LightBlog
Madhyamik Class 10 Bengali Model Activity Task - 1 মাধ্যমিক দশম শ্রেণি বাংলা মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক - ১
Type Here to Get Search Results !

Madhyamik Class 10 Bengali Model Activity Task - 1 মাধ্যমিক দশম শ্রেণি বাংলা মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক - ১

 মাধ্যমিক

দশম শ্রেণী
বাংলা
মডেল অ্যাক্টিভিটি টাস্ক - ১

১। নিচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
১.১ "তপনের মনে হয় আজ যেন তার জীবনের সবচেয়ে দুঃখের দিন" - তপনের এমন মনে হওয়ার কারণ কি?
উত্তর : আলোচ্য অংশটি আশাপূর্ণা দেবীর লেখা জ্ঞানচক্ষু গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে। এখানে 'আজ' বলতে সেই বিশেষ দিনের কথা বলা হয়েছে, যেদিন তপনের নতুন মেসো সন্ধ্যাতারা পত্রিকার নিয়ে তপনের বাড়ি আসেন। সেই পত্রিকায় তপনের লেখা গল্প প্রকাশিত হয়েছিল।
     কিন্তু এই বিশেষ দিনটি তপনের কাছে 'দুঃখের দিন' হয়ে উঠেছিল। কারন সে যখন সন্ধ্যাতারা পত্রিকায় প্রকাশিত তাঁর লেখা গল্প 'প্রথম দিন' পড়তে বস সে বুঝতে পারে আগাগোড়া ছোট মিশর সংশোধন ও পরিমার্জনের ফলে তার কাঁচা হাতে গল্পটি নতুন ও স্বতন্ত্র গল্পে পরিণত হয়েছে। সেই গল্প তপনের কৃতিত্ব আর এতোটুকু অবশিষ্ট ছিল না।
১.২ "আমাদের ইতিহাস নেই" - এই উপলব্ধির মর্মার্থ লেখ।
উত্তর : যুদ্ধের আগুনে পুড়ে ছাই হয়ে গিয়েছে মানুষের বাসস্থান। প্রতিদিন কেউ-না-কেউ স্বজনহারা হয়েছে। 'শিশুদের শব ছড়িয়ে রয়েছে কাছে দূরে। রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ভিত্তি হয়েছে বিধ্বস্ত। মানুষকে সাহায্য করার কেউ নেই। ফলে সমাজের শ্রমজীবী অসহায় সাধারন মানুষ শোষিত, বঞ্চিত, নিপীড়িত হয়ে আসছে। তারা প্রতিবাদের ভাষা হারিয়ে ফেলেছে, হয়ে উঠেছে প্রতিক্রিয়াহীন। ফলে সামগ্রিক সঙ্কট ও বিপর্যয়ের সময় দাঁড়িয়ে অস্তিত্বের সঙ্কটে শঙ্কিত মানুষ একথা বলেছে।
১.৩ "এল মানুষ ধরার দল" - তাদের আগমনের আগে আফ্রিকার স্বরূপ কেমন ছিল?
উত্তর : আলোচ্য প্রসঙ্গে আফ্রিকা মহাদেশের দীর্ঘকাল বঞ্চিত হয়ে থাকবার ইতিহাস আলোচিত হয়েছে। সুদীর্ঘ সময় যাবত আফ্রিকার অফুরন্ত সম্পদ তথাকথিত সভ্য মানুষের দৃষ্টির বাইরে ছিল। এই লুক্কায়িত ভান্ডার অবশেষে ইউরোপের শক্তিধর রাষ্ট্রগুলোর নজরে এলো, তারা পরস্পর শোষণের প্রতিযোগিতায় শামিল হয়। আফ্রিকার প্রাকৃতিক সম্পদ লুট করার পাশাপাশি এখানকার আদিম অধিবাসীদের তারা বেঁধে নিয়ে গিয়ে ইউরোপের বাজারে ক্রীতদাস হিসাবে বিক্রি করে। সূচক রাষ্ট্রসমূহের এই মানসিকতা ও কাজকর্মকে সমালোচনা করেই অভি তাদের 'মানুষ ধরার দল' হিসেবে চিহ্নিত করেছেন।
১.৪ "সবমিলিয়ে লেখালিখি রীতিমতো ছোটখাটো একটা অনুষ্ঠান" - প্রসঙ্গ অনুসরণে মন্তব্যটি বিশ্লেষণ করো।
উত্তর : 'হারিয়ে যাওয়া কালি' কলম রচনায় শ্রীপান্থ কালি কলম সম্পর্কিত নানা তথ্য পেশ করেছেন। তিনি উল্লেখ্য করেছেন কালি আগে কিভাবে তৈরি হতো বা তা কতটা শ্রম সাপেক্ষ ব্যাপার ছিল, সেইসঙ্গে এর জন্য কতটা নিষ্ঠাও দরকার হতো, প্রসঙ্গে অংশের মধ্যে কতক তার কালি কলম প্রিয়তার বৈচিত্র সম্বন্ধে, তখন বোঝা যায় তিনি ভীষণ রকম নস্টালজিক মনোভাবাপন্ন। এই কারণেই কঞ্চির কলম খাগের কলম পালকের কলম বা ফাউন্টেন পেনের আলোচনা প্রসঙ্গে তিনি তাঁর ছেলেবেলা থেকে কৈশোর কাল অবদি বিচরণ করেছেন। একই সঙ্গে প্রকাশ পেয়েছে লেখক এর পর্যবেক্ষন শক্তি; যখন তিনি কাজ কাট, গ্লাস, পার্সেলিন, শ্বেতপাথর, পিতল, ভেড়ার সিং, ব্রঞ্চ বা সোনার দোয়াতের কথা বলেছেন। সর্বোপরি এসমস্ত বস্তুর সংগ্রহ সম্পর্কেও তার অন্বেষণ যেখানে স্পষ্টতই প্রমাণিত হয় তিনি অতিক্রান্ত সময়ের লিখন সংস্কৃতি সম্পর্কে যেমন অনুরক্ত তেমনই মোহাচ্ছন্ন যার সঙ্গে মিশে আছে কিছু বিষন্নতার আর অনাবিল আনন্দ।
১.৫ "সব চূর্ণ হয়ে গেল জ্বলে গেল আগুনে" - কবিতা অনুসরণে পরিস্থিতিতে বিবরণ দাও।
উত্তর : যুদ্ধ সংঘটিত হওয়ার ফলে শিশু থেকে শুরু করে মানুষের যাবতীয় ঘরবাড়ি দেব দেবী মন্দির দেবতার মূর্তি ধ্বংস হয়। তাই বক্তার শখ ও স্বপ্নের ঘর বাড়ি নিশ্চিহ্ন হয় তিনি এমন কথা বলেছেন।
১.৬ 'অনুক্ত কর্তা' - বলতে কী বোঝো?
উত্তর : কর্ম ও ভাববাচ্যের কর্তাকে অনুক্ত কর্তা বলে। যেমন - আমার যাওয়া হবে কি করে?
১.৭ অকারক পদ কয় প্রকার ও কি কি?
উত্তর : অকারক পদ সাধারণত দুই প্রকার। যথা - (ক) সম্বন্ধ পদ (খ) সম্বোধন পদ
১.৮ তির্যক বিভক্তি কাকে বলা হয়?
উত্তর : কোন বিভক্তি একাধিক কারকে ব্যবহৃত হলে তাকে তির্যক বিভক্তি বলে।

Other Model Activity Task : Model Activity Task 2022

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

3 মন্তব্যসমূহ
* Please Don't Spam Here. All the Comments are Reviewed by Admin.
  1. খাওয়ার আমার লাভ নেই ডায়েটিং করি ব্যাখ্যাকে তার ডায়েটিং এর বর্ণনা দাও

    উত্তরমুছুন
  2. প্রসঙ্গঃ---মোতি নন্দী রচিত কোনি উপন্যাসে জনৈক বিষ্টু চরন ধর ভারিক্কি চালে কথাগুলি সম্মুখে দাঁড়িয়ে থাকা ক্ষিতিশের প্রতি। আসলে তার সাড়ে তিন মন শরীরের প্রতি কটাক্ষ ও ব্যাঙ্গের প্রতিবাদে ক্ষিতিশকে এই কথাগুলি বলেছিলেন।

    ডায়েটিংয়ের বর্ননাঃ---ক্ষিতিশের জ্বালা ধরানো উপহাসের সম্মুখীন হয়ে বিষ্টবাবু খুবই অপ্রস্তুত হয়ে পড়েছিলেন। তিনি ক্ষিতিশ বাবুর এই ব্যাঙাত্মক বক্তব্যের উত্তরে জানিয়েছেন আগে তিনি খুবই বেশি বেশি খেতেন কিন্তু এখন ডায়েটিং করছেন। তার ডায়েটিং মোটামুটিভাবে ব্যাখ্যা করলে বলা যায়,, সাড়ে তিন মন শরীরের মালিক বিষ্টুধর আগে রোজ আধ কিলো ক্ষীর খেতেন এখন ৩০০ গ্রাম,
    জলখাবারে কুড়িটা লুচি কমিয়ে ১৫ টা
    ভাত মেপে আড়াইশো গ্রামের, রাতে রুটি বারোখানা,গরম ভাতে ঘি খাওয়া প্রায় ছেড়ে দিয়েছেন ( চার চামচের একবিন্দু নয়,বিকেলে দুই গ্লাস মিছরির সরবত আর চারটি কড়াপাকের সন্দেশ। বাড়িতে রাধাগোবিন্দ বিগ্রহের পূজার দরুন মাছ মাংস ঢোকেনা। এতো গেল খাবারের উপর নিয়ন্ত্রণ, এছাড়াও তিনি ক্ষিতিশ বাবুকে এটা স্মরণ করিয়ে দিতে ভোলেন না তার বড়োবাজারে ঝাড়ন মশলার দোকান আছে আর সারাদিন সেই দোকান তিনিই দেখাশুনা করেন।

    উত্তরমুছুন

Top Post Ad

LightBlog

Below Post Ad

LightBlog

AdsG

close