Class 5 Model Activity Task 2021 Bengali Part 6 PDF Download
Type Here to Get Search Results !

Class 5 Model Activity Task 2021 Bengali Part 6 PDF Download

 Model Activity Task 2021 Bengali Part 6 Class 5


     Hello, বন্ধুরা তোমাদের এই KDPublisher ওয়েবসাইটে স্বাগত। বন্ধুরা বর্তমান এই করোনা পরিস্থিতে তোমাদের নিজের বাড়িই এখন স্কুল। তো এর পরিপেক্ষিতে ২০২১ সালে নতুন যে Model Activity Task Part 6 (September) দিয়েছে তার পঞ্চম শ্রেণির বাংলা বিষয়ের যে প্রশ্নগুলি দেওয়া হয়েছে তার সঠিক ও নির্ভুল উত্তর এখানে করে দেওয়া হয়েছে।

     model activity task class 5 part 6 bengali answer. model activity task class 5 part 6 all subject. model activity task class 5 bengali part 6. model activity task class 5 part 6 bengali answer. model activity task class 5 bengali 2021 part 6. model activity task class 5 bengali 2021. model activity task class 5 bengali part 6 2021. model activity task class 5 part 6 bengali.

      আশাকরি তোমাদের এই প্রশ্নগুলির উত্তর Class 5 Model Activity Task Bengali Part 6 -এর উত্তর তৈরি করতে খুব সাহায্য করবে। তবে তোমরা আগে নিজে থেকে এই প্রশ্নগুলির উত্তর করার চেষ্টা করবে। আর পরে যদি কোনো প্রশ্নের উত্তর করতে সমস্যা হয় তাহলে আমাদের এই Website -এ ভিজিট করে সেই প্রশ্নের উত্তর খুব সহজেই দেখেনিতে পারো।

     model activity task class 5 part 6 bengali answer. model activity task class 5 bengali. মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 5 বাংলা উত্তর part 6. model activity task class 5 part 6 english. মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 5 বাংলা পাট 6. model activity task class 5 bengali part 6. new model activity task class 5 bengali. model activity task class 5 part 6 math.

      তো নীচে Model Activity Task Part 6 Bengali Class 9 -এর সঠিক ও নির্ভুল উত্তর দেওয়া আছে। তোমরা এখান থেকে উত্তরগুলি মিলিয়ে অথবা লিখেনিতে পারো।


মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক

বাংলা (প্রথম ভাষা)

পঞ্চম শ্রেণি


১। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও ঃ


১.১ 'কেউ করে না মানা।' - কার কোন্‌ কাজে কেউ নিষেধ করে না?


১.২ 'এবার আমাকে গোড়ার দিক দিতে হবে। ' - কী চাষের সময় কুমির একথা বলেছিল?


১.৩ 'মাঠ মানে কী অথই খুশির অগাধ লুটোপুটো!' - 'অথই' এবং 'অগাধ' শব্দ দুটির অর্থ লেখো।


১.৪ 'ঝড়' কবিতায় উল্লিখিত দুটি গাছের নাম লেখো।


১.৫ 'ট্যাক্‌' শব্দের অর্থ কী?


১.৬ 'রূপালি এক ঝালর' - কবি কোথায় 'রূপালি ঝালর' দেখছেন?


১.৭ 'করুণা করি বাঁচাও মোরে এসে' - কখন ফণীমনসা একথা বলেছে?


২। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখো ঃ


২.১'মাঠ মানে তো সবুজ প্রাণের শাশ্বত এক দীপ' - পঙক্তিটির তাৎপর্য বুঝিয়ে দাও।


২.২ 'ব্যাঙ স্বেচ্ছায় বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত বলো।' - বৃষ্টি আনার কাজে যুক্ত হয়ে ব্যাঙ কী করেছিল?


২.৩ '-- ঝড় কারে মা কয়?' - কবিতায় শিশুটি নিজের এই প্রশ্নের উত্তর কীভাবে দিয়েছে?


২.৪ 'তাদের কথা বলার শক্তি নেই।' - কখন এমন পরিস্থিতি হলো?


২.৫ 'ভেবে পাই নে নিজে' - কবি কী ভেবে পান না?


২.৬ 'ফণীমনসা ও বনের পরি' নাটকে সূত্রধারে ভূমিকা আলোচনা করো।


৩। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও ঃ


৩.১ বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, অব্যয় এবং ক্রিয়া যোগে একটি বাক্য রচনা করো।


৩.২ 'নাম বিশেষণ' এবং 'ক্রিয়া বিশেষণ' বলতে কী বোঝ?


৩.৩ 'অ' এবং 'ই/ঈ' যোগে পাঁচটি করে স্ত্রীলিঙ্গবাচক শব্দ তৈরি করো।


অন্যান্য মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক ঃ এইখানে ক্লিক করুন


বিঃদ্রঃ এই প্রশ্নগুলির উত্তর সঠিক ও নির্ভুল করে তোমাদের সামনে উপস্থাপন করতে আমাদের একটু সময় দিতে হবে। আশা করি আমরা তোমাদের সাহায্য পাবো।


Tags Line

-----------------------------


model activity task class 5 pdf download bengali


model activity task class 5 part 6 bengali


model activity task class 5 part 6 pdf download


model activity task class five part 6 pdf download


model activity task class 5 part 6 bengali


মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক class 5 বাংলা উত্তর


model activity task class 5 pdf 2021


model activity task class 5 english

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

11 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.
  1. ১.১ : এই উদৃতাংশটি "বৃষ্টি পড়ে টাপুর টুপুর " কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে । এখানে বর্ষাকালে সারা আকাশ জুড়ে মেঘের ঘুরে বেড়ানোর অর্থাৎ এক দেশ থেকে অন্য দেশের যাওয়ার বিষয়ে কেউ নিষেধ করে না ।
    ১.২ : ধানের চাষের সময় কুমির বলেছিলো যে তাকে গোড়ার দিক দিতে হবে ।
    ১.৩ : (এখনো পোড়ানো হয় নি) ---------
    অথই কথার অর্থ হলো - থই বা ঠাঁই বা তল পাওয়া যায় না এমন |
    অগাধ কথার অর্থ হলো অপরিসীম |
    ১.৪ : ঝড় কবিতায় উল্লেখিত দুটি গাছের নাম হলো - বকুল এবং চাঁপা ।
    ১.৫: ত্রিভুজ আকারের জমির মাথাকে ট্যাক বলে । দুটো ছোট নদীর মিসবার ফলে এই ধরণের জমির খন্ড তৈরী হয় ।
    ১.৬ : কবি সকালবেলায় গাছটির চেহারা একটি ঝালোরের সঙ্গে তুলনা করেছেন । কবির চোখে সকালের আলোতে গাছটি একটি ঝলমলে ঝুলন্ত আকার ধারন করেছে ।
    ১.৭ : "করুণা করি বাঁচাও মোরে এসে " - ঝড়ের পর যখন ফণীমনসা গাছের সমস্ত কাঁচের পাতা ধাক্কা খেয়ে খেয়ে, গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে , চারিদিকে ছড়িয়ে পড়ল, তখন ফণীমনসা এই আবেদনটি বনের পরীর কাছে রেখেছিলো ।

    উত্তরমুছুন
  2. ২.১ “ মাঠ মানে তো সবুজ প্রাণের শাশ্বত এক দীপ ” - এই কাব্যাংশটি , কবি কার্তিক ঘোষের লেখা "মাঠ মানে ছুট " কবিতা থেকে নেওয়া
    হয়েছে । এই কবিতায় কবির কাছে মাঠ নানান অর্থে প্রতিভাসিত হয়েছে|
    এই লাইনটিতে কবি মাঠকে একটি খোলা মনের চিরন্তন প্রদীপের সঙ্গে তুলনা করেছেন , যে প্রদীপ কখনও নিভে যায় না। মানুষ সারাদিনের কাজের ব্যস্ততার মধ্যে যদি কখনো খোলা মাঠে যায় , তখন অবশ্যই সে একটি আলাদা স্বাধীনতা উপলব্ধ করে ।
    ২.২ একবার পৃথিবীতে খুব খরা হয়েছিল । এই বিষয়টি নিয়ে পৃথিবীর সব জীবজন্তুরা খুব উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিল, এবং তারা ভাবতে লাগলো কিভাবে বৃষ্টি এনে পৃথিবীকে বাচানো যায় । সেই সময় ব্যাঙ ঠিক করলো যে সে নিজেই ভগবানের কাছে দ্বারস্থ হয়ে জিজ্ঞাসা করবে , কেন তিনি ওনার সৃষ্টিকে এত কষ্ট দেন । তাই ব্যাঙ একদিন সকালে ভগবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলো । রাস্তায় আরো কিছু জীবজন্তু তার সাথে এক মত হওয়ায় , তাদেরকেও সঙ্গে নিয়ে ভগবানের দরবারে প্রবেশ করল ।
    যদিও শুরুতে ভগবানের কাছে তাদের বক্তব্য রাখতে কষ্ট হয়েছিল , অবশেষে ভগবান ব্যাঙের কথা শুনে , তার মন্ত্রীদের তিরস্কার করে , এবং তারপর পৃথিবীতে বৃষ্টি হয় । এর পর ব্যাঙ আনন্দিত হয়ে সরবে পুকুরে ফিরে যায় এবং তখন থেকেই যখনি ব্যাঙ ডাকে তখনি বৃষ্টি নামে ।

    ২.৩ "ঝড় কারে মা কয় " - এই কাব্যাংশটি কবি মৈত্রেয়ী দেবীর লেখা "ঝড় " কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে । ঝড়ের বর্ণনা দিতে গিয়ে একটি শিশু তার মাকে এই প্রশ্নটি করে । কবিতায় পরবর্তীতে দেখা যায় শিশুটি সেই ঝড়ের সুন্দর বর্ণনা দিয়ে নিজের প্রশ্নের উত্তর নিজেই দিয়েছে ।
    একটি ছোটো শিশু হাটবারের দুপুরে মাঠে খেলা করতে গিয়ে ঝড়ের সম্মুখীন হয়। প্রবল ঝোড়ো হাওয়া ওঠে, বকুলতলা, চাঁপার বন অন্ধকারে ঢেকে যায়। মাঝি তাড়াতাড়ি নৌকা তীরে ভেড়ায়। ঝড়ে হঠাৎ চারপাশ এইভাবে অন্ধকার হয়ে আসায় ছোটো ছেলেটির মনে হয় ঝড় যেন তারই মতো এক ছোট্ট শিশু যে দুরন্তপনা করে মাটিতে কালির দোয়াত উলটে ফেলে, একটু হেসে পালিয়ে গেছে।

    উত্তরমুছুন
  3. ২.১ “ মাঠ মানে তো সবুজ প্রাণের শাশ্বত এক দীপ ” - এই কাব্যাংশটি , কবি কার্তিক ঘোষের লেখা "মাঠ মানে ছুট " কবিতা থেকে নেওয়া
    হয়েছে । এই কবিতায় কবির কাছে মাঠ নানান অর্থে প্রতিভাসিত হয়েছে|
    এই লাইনটিতে কবি মাঠকে একটি খোলা মনের চিরন্তন প্রদীপের সঙ্গে তুলনা করেছেন , যে প্রদীপ কখনও নিভে যায় না। মানুষ সারাদিনের কাজের ব্যস্ততার মধ্যে যদি কখনো খোলা মাঠে যায় , তখন অবশ্যই সে একটি আলাদা স্বাধীনতা উপলব্ধ করে ।
    ২.২ একবার পৃথিবীতে খুব খরা হয়েছিল । এই বিষয়টি নিয়ে পৃথিবীর সব জীবজন্তুরা খুব উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিল, এবং তারা ভাবতে লাগলো কিভাবে বৃষ্টি এনে পৃথিবীকে বাচানো যায় । সেই সময় ব্যাঙ ঠিক করলো যে সে নিজেই ভগবানের কাছে দ্বারস্থ হয়ে জিজ্ঞাসা করবে , কেন তিনি ওনার সৃষ্টিকে এত কষ্ট দেন । তাই ব্যাঙ একদিন সকালে ভগবানের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলো । রাস্তায় আরো কিছু জীবজন্তু তার সাথে এক মত হওয়ায় , তাদেরকেও সঙ্গে নিয়ে ভগবানের দরবারে প্রবেশ করল ।
    যদিও শুরুতে ভগবানের কাছে তাদের বক্তব্য রাখতে কষ্ট হয়েছিল , অবশেষে ভগবান ব্যাঙের কথা শুনে , তার মন্ত্রীদের তিরস্কার করে , এবং তারপর পৃথিবীতে বৃষ্টি হয় । এর পর ব্যাঙ আনন্দিত হয়ে সরবে পুকুরে ফিরে যায় এবং তখন থেকেই যখনি ব্যাঙ ডাকে তখনি বৃষ্টি নামে ।

    ২.৩ "ঝড় কারে মা কয় " - এই কাব্যাংশটি কবি মৈত্রেয়ী দেবীর লেখা "ঝড় " কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে । ঝড়ের বর্ণনা দিতে গিয়ে একটি শিশু তার মাকে এই প্রশ্নটি করে । কবিতায় পরবর্তীতে দেখা যায় শিশুটি সেই ঝড়ের সুন্দর বর্ণনা দিয়ে নিজের প্রশ্নের উত্তর নিজেই দিয়েছে ।
    একটি ছোটো শিশু হাটবারের দুপুরে মাঠে খেলা করতে গিয়ে ঝড়ের সম্মুখীন হয়। প্রবল ঝোড়ো হাওয়া ওঠে, বকুলতলা, চাঁপার বন অন্ধকারে ঢেকে যায়। মাঝি তাড়াতাড়ি নৌকা তীরে ভেড়ায়। ঝড়ে হঠাৎ চারপাশ এইভাবে অন্ধকার হয়ে আসায় ছোটো ছেলেটির মনে হয় ঝড় যেন তারই মতো এক ছোট্ট শিশু যে দুরন্তপনা করে মাটিতে কালির দোয়াত উলটে ফেলে, একটু হেসে পালিয়ে গেছে।
    ২.৪ "তাদের কথা বলার শক্তি নেই " - এই লাইনটি শিবশঙ্কর মিত্রের লেখা "মধু আন্তে বাঘের মুখে " গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে ।
    এই গল্পে , তিন ব্যাক্তি , ধনাই , আজান ও কফিল মধু সংগ্রহ করতে বনে যায় । বনে মধু খোজ করার সময় তিন জন একত্রে থাকা সম্ভব নয় । একবার ধনাই , বাকি দুজন কে পিছনে ফেলে যখন মধুর সন্ধানে এগিয়েছিল হটাৎ একটি বাঘ বিকট হুঙ্কারের সাথে তার উপর ঝাঁপিয়ে পরে । সেই সময় আজান ও কফিল ঝোপের আড়াল থেকে হতবম্ভ হয়ে , ভয়ে জড়োসড়ো হয়ে বসে দেখছিলো । এই ঘটনাটির বিবরণ দিতে গিয়ে লেখক আজান ও কফিল এর অবস্থা উক্ত লাইনটির দ্বারা ব্যক্ত করেছেন ।

    ২.৫ "ভেবে পাই নে নিজে " এই লাইনটি কবি অশোকবিজয় রাহার লেখা "মায়াতরু" কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে ।
    এই কবিতায় কবি এমন একটি গাছের কথা বলেছেন, যে গাছটি সময়ে সময়ে রূপ বদলায়। তাকে কখনও ভালুক, কখনও ভুত, কখনও বা লক্ষ হীরের মাছ, আবার কখনও রুপোলি ঝালরের মতো দেখায়। ক্ষণে ক্ষণে রূপ বদলাতে পারার এই ক্ষমতা বাস্তবে সম্ভব নয়। এই লাইনের দ্বারা কবি নিজের আশ্চর্য হওয়ার অনুভূতি প্রকাশ করেছেন ।

    ২.৬ একটি নাটকে সংলাপের পাশাপাশি নাটকের কাহিনী বা গল্প যে বলে নিয়ে এগিয়ে যায় সেই হলো সুত্রধার (Narrator) ।
    নাট্য ভাবনার একটি বড় উপাদান হচ্ছে সুত্রধার, যে চরিত্র যা চলমান অভিনয়কে মাঝেমধ্যে ভেঙে দিয়ে নাট্যকারের বিশ্লেষণ ও বক্তব্য সরাসরি দর্শকের সামনে তুলে ধরে । "ফনিমনসা ও বনের পরী " নাটকে সুত্রধার সেই একই কাজগুলো করেছে । একটি ফণীমনসার দুঃখের কথা , বনের পরী ফনিমনসা গাছ কে কতবার বর দিয়েছে এবং শেষপর্যন্ত ফনিমনসা গাছের কি দশা হয়েছিল তাও আমরা সুত্রধারের মাধ্যমে জানতে পারি । নাটকে যদি সুত্রধার না থাকতো তাহলে নাটকটি মাত্রাহীন হয়ে যেত । তাই সুত্রধারের ভূমিকা অনস্বীকার্য ।

    উত্তরমুছুন

Top Post Ad

Below Post Ad

LightBlog

AdsG

close