েছে। ভূত্বক শিলামন্ডলের উপরের স্তর। শিলামন্ডল থাকার জন্য পৃথিবীতে কৃষি শিল্প ও পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে উঠেছে। পৃথিবীর শিলামন্ডলের উপরেই উদ্ভিদ ও প্রাণী জগৎ তথা মানুষ বাস করে।
(ঘ) বায়ুমণ্ডল : মানুষের শ্বসন কাজের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে আছে। তাই পৃথিবীতে মানুষের বাসস্থান গড়ে উঠেছে।
(ঙ) প্রাকৃতিক শক্তি : পৃথিবী পৃষ্ঠ দেশ ও উপপৃষ্ঠে বিভিন্ন প্রাকৃতিক শক্তি যেমন - নদী, হিমবাহ, বায়ু প্রবাহ, সমুদ্র তরঙ্গ ও ভৌমজল প্রভৃতি সর্বদা ক্রিয়াশীল। প্রাকৃতিক শক্তির কার্যের ফলে ভূমিরূপের পরিবর্তন ঘটে। ভূমিরূপের বিবর্তনে সৃষ্ট সমভূমি মনুষ্য বসবাসের সর্বাপেক্ষা উপযোগী স্থান।
১.২ চিত্রসহ দিন রাত্রির দৈর্ঘ্যের হ্রাস বৃদ্ধির সংগঠন বর্ণনা করো।
উত্তর : আবর্তনের কারণে পৃথিবীতে পর্যায়ক্রমে দিনরাত্রি হয়। গোলাকার পৃথিবী সূর্যের আলোয় আলোকিত হয়। আবর্তন কাল সূর্যের সামনে পৃথিবীর যে অংশ আসে, সেখানে হয় দিন ও তার বিপরীত অংশে হয় রাত্রি। পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে আবর্তনের সময় পৃথিবীর অন্ধকার থেকে আলো প্রবেশ করা অংশে হয় প্রভাত এবং অন্ধকারে প্রবেশ করা অংশে হয় সন্ধ্যা। পৃথিবীর আবর্তন গতির ফলে পৃথিবীর যে অংশ সূর্যের ঠিক সামনে আসে সেখানে হয় মধ্যান্য এবং এর ঠিক বিপরীত অংশে হয় মধ্যরাত্রি। পৃথিবীর এরূপ অবিরাম ঘূর্ণনের ফলে পৃথিবীর একই স্থানে সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে প্রভাত থেকে মধ্যাহ্ন, মধ্যাহ্ন থেকে সন্ধ্যা, সন্ধ্যা থেকে মধ্যরাত্রি এবং মধুরাতে থেকে প্রভাত প্রভৃতি পর্যায়ের মধ্য দিয়ে দিন ও রাত্রি সংঘটিত হয়। গ্লোব ও মোমবাতি পরীক্ষায় পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে ঘোরালে পৃথিবীর দিন রাত্রির সংগঠন সহজে বোঝা যাবে।
১.৩ প্রচলিত ও অপ্রচলিত শক্তির মধ্যে পার্থক্য নিরূপণ করো।
উত্তর : প্রচলিত ও অপ্রচলিত শক্তির মধ্যে প্রধান পার্থক্য গুলি হল -
প্রথমত, প্রচলিত শক্তির উৎস কয়লা, খনিজ তেল প্রভৃতি; আর অপ্রচলিত শক্তির উৎস বায়ুশক্তি, জোয়ার ভাটা ও ভূতাপ শক্তি প্রভৃতি।
দ্বিতীয়ত, প্রচলিত শক্তি পৃথিবীর সকল দেশে ব্যবহার করা হয়; আর তথ্য প্রযুক্তিতে উন্নত দেশগুলিতে অপ্রচলিত শক্তির উৎস ব্যবহার করা হয়।
তৃতীয়ত, প্রচলিত শক্তির ভান্ডার সীমিত এবং এগুলি একসময় ফুরিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে; কিন্তু অপ্রচলিত শক্তির ভান্ডার পুনর্ভব, ভবিষ্যতে এই শক্তি ফুরিয়ে যাওয়ার কোন সম্ভাবনা নেই।
চতুর্থত, প্রচলিত শক্তি উৎপাদনে পরিবেশ ভীষণভাবে দূষিত হয়; কিন্তু অপ্রচলিত শক্তির উৎসের ফলে পরিবেশ দূষণের সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে।
পঞ্চমত, প্রচলিত শক্তির উৎপাদন ব্যয় বেশি; তবে অপ্রচলিত শক্তির উৎপাদন ব্যয় উৎপাদনের শুরুতেই যা হয়।
১.৪ সম্পদ সংরক্ষণের সম্ভাব্য উপায় গুলি লেখ।
উত্তর : সম্পদ সংরক্ষণের সম্ভাব্য উপায় গুলি নিচে আলোচনা করা হলো -
প্রথমত, বর্তমানে ব্যবহৃত সম্পদের পরিবর্তে অন্য সম্পদ নিয়ে চাহিদা পূরণ করতে হবে।
দ্বিতীয়ত, অতিরিক্ত ব্যবহার কমিয়ে সম্পদ প্রয়োজনমাফিক ব্যবহার করতে হবে।
তৃতীয়ত, বিশেষ ক্ষেত্রে সম্পদ ব্যবহার করে ওই সম্পদ সংরক্ষণ করতে হবে।
চতুর্থত, ব্যবহারের সময় সম্পদের অপচয় রোধ খুবই প্রয়োজন।
পঞ্চমত, উন্নত প্রযুক্তির প্রয়োগে কম কাঁচামালের সাহায্যে বেশি উৎপাদন দ্বারা সম্পদ সংরক্ষণ সম্ভব হয়।
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক - ২
১। নিচের প্রশ্নগুলোর উত্তর লেখ :
১.১ কিভাবে কোরিওলিস প্রবাহ বায়ুপ্রবাহ ও সমুদ্রস্রোতকে প্রভাবিত করে ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : আবর্তন গতির জন্য পৃথিবীতে কোরিওলিস বল সৃষ্টি হয়। কোরিওলিস বলের প্রভাবে বায়ু প্রবাহ ও সমুদ্র স্রোতের দিক পরিবর্তন ঘটে। পৃথিবী তার কক্ষের চারদিকে আবর্তিত না হলে এর কৌণিক বেগ শূন্য হত। পৃথিবীর কৌণিক বেগ শূন্য হলে কোরিওলিস বল সৃষ্টি এবং বায়ুর প্রবাহ ও সমুদ্র স্রোতের দিক বিক্ষেপ ঘটতো না।
১.২ কি কি কাজে জিপিএস ব্যবহৃত হয়?
উত্তর : আধুনিক জীবনে বর্তমানে জিপিএস এর ব্যবহার বহুবিধ। নিচে প্রধান কয়েকটি ব্যবহার নিয়ে আলোচনা করা হলো -
প্রথমত, ট্রেন, বিমান, জাহাজ এমনকি ছোটখাট যানবাহন গুলিতেও জিপিএস ব্যবহার করা হয়।
দ্বিতীয়ত, জিপিএস থাকলে বর্তমান যানটি কোথায় আছে তার সঠিক অবস্থান জানা যায়।
তৃতীয়ত, জিপিএস প্রযুক্তির সাহায্যে দুর্ঘটনাস্থল চিহ্নিত করা যায় যার ফলে দ্রুত উদ্ধার সম্পন্ন এবং সেখানে ত্রাণ পৌঁছে দেয়া সহজ হয়।
চতুর্থত, জিপিএসের সাহায্যে মোবাইল ফোনের অবস্থান থেকে অপরাধীদের ধরা যায়। কাজেই অপরাধ দমনে জিপিএস বিশেষভাবে ব্যবহৃত হয়।
পঞ্চমত, দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় জিপিএস এর ব্যবহার উল্লেখযোগ্য। কোন বৈদেশিক আক্রমণ কারী সঠিক অবস্থান নির্ণয় করার জন্য জিপিএস খুব মজবুত একটি হাতিয়ার।
১.৩ পৃথিবী নিজের অক্ষের চারিদিকে আবর্তিত না হলে কি ঘটনা ঘটবে?
উত্তর : পৃথিবী নিজের অক্ষের চারিদিকে আবর্তিত নাহলে পৃথিবীসহ পৃথিবীর সকল জীবকে অস্তিত্বের সংকটের সম্মুখীন হতে হতো। নিজে এই সমস্যাগুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো -
প্রথমত, পৃথিবীর আবর্তন গতি না থাকলে পৃথিবীর একপাশ থেকে সূর্যকে দেখা যেত। অর্থাৎ পৃথিবীতে সূর্যোদয় ও সূর্যাস্ত হতো না।
দ্বিতীয়ত, পৃথিবীর আবর্তনের কারণে পৃথিবীতে পর্যায়ক্রমে দিন ও রাত্রি হয়। কিন্তু যদি পৃথিবীর আবর্তন গতি না থাকতো পৃথিবীর একপাশে সব সময় দিন ও অপর পাশে সব সময় রাত থাকত।
তৃতীয়ত, মুখ্যত চাঁদের আকর্ষণে পৃথিবীতে জোয়ার ভাটার সৃষ্টি হয়। কিন্তু যদি পৃথিবীর আবর্তন গতির না থাকতো তাহলে একবার জোয়ারের পর পৃথিবীতে আবার সেই স্থানে জোয়ার হতে সাড়ে 27 দিন সময় লেগে যেত।
চতুর্থত, পৃথিবীর আবর্তন গতির ফলে পর্যায়ক্রমে দিন ও রাত্রি হয় যার ফলস্বরূপ পৃথিবীতে উদ্ভিদ ও প্রাণী জগত সৃষ্টি হয়। কিন্তু যদি পৃথিবীর আবর্তন না থাকতো পৃথিবী সহ সকল জীবকুলের অস্তিত্বের সংকট দেখা দিত।
পঞ্চমত, পৃথিবীর আবর্তন গতির জন্য প্রত্যেক 24 ঘন্টা অন্তর দিন বা রাত্রি হয়। কিন্তু যদি পৃথিবীর আবর্তন না থাকতো তাহলে সময়ের এই পরিবর্তন পৃথিবীতে কখনোই সম্ভব হতো না।
১.৪ বর্তমানে অচিরাচরিত শক্তির অধিক প্রসার লাভ করেছে কেন?
উত্তর : বর্তমানে অচিরাচরিত শক্তির অধিক লাভের কারণগুলি নিচে আলোচনা করা হলো -
প্রথমত, এই শক্তির উৎস কখনোই ফুরিয়ে যায় না।
দ্বিতীয়ত, প্রয়োজন অনুসারে উৎপাদন করা সম্ভব হয়।
তৃতীয়ত, এসব কি ব্যবহারের ফলে পরিবেশের দূষণের মাত্রা একেবারে থাকে না বললেই চলে।
চতুর্থত, প্রাথমিক ব্যয় বেশি হলেও মোট এবং ইউনিট পিছু উৎপাদন ব্যয় অনেক কম।
পঞ্চমত, এই শক্তি প্রচলন বাড়ার সাতে প্রচলিত শক্তির উৎসের সংরক্ষণ বাড়বে।
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক - ৩
১। নিচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
১.১ চিত্রসহ পৃথিবীর তাপ মন্ডলের বিবরণ দাও।
উত্তর : পৃথিবীর উপগোলাকার আকৃতিড় পৃথিবীর অক্ষের অবস্থান এবং কক্ষপথে পৃথিবীর অবস্থানে তারতম্যের জন্য পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে সূর্য রশ্মি পতন কোন নিরক্ষরেখা থেকে মেরুর দিকে তির্যকতা ও অতি-তির্যকতা প্রাপ্ত হয়। সূর্য রশ্মির তির্যকতা বাড়ার সাথে সাথে উষ্ণতা কমে। অক্ষাংশের তারতম্যের ভিত্তিতে তাই পৃথিবী কে তিনটি তাপবলয় মন্ডলে ভাগ করা যায় -
(ক) উষ্ণমন্ডল : ০° - ২৩°৩০' উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে সারাবছর সূর্যের রশ্মির পতন এবং দিনরাত্রি সমান দৈর্ঘ্যের কারণে উষ্ণতা বেশি হওয়ায় এই অঞ্চলকে পৃথিবীর উষ্ণমন্ডল বলা হয়।
(খ) নাতিশীতোষ্ণ মন্ডল : ২৩°৩০ - ৬৬°৩০' উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে সূর্যের তির্যক রশ্মি, দিন-রাতের দৈর্ঘ্যের হেরফের উত্তরায়ন ও দক্ষিনায়নের সাথে সূর্যরশ্মির তির্যকতার তারতম্যে উষ্ণতা মাঝারি হওয়ায় এই অঞ্চলকে নাতিশীতোষ্ণ মন্ডল বলে।
(গ) হিমমন্ডল : ৬৬°৩০' - ৯০° উত্তর ও দক্ষিণ অক্ষাংশের মধ্যে সূর্য রশ্মির অতি তির্যকতা, দিন ও রাতের দৈর্ঘ্যের বিস্তর ফারাক, 6 মাস সূর্যের অনুপস্থিতি প্রভৃতি কারণে সারা বছর তাপমাত্রা হিমাঙ্কের নিচে থাকায় এই অঞ্চলকে হিমমন্ডল বলে।
১.২ যুক্তি সহকারে নিরক্ষরেখাকে মহাবৃত্ত বলার কারণ ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : মহাবৃত্তের সমস্ত বৈশিষ্ট্য থাকায় অক্ষরেখা গুলির মধ্যে কেবলমাত্র নিরক্ষরেখা কেই মহাবৃত্ত বলা হয়। তো এরই ভিত্তিতে মহাবৃত্তের বা নিরক্ষরেখার যে যে বৈশিষ্ট্যের জন্য নিরক্ষ রেখা কি মহাবৃত্ত বলা হয় সেগুলি নিচে আলোচনা করা হলো -
প্রথমত, এটি সর্ববৃহৎ বৃত্ত, এর থেকে বড় বৃত্ত ভুগোলকে কল্পনা করা যায় না।
দ্বিতীয়ত, এর বৃত্তীয় তল ভূগোলককে সমান দুটি ভাগে বিভক্ত করে।
তৃতীয়ত, মহাবৃত্তের কেন্দ্র ও ভূগোলের কেন্দ্র একই বিন্দুতে অবস্থান করে।
চতুর্থত, নিরক্ষরেখা হলো এমন একটি মহাবৃত্ত যার বৃত্তীয় তল মেরুরেখা সহিত সমকোণে অবস্থান করে।
পরেরে কারণগুলির জন্যই কেবলমাত্র নিরক্ষরেখা কেই মহাবৃত্ত বলা চলে।
১.৩ ভুজালকের সাহায্যে কিভাবে পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে কোন স্থানের অবস্থান নির্ণয় করা হয়?
উত্তর : পৃথিবীপৃষ্ঠের অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমা রেখার জালিকাকে ভূ-জালক বলে। অক্ষাংশ ও দ্রাঘিমা সাহায্যে পৃথিবীপৃষ্ঠে কোনো স্থানের অবস্থান যথাযথভাবে নির্ণয় করা যায়।
এই ভুজালোকে ৩০° অন্তর অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমারেখাগুলি আঁকা রয়েছে। তাই যদি তোমরা এর মাঝের কোন স্থানের অবস্থান নির্ণয় করতে চাও তবে ১° এমনকি ১'' অন্তর অক্ষরেখা ও দ্রাঘিমা রেখা টেনে ভূজালক এঁকে একইভাবে কোনো স্থানের অবস্থান নির্ণয় করতে পারবে।
১.৪ ১৮০° দ্রাঘিমারেখাকে সম্পূর্ণ অনুসরণ করে মানচিত্রে আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা অঙ্কন করা হয়নি কেন?
উত্তর : আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা সর্বত্র ১৮০° দ্রাঘিমা রেখাকে অনুসরণ করেনি। মাঝে মাঝে রেখা টি কে প্রয়োজনমতো পূর্বে ও পশ্চিমে কিছুটা বাঁকিয়ে দেওয়া হয়েছে। ওই রেখা সম্পূর্ণরূপে ১৮০° দ্রাঘিমা রেখাকে অনুসরণ করলে একই মহাদেশের অন্তর্গত বিভিন্ন দেশ ও দ্বীপপুঞ্জে দু'রকম তারিখ সূচিত হতো। ফলে, এই অঞ্চলের মানুষের মধ্যে তারিখ নিয়ে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হতো। এই বিভ্রান্তি এড়ানোর জন্য এই রেখাটিকে উত্তর সাগরে ক্লোভ ও ভ্রাঙ্গেলিয়া দ্বীপের কাছে সামান্য পূর্বে, বেরিং প্রণালী কাছে সাইবেরিয়াকে এড়ানোর জন্য পূর্ব দিকে প্রায় ১১° অ্যালুসিয়ান দ্বীপপুঞ্জের কাছে ৭° পশ্চিমে বাঁকিয়ে দেওয়া হয়েছে। আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা কে মহাদেশ এবং দ্বীপপুঞ্জকে এড়িয়ে পুরোপুরি জলভাগের উপর দিয়ে কাল্পনিক রেখা হিসেবে অংকন করা হয়েছে।
Other Model Activity Task : Model Activity Task 2022
Tags Line
-------------------------------
model activity task class 9 geography
model activity task class 9 geography part 1
model activity task class 9 geography part 3
model activity task class 9 geography part 2
model activity task class 9 geography pdf
model activity task class 9 geography answer
model activity task class 9 geography part
model activity task class 9 geography answer part 3
model activity task class 9 geography pdf answer
model activity task class 9 geography 2020
model activity task class 9 geography all part
Brilliant answers.
উত্তরমুছুনThanks.
🙏🙏🙏🙏🙏
I don't like your question number 3's answer you use a sentence repidly other wise it's good
উত্তরমুছুন